$48. दछघब्जैन । পোৰ। বলিতে হয়, তবে ধ্রুপদের প্রতি সম্মান দেখাইবার জন্য কা ওয়ালিকে চৌতাল নাম . দিলেও দোষ হয় না। প্রতিবাদে লিখিত হইয়াছে—"ষে সকল শব্দ লইয়া অভিনব ব্যাকরণ নিৰ্ম্মাণের চেষ্ট হইতেছে, উছ একান্ত অকিঞ্চিৎকর । ঐ সকল শব্দের বহুলপ্রয়োগে ভাষার গুরুত্ব ও মাধুর্য্য কতদূর রক্ষিত হইবে, তাহ নির্ণয় করা जहछ नरङ् !' বাংলা বলিয়া একটা ভাষা আছে, তাহার গুরুত্ব-মাধুর্য্য ওক্তন করা ব্যাকরণকারের কাজ নহে । সেই ভাষার নিয়ম বাহির করিরা লিপিবদ্ধ করাই তাহার কাজ । সে ভাষা যে ইচ্ছা ব্যবস্থায় করুকু বা ন করুকু, তিনি উদাসীন। কাছারও প্রতি তাহার কোন আদেশ নাই—অমুশাসন नांझे । जौवङएदि९ कूकूरब्रव्र विरुद्ध७ লেখেন, শেয়ালের বিষয় ও লেখেন ;— কোন পণ্ডিত যদি তাহাকে ভৎসন করিতে আসেন যে, তুমি যে শেয়ালের কথাটা এত আনুপুৰ্ব্বিক লিখিতে বসিয়াছ, শেষকালে যদি লোকে শেয়াল পুষিতে আরম্ভ করে । তবে, জীবতত্ত্ববিদ তাহার কোন উত্তর না দিয়া তাহার শেয়ালসম্বন্ধীর পরিচ্ছেদটা শেষ করিতেই প্রবৃত্ত হন। ৰঙ্গদর্শনসম্পাদক ৰঙ্গি তাহার কাগজে মাছের তেলের উপর বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ লেখেন, তবে আশা করি, কোন পণ্ডিত র্তাহাকে এ জপৰাদ দিবেন না যে, তিনি মাছের তেল মাথার মাখিৰার জন্ত পাঠকদিগকে অন্যায় উত্তেজিত করিতেছেন । প্রতিবাদলেখক মহাশয় হাস্তরসের জব তারণা করিয়া লিখিয়াছেন—“যদি কেছ লেখেন “যুধিষ্ঠির দ্রৌপদীকে বলিলেন— প্রিয়ে তুমি যে কথা বলিতেছ তাহার বিস্মোল্লায়ই গলদ তাহ হইলে প্রয়োগটি কি অতিশোভন হুইবে ?” প্রয়োগের শোভনতাবিচার ব্যাকরণের কাজ নহে, অলঙ্কারশাস্ত্রের কাজ—ইহা পণ্ডিত মহাশয় জানেন না, এ কথ। বিশ্বাস করিতে আমাদের সাহস হয় না। উল্লিখিত প্রয়োগে ব্যাকরণের কোন ভুলই নাই— অলঙ্কারের দোষ আছে। “বিলমোল্লায় গলদ” কথাটা এমন জায়গাতে "সিতে পারে, যেখানে অলঙ্কারের মো'স হইয় গুণ হইবে । অতএব পণ্ডিতমহাশয়ের রসিকতা এথানে বাজে খরচ হইল। র্যাহারা প্রাকৃত বাংলার ব্যাকরণ লিখিতেছেন, তাহার এই হাস্যবাণে ৰাসায় গিয়া মরিয়া থাকিবেন ন। ঐযুক্ত পণ্ডিতমহাশয় এ কথাও মনে রাখিবেন যে, চলিত ভাষা অস্থানে বসাইলেই ষে কেবল ভাষার প্রয়োগদোষ হয়, তাহ নহে ; বিশুদ্ধ সংস্কৃত-শব্দ বিশুদ্ধ-সংস্কৃত-নিয়মে বাংলায় বসাইলেও অলঙ্কারদোষ ঘটিতে পারে। কেহ যদি বলেন, “আপনার স্বন্দরী বক্তৃতা শুনিয়া অন্ধকার সভা জাপ্যারিত হইয়াছে।” তবে তাহাতে স্বৰ্গীয় বোপদেবের কোন আপত্তি शांकि दांब्र कशी नाहे, किछु cथॉडग्निl গাম্ভীৰ্য্যরক্ষা না করিতে ও পারেন। থাটি বাংলা কথাগুলির নিয়ম অতীত পাক। —“উট্র" কথাটাকে কোনমতেই স্ত্রী লিঙ্গে “উট" করা যাইবে না, অথবা “नां★”শষের উত্তর কোনমতেই “ইভ"প্রত্যর