পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৫৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দশম সংখ্যা । ] ধৰ্ম্মের সরল জ্বাদর্শ। (రిశ్రt চিত্তের সন্মিলন, ইহার প্রতিই আমাদের শাস্ত্রেৰ সমস্ত চেষ্টা নিবন্ধ ছিল—তাহাকে যথার্থভাবে পাইলে, এক কথায় সমস্ত পাপ দূর হয়, সমস্ত পুণ্য লাভ হয়। মাতাকে যদি কেবলি উপদেশ দিতে হয় যে, তুমি ছেলের কাজে অনবধান হইয়ো না, তোমাকে এই করিতে হুইবে, তোমাকে এই করিতে হইবে ন, তবে উপদেশের আর অন্ত থাকে না— কিন্তু যদি বলি তুমি ছেলেকে ভালবাস, ভবে দ্বিতীয় কোন কথাই বলিতে হর না, সমস্ত সরল হইয় আসে। ফলত সেই ভালবাসা ব্যতিরেকে মাতার কৰ্ম্ম সম্ভবপর হইতেই পারে না । তেমনি বদি বলি, অন্তরের মধ্যে ব্রহ্মের প্রকাশ হউক, তবে পাপসম্বন্ধে আর কোনো কথাই বলিতে হয় না । পাপের দিক্‌ হইতে যদি দেখি, তবে জটিলতার অন্ত নাই— তাহা ছেদন করিয়া, দাহন করিয়া, নিৰ্ম্মল করিয়া কেমন করিয়া যে বিনাশ করিতে হয়, তাহা ভাবিয়া শেষ করা যায় না—সেদিক্‌ হইতে দেখিতে গেলে ধৰ্ম্মকে বিরাট বিভীষিক করিয়া তুলিতে হয়—কিন্তু আনন্দময়ের দিক্‌ হইতে দেখিলে তৎক্ষণাৎ সমস্ত পাপ কুহেলিকার মত অন্তৰ্হিত হয়। পাশ্চাত্য ধৰ্ম্মশাস্ত্রে পাপ ও পাপ হইতে মুক্তি নিরতিশয় জটিল ও নিদারুণ, মানুষের বুদ্ধি তাহাকে উত্তরোত্তর গহন করিয়া তুলিয়াছে এবং সেই বিচিত্র পাপতত্ত্বের দ্বারা ঈশ্বরকে খণ্ডিত করিয়া, দুর্গম করিয়া ধৰ্ম্মকে দুৰ্ব্বল করিয়াছে। আসতে মা সদগময় তমসে ম৷ জ্যোতির্গময় মৃতোমর্শমূতং গময় । 曾 অসৎ ইহঁতে সত্যে লইয়া যাও, অন্ধকার হইতে জ্যোতিতে লইয়া যাও, মৃত্যু হইতে 8 अमृष्ठ fणहेब्रा बां७ । आमांप्नब्र अडांव কেবল সত্যের অভাব, আলোকের অভাব, অমৃতের অভাধ—আমাদের জীবনের সমস্ত দুঃখ, পাপ, নিরানন্দ, কেবল এইজন্তই। সত্যের, জ্যোতির, অমৃতের ঐশ্বৰ্য্য যিনি কিছু পাইয়াছেন, তিনিই জানেন, ইহাতে আমাদের জীবনের সমস্ত অভাবের একেবারে মূলচ্ছেদ করিয়া দেয়। যে সকল ব্যাঘাতে র্তাহার প্রকাশকে আমাদের নিকট হইতে আচ্ছন্ন করিয়া রাখে, তাহাই বিচিত্ররূপ ধারণ করিয়া আমাদিগকে নানা দুঃখ এবং অকৃতার্থতার মধ্যে অবতীর্ণ করিয়া দেয় । সেইজন্তই আমাদের মন অসত্য, অন্ধকার ও বিনাশের আবরণ হইতে রক্ষণ চাহে । যখন সে বলে আমার দুঃখ দূর কর, তখন সে শেষ পর্য্যন্ত না বুঝিলেও এই কথাই বলে— যখন সে বলে আমার দৈন্যমোচন কর, তখন সে যথার্থ কি চাহিতেছে, তাহা না জানিলেও এই কথাই বলে । যখন সে বলে আমাকে পাপ হইতে রক্ষা কর, তখনো এই কথা ! সে না বুঝিয়াও বলে— অবিরাবী: এধি ! হে স্বপ্রকাশ, আমার নিকট প্রকাশিত হও ! আমরা ধ্যানযোগে আমাদের অন্তরবাহিরকে যেমন বিশ্বেশ্বরের দ্বারাই বিকীর্ণ দেখিতে চেষ্টা করিব, তেমনি আমরা প্রার্থনা করিব যে, যে সত্য, যে জ্যোতি, যে অমৃতের মধ্যে আমরা নিত্যই রহিয়াছি, তাহাকেই সচেতনভাৰে জানিবার যাহা কিছু বাধা, সেই অসত্য, সেই অন্ধকার, সেই মৃত্যু যেন দুর इझेम्नां शांब्र। यांशं नोहे ऊांश 5ांहे नां, चांभां