4నత २छल°नि ।’ s ৫ম বর্ষ, ੋਧ | গাট মাথায়ু লইয়া, বিক্রক্সের আশায়, তাড়াতাড়ি ছাপাইতে ইiপাইতে আলিয়াছে ; -- এ সমস্ত সেই সব গরুর চামড়া—যাহারা অনাহারে মরিয়tছে এবং পরে যtহাদের গাত্র হইতে উহারা ছাল ছাড়াইয়া লইয়াছে। গরুদের খাওয়াইতে পারে না বলিয়া, আধমরা জীবন্ত গরুদের মূল্য চারি-আন পৰ্য্যন্ত নামিয়া গিয়াছে । গোমাংস থাইয়। কেহ যে ক্ষুন্নিবৃত্তি করিবে, তাহারো• জে৷ নাই; কেন না, এই ব্রাহ্মণ্যের দেশে, প্রাণ গেলেও কেহ এ কাজ করিবে না । তবে এই চামড়াগুলা কে ক্রয় করিবে -এই সব চৰ্ম্ম, যাহা হইতে পুতিগন্ধ বাহির হইতেছে এবং যাহাতে বাকে-কাকে মাছি আসিয়া বলিতেছে । স্নায়ার কাছে যtছা-কিছু ছিল, সমস্তই উহাদের নিকটু চুড়িয়া দিয়াছি.কি উৎপাত। এখান হইতে গাড়ি কি আর ছাড়িবে না ? ...সাহ ! ঐ ৩৪লৎসরের শিশুটির মুখে কি হতাশভাব । উহা অপেক্ষ একটু বয়সে বড় আর একটি শিশু উহার মুষ্টিবদ্ধ হাত হইতে উহার ভিক্ষাদামওট্রটি ছিনাইয়া লইরাছে ! ... এতক্ষণের পর টুেন্টা বাকনি দিয়া নড়িয়া উঠিল, ' চলিতে লাগিল ; সমস্ত কোলাহল ক্রমে দুরে চালয় গেল। আবার আমাদিগকে সেই নিস্তব্ধ জঙ্গলের মধ্যে আনিয়া ফেলিল । & कांcन छौदबडtउ श्रांकौ५ रुहेउ ? छुभानि, cवांश्रूषांज़ श्रांद्र शब्रिदर्भ शाब्र१ रूप्द्र न। ; এই ফাঙ্কনও রত্নসঞ্চার করির উদ্ভিজ্জকে বঁাচাইয়া তুলিতে পুরিতেছে না। প্রচও স্বৰ্য্যের প্রখর . উত্তাপসত্ত্বেও, অরণ্যাদির ন্তায় এই জঙ্গলও শীতের ভাব ধারণ করিয়াছে। শীর্ণকায় হরিণের ভূণ খুজিয়া ন পাইয়া, জলের সন্ধান না পাইয়া, জাকুলভাবে ইতস্তত বিচরণ করিতেছে। দূর-দূর ব্যবধানে, কোন একটি শুষ্কগাছের গুড়িতে —কোন একটি তরুণ শাখার,—কোন একটি নিঃসঙ্গ ক্ষুদ্র উপশাখায়—যে-কিছু রস অবশিষ্ট ছিল তাঁহাই শোষণ করিয়া, তাহ হইতে দুইচারিটি নরম পাতা বাহির হইরাছে, অথবা একটি বড়-রকমের লাল ফুল, এই মরুদৃপ্তের মাঝখানে, উদাদুভাবে भूफ़ेिब्रां ब्रश्म्निांtछ् । যে গ্রামেই ট্রেন আসিয়া ৰামে, সেষ্টখানেই এই সব দুর্ভিক্ষপীড়িত ক্ষুধিতের দল রেলিংএর মধ্য দিয়া আমাদের প্রতি দৃষ্টিনিক্ষেপ করে। যাহা শুনিতে ভয় হয়, যাহা সৰ্ব্বত্রই একই ধরণের -সেই চেরা-চেরা অf ওয়াজের এক স্বরে গান কোন গ্রামের নিকটে গাড়ি থামিলেই শুনিতে পাওয়া श्वांछ । ५gद९ १५न व्tभग्नां cमृझे उt*ॉग% বিজনের মধ্যে—দূরে চলিয়া যাই, তখন দারুণ নৈরাশে, উহাদের কণ্ঠস্বর আরো •ीठ झ्हेब्र अश्वा|ि८क अ?पनि এ, মরyজঙ্গল । পূৰ্ব্বে এই জঙ্গল বসন্ত করে । শ্ৰীজ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর।
