পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় প্রথম খণ্ড.djvu/৪৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এক ইংলণ্ডেও এক, বাংলাদেশেও এক এবং ভীষ্মদ্রোণ-ভীমাৰ্জুনের নিকটও তাহ। একই ছিল। তবে আমরা যেখানে এক ব্যবহার করি, অন্যত্র সেখানে দুই ব্যবহার করিতে পারে। যেমন, আমরা এক হাতে খাষ্ট, ইংরাজ দুই হাতে খার, লঙ্কেশ্বর রাবণ হয় ত দশ হাতে থাইতেন, আমরা কেবল আমাদেরই খা ওরার নিয়মকে স্মরণ করিয়া ঐ সকল বাস্থহাস্তিক’ থাওরাকে ঐক হাস্তিক' বলিয়া বর্ণনা করিতে পারি না । সংস্কৃত ভাষায় যে শব্দ আড়াইমাত্রা কাল ধরিয়া উচ্চারিত হইত, বাংলায় সেটা যদি একমাত্র কাল লইয়া উচ্চারিত হয়, তবুও তাহাকে আড়াইমাত্রিক বলিবই,–সংস্কৃত ব্যাকরণেয় খাতিরে বুদ্ধির প্রতি এতটা জুলুম সহ হয় ন। পণ্ডিতমহাশয়কে যদি নামৃত পড়িতে হয়, তবে “সাত সত্তে উনপঞ্চাশ” কথাটা তিনি কতক্ষণ ধরির উচ্চারণ করেন ? বাংলা ব্যবহারে ইহার মাত্র ছয়-সংস্কৃতমতে ষোল । তিনি যদি পাণিনির প্রতি সন্মান রাখিবার জন্ত যোলমাত্রায় সা-ত-সাত-তে-উ-ন-প-ধ্ব-শ উচ্চারণ করিতেন, তবে র্তাহার অপেক্ষা নিৰ্ব্বোধ ছেলে দ্রুত অা ওড়াইয়া দিয়া ক্লাসে তাহার উপরে উঠিয়া যাইত। হয়, তবে কেবল মাত্রায় কেন, উচ্চারণে ও মানিতে হয় । পণ্ডিতমহাশয়ের যদি লক্ষ্মীনারাণ বলিয়া চাকর থাকে এবং তিনি অষ্টাধ্যায়ীর মতে দীর্ঘ হ্রস্ব-প্লুত স্বরের মাত্রা ও কণ্ঠ্য-তালব্য-মূৰ্দ্ধন্যের নিয়ম রাখিয়া”লক্ষ মীনারায়ুড়’ বলির ডাক পাড়েন, তবে এক লক্ষ্মীনারাণ কেন, রাস্তার লোকমুদ্ধ আসিয়া সংস্কৃত-ব্যাকরণকেই যদি মানিতে বঙ্গদর্শন। - [ পোষ झांछिब्र रुग्न । कां८झहे वांश्ला “क्र” नश्कूङ “ক্ষ” নহে এবং বাংলার মাত্রা সংস্কৃতের মাত্রা নহে, এ কথা বাংলাব্যাকরণকার প্রচার করা কর্তব্য বোধ করেন । এইজন্ত স্বয়ং মাতা সরস্বতীও যখন বাংলা বলেন, বাঙালির ছেলেরা তাহ নিজের মাতৃভাষা বলিয়া চিনিতে পারে—তবে তাঁহারই বরপুত্র হইয় পণ্ডিতমহাশয় বাংলা ভাষার বাংলা নিয়মের প্রতি এত অসহিষ্ণু কেন ? তিনি অত্যন্ত উদ্ধত হইয়া বলিয়াছেন যে, তিনি আ: কিছুরই প্রতি দৃকপাতমাত্র করিবেন না কেবল “একমাত্রিক শব্দের দেশীয় ব্যাকর ও অভিধানামুযায়ী অর্থই গ্রহণ” করিবেন তাই করুন, আমরা বাধা দিব না। কি ইহা দেখা যাইতেছে, অর্থ জিনিষটাকে গ্ৰহ করিব বলিলেই কর। ষায় না। অভিধান ব্যাকরণ অর্থের লোহার সিন্ধুক—তাহার অর্থ দিতে পারে না, বহন করিতে পাে মাত্র । চাবি লাগাক্টরা সেই অর্থ লইতে হয় প্রতিবাদী মহাশয় তাহার প্রবন্ধের এ স্থলে প্রশ্ন করিয়াছেন, “রবীন্দ্র বাবু লিখির ছেন “থ্যালো মাংস’ --- এই থালোটা কি ! অবশেষে শ্রা স্ত, বিমর্ষ, হতাশ হইয়া লিখিৰে ছেন –“অনেককে.জি জ্ঞাপ করিলাম কেই বলিতে পারিলেন না । কলিকাতার অf বাপী অথচ র্যাহীদের গৃহে সাহিত্যচর্চা আছে এবং নিৰ্ব্বিশেষে মৎস্তমাংসের গতি বিধি ও আছে এমন ব্যক্তির নিকট জিজ্ঞা হইয়াfছ তাহাতে ও কোন ফল হয় নাই । পণ্ডিতমহাশরের যে এত প্রচুর প্রম छ्:८१ब्र काब्र१ हझेब्राझि, हेशरङ निc** षिकाग्न रिउ ठेक्का रुग्न ! जाभाञ '