পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় সংখ্যা। ] আচার্য্য জগদীশের জয়বাৰ্ত্ত । ১২১ ੇ उँझांब्रिड झईण, उथन पञांभांरलग्न কিরূপ পুলকসঞ্চার হইল, তাহ আমি বর্ণনা করিতে পারি না। মনে হইল, যেন বক্ত मॅनाबब्र নিজস্ব-আবরণ পরিত্যাগ করিলেন, ੋਕ তিনি অন্ধকারের মধ্যে অন্তহিত হইমলন,—কেবল তাহার দেশ এবং তাহার ঞ্জিাতি আমাদের সম্মুখে উখিত হইল,—এবং রক্তার নিম্নলিখিত উপসংহারভাগ যেন সেই প্তাহারই উক্তি ! I have shown you this evening she autographic records of the his. t £ory of Stress and Strain in both the iving and non-living. How similar 韃 the two sets of writings, so simiHar indeed that you cannot tell them $one from the other ! They show ήou the waxing and waning pulsa“ions of life-the climax due to ...timulants, the gradual decline of atigue, the rapid setting in of death. igor from the toxic effect of poison. It was when I came on this ute witness of life and saw an allervading unity that binds together ill things—the mote that thrills on jipples of light, the teeming life on earth and the radiant suns that }hine on it—it was then that for the first time I understood the message proclaimed by my ancestors n the banks of the Ganges thirty enturies ago– “They who behold the one, in all the changing manifoldness of this universe, unto them belongs seternal truth, unto none else, unto none else.” - - - করিয়া দিলা - WikitanvirBot (আলাপ) ০৮:৪০, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ (ইউটিসি). - বৈজ্ঞানিকদের মনে উৎসাহ ও সমাজের অগ্রণীদের মনে শ্রদ্ধা পরিপূর্ণ হইয়া উঠিল। जडाइ झुहे ७क छन जर्सीप्थर्छ भनौरौँ पौरब्र ধীরে আচার্য্যের নিকট উপস্থিত হইলেন এবং তঁাহার উচ্চারিত বচনের জন্ত ভক্তি ও বিস্ময় স্বীকার করিলেন। আমরা অনুভব করিলাম যে, এতদিন পরে ভারতবর্ষ-শিষ্যভাবেও নহে, সমকক্ষভাবেও নহে, গুরুভাবে পাশ্চাত্য বৈজ্ঞানিকসভায় উখিত হইয়া আপনার জ্ঞানশ্রেষ্ঠত সপ্রমাণ করিল,-পদার্থতত্ত্বসন্ধানী ও ব্রহ্মজ্ঞানীর মধ্যে যে প্রভেদ, তাহ লেখিকার পত্র হইতে সভার বিবরণ যাহা উদ্ধৃত করিলাম, তাহ পাঠ করিয়া আমরা অহঙ্কার বোধ করি নাই। আমরা উপনিষদের দেবতাকে নমস্কার করিলাম ; ভারতবর্ষের যে পুরাতন ঋষিগণ বলিয়াছেন, “ষদিদং কিঞ্চ জগৎ সৰ্ব্বং প্রাণ এজতি” এই যাহা কিছু সমস্ত জগৎ প্রাণেই কম্পিত হইতেছে, সেই ঋষিমণ্ডলীকে অন্তরে উপলব্ধি করিয়া বলিলাম, হে জগদগুরুগণ, তোমাদের বাণী এখনে নিঃশেষিত হর নাই, তোমাদের ভস্মাচ্ছন্ন হোমহুতাশন এখনো অনিৰ্ব্বাণ রহিয়াছে, এখনো তোমরা ভারতবর্ষের অন্তঃকরণের মধ্যে প্রচ্ছন্ন হইয়া বাস করিতেছ। তোমরা আমাদিগকে ধ্বংস হইতে দিবে না, আমাদিগকে কৃতার্থতার পথে লইয়া বাইবে । তোমাদের মহত্ব আমরা যেন যথার্থভাবে বুঝতে পারি। সে মহৰ অতিক্ষুদ্র আচারবিচারের তুচ্ছলীমার মধ্যে বদ্ধ নহে,— আমরা অদ্য যাহাকে “ৰিদ্ধয়ানি” বলি,