$$8 বঙ্গের জাতীয় ইতিহাস [ চতুর্থ অধ্যায়। “অতুৰন্দ্যবংশোদ্ভবো ভটমারায়ণোহয়ঞ্চ শাণ্ডিল্যগোত্রে গরীয়ান । তপস্বান যশস্বীন দয়াবান স্থবিদ্বান বিবস্থানিবাস্তাং সভায়াং বিস্তাত্তি । শ্রষ্ঠিতত্বঃদঙ্গবিচারকরোইলশিপালকঃ কাপ্তপগোত্রবরঃ ক্রতুদক্ষসমঃ কিল দক্ষমগশয়ে নাম ইষ্টি ভুৰি স্থাপ্তি যতিঃ । সমস্তুশাস্ত্রপণ্ডিতস্তথাগত প্রখণ্ডিতঃ প্রচওস থৈরিদপথৰ্ব্বকারকঃ । BBBBBBBBBBB BB BBBBBS BBB BBB BB BBBBBBBS DHDBBBBBBBBBDHHBDDDDDD DDBBBHeBBBBBBBS DD BBBBBBB BBDBS BDBBBBSS BSBBB SBBB S BBDS BBBS BB BBBBBBBBB L BBBS BBBBgBB LS অর্থাৎ রাজা মহারাজাদিসেবিত পূজ্যপাদ সেই আদিশূর পুণ্যচেতা মন্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করিলেন, মন্ত্রিন! সেই বেদজ্ঞ ব্রাহ্মণগণ এবং বিশুদ্ধ নবগুণসম্পন্ন কুলীন শুদগণ কোথায় কি ভাবে বাস করিতেছেন ? রাজার বাক্যে মন্ত্রিবর তাহাদিগের সমগ্র পরিচয় বলিলেন, সেই বেদজ্ঞ ব্রাহ্মণগণ তপস্তাদ্বারা কাহারে অধীন না হইয়া কোলাঞ্চে বসতি করিতেছেন। কেশরীর ন্তায় সমস্ত রাজার মধ্যে প্রধান জ্ঞানী অবিগীত-শিষ্টাচারবান মহাশয়পদলাঞ্ছন শ্ৰীযুত বীরসিংহই সেই কোলাঞ্চের একমাত্র ভূপতি। গৌড়েশ্বরের ভূমির শাসনকৰ্ত্ত সেই দেশবাসী সভাসদ সকলেই বেদবিধিবোধিতু, যাগাদি ক্রিয়ারত, পাপপুঞ্জনাশক, সুতরাং ব্যাসতুল্য হইয়া বাস করিশেছেন। মন্ত্র; টী শুনিয়া রাজা নিজভবনে সদ্ভুত্য ও ভাৰ্য্যাসহ ব্রাহ্মণগণকে আনিবার ইচ্ছায় বীরসিংহকে মন্ত্রী দ্বারা গৌড়পতির উপযুক্ত পত্র লিখিয়া দূত পঠাইয়া দিলেন। (লিপির তাৎপৰ্য্য এইরূপ ) স্বচরিত পুণাবান সৰ্ব্বশাস্ত্রার্থদক্ষ, শাস্ত্রালাপনে বিপক্ষগণ নিয়ত যাহাদের নিকট পরাজিত, যাঙ্গাদের মুখে নিয়ত স্বস্তিৰাকা উচ্চারিত, বেদবিং স্বগত বা বুদ্ধমতাম্বুবষ্টিগণ র্যাহাদের নিকট সম্পূর্ণ পরাজিত, এরূপ দয়াশীল শ্রেষ্ঠ ব্রাহ্মণ-সন্তানগণকে আমার গৌড়রাজ্যে পাঠাইয়া দিবেন। নৃপতিগণের স্বকৃতিস্বরূপ নিজ-বংশের অবতার, প্রবলগণের 'বলবিচারক মহাবীর বীরসিংহ ? আমার সহিত বন্ধুত্ব স্থাপনের জন্ত পুনরায় এই গৌড়ে শূদ্রগণের সহিত ব্রাহ্মণগণকে পাঠাইয়া দিবেন। তখন আনন্দে পূৰ্ব্বাবাস গৌড়ে গমন করিবার বাসনায় কোলাঞ্চদেশ ও তাহার রাজাকে ত্যাগ করিয়া ভার্যাদি ও ভৃত্যসহ সেই মহাযোগী (ব্রাহ্মণ)-গণ ও শূদ্রগণ প্রস্তুত হইলেন। ( রাজা বীরসিংহ পত্রোত্তরে জানাইলেন ) ‘মহাত্মা মহারাজ স্থাদিশুর আপনার সহিত পুৰ্ব্ব হইতেই আমার সখ্য আছে। আপনার আজ্ঞানুসারে পঞ্চ-গোত্রোস্তুব ব্রাহ্মণগণকে ভাৰ্য্যাদি ও ভৃত্য সহিত যাইতে দিলাম।” সেই পঞ্চ ব্রাহ্মণ অতি বেগবান অশ্বে চলিলেন, তাহদের বড় বড় দাড়ী ও অতি সুন্দর গোষ্ণ, সকলেই যজ্ঞবিৎ, বেদবিৎ, প্রতিজ্ঞাপালনে তৎপর, বৰ্ম্মচৰ্ম্ম ও অন্ত্রশস্ত্রে ভূষিত । ( প্রথমে তাহার ) প্রয়াগে গেলেন। এখানে সেই পঞ্চগোত্র প্রয়াগে স্নানদানাদি করিয়া বারাণসীধামে চলিলেন। বিশ্বনাথ দর্শন ও দানাদি দ্বারা যশোপার্জন করিয়া তথা হইতে গয়ায় আসিলেন। গয়ায় পিতৃগণ ও ৰান্ধবগণকে উদ্ধার করিয়া গৌড়পতির রাজ্যে প্রবেশ করিলেন। সমস্ত দিয়ণ্ডল উদ্ভাসিত
