वा4ं ४ण’, २९e’s ) कुइंकाप्डङ्ग झैरेटौं । vبه وی কৃষ্ণকাস্তের উইল । ঐবঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় প্রণীত । ত্রয়োদশ পরিচ্ছেদ। ভ্রমর, শ্বশুরকে কোন প্রকার অনুরোধ कब्रि८ङ शैक्लङ श्हेल मा–बफु ब्लजल्ला করে—ছি ! অগত্য গোবিন্দলাল স্বয়ং কৃষ্ণকাস্তের কাছে গেলেন । কৃষ্ণকান্ত তখন, আহারাস্তে পালঙ্কে অৰ্দ্ধশয়ানাবস্থায়, আলবেtলার নল হাতে করিয়া—স্বষুপ্ত। এক দিকে তাহার নাসিক, নাদ স্বরে গমকে গমকে তান মুচ্ছ নাদি সঙ্গিত নানাবিধ রাগ রাগিণীয় আলাপ করিতেছে—আর এক দিকে,তাহার মন,অহিফেন প্রসাদাৎ बिडूवनश्राभैौ श्रटश उप्रांक्रा इङ्गेब्रा नानांशांन পর্যটন করিতেছে। রোহিণীর চাদ পানী शृथ थांम दूफ़ाब्र७ भटनद्र खिङब्र छूकिग्रा श्लि cदांथ झग्न,-Éाम ८कtथांद्र खेमग्र नां হয় ?—নস্থিলে বুড়া আফিঙ্গের ক্টোকে, ইস্রাণীর স্বন্ধে সে মুখ বসাইবে কেন ? কৃষ্ণকান্ত দেখিতেছেন যে রোহিণী হঠাৎ हे८क अ *5ौ इहे ब्रां, मश८नcदग्न cशांशांन হইতে ঘাড় চুরি করিতে গিয়াছে। নদী ত্রিশূল হস্তে র্যাড়ের জাব দিতে গিয়া, তাছাকে ধরিয়াছে। দেখিতেছেন, নদী রোহিণীর আলুলায়িত কুন্তল দাম ধরিয়া টানাটানি লাগাইয়াছে, এবং ষড়াননের ময়ূর, সন্ধান পাইয়া, তাহার সেই আগুল্ফ বিলম্বিত কুঞ্চিত কেশগুচ্ছকে স্ফীতফণী ফণিশ্রেণী ভ্ৰমে গিলিতে গিয়াঁছে— এমত সময়ে স্বয়ং ষড়ানন ময়ূরের দেীরাস্থ্য দেখিয়া নালিশ করিবার জন্য মহাদেবের কাছে উপস্থিত কষ্টয়া ডাকিতেছেন, “ঃ জেঠ মহাশয় ।” কৃষ্ণকান্ত বিস্মিত হইয়। ভাবিতেছেন, কীৰ্ত্তিক মহাদেবকে কি সম্পর্কে “ জ্যেঠা মহাশয় বলিয়া ডাকিতেছেন ?” এমত সময়ে কাৰ্ত্তিক আবার ডাকিলেন, “জ্যেঠা মহাশয় ।” কৃষ্ণকান্ত বড় বিয়ক্ত হইয়া ঠিকের কাণ মলির দিবার অভিপ্রায়ে হস্ত উত্তোলন করিলেন । আননি কৃষ্ণকাস্তের হস্তস্থিত আলবোলার নল, হাত হষ্টতে খসিয়া ঋনাৎ করিয়া পানের বাটার উপর পড়িয়া গেল, পানের বাটা ঝন ঝন ঝনাং কয়িয়া পিকদানির উপর পড়িয়া গেল, এবং নল, বাটা, পিকদানি, সকলেই একত্রে সহগমন করিয়া ভূতলশায়ী হইল। সেই শব্দে কৃষ্ণকাস্তের নিদ্রাভঙ্গ হইল, তিনি নয়নোস্ত্রীলন করিয়া দেখেন, যে কাৰ্ত্তিকেয় যথার্থই উপস্থিত। মূর্তিমান ऋनादौ८ब्रव्र नाग्न, cश्रादिमालांज उोझांब्र मश्रूथ माफ़ाहेब्रा श्रादइन--७ांकिएउटाइन, “ জ্যেঠ মহাশয়।” কৃষ্ণকান্ত শশব্যয়ে
