পাতা:বঙ্গের জাতীয় ইতিহাস (কায়স্থ কাণ্ড, প্রথমাংশ, রাজন্য কাণ্ড).djvu/২১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

նօtր ब८णन्न छाडौग्न हैठिशन [क जणां★। S DDBBBB BDB BBBBS BBttS BBDD D DS DD S DDD DDD DD লইর তীমের রাজধানী ছিল বলিয়া প্রবাদ আছে। এখনও এখানে বহুসংখ্যক দার্থিক, সরোৰর ও মন্দিরসমূহের ধ্বংসনির্দেশক বহু ইষ্টকস্ত,প চারিদিকেই বিক্ষিপ্ত রছিয়াছে। বিশেষতঃ সালদহ গ্রামের মধ্যে এখনও পর্য্যস্ত নিরক্ষর মুসলমানকৃথকগণ ভীমরাজের বাড়ী নির্দেশ করিয়া থাকে। ঐ নির্দিষ্ট ভূখণ্ডের চারিদিকে গড়খাই ও মধ্যভাগে সমুচ্চ ভগ্ন ঠকন্তুপ ও ইতস্ততঃ ৰিক্ষিপ্ত ইষ্টকখও এখনও দেখিতে পাওয়া যায়। সকল স্থানে এখন আর লোকালয় নাই, কেবল রাজবাড়ীর নিকট এক মুসলমানের স্বপ্রাচীন ভগ্ন দরগা ও তন্মধ্যে আরব্যভাষায় উৎকীর্ণ এক থও প্রস্তরফলক দৃষ্ট হয়। ভীমরাজার বাড়ীরউত্তরপশ্চিমে এক বৃহৎ দাধিক রছিয়াছে, হিন্দুরা তাঙ্গকে “ভামসাগর’ এবং মুসলমানের সাহেব পুখুর’ বলিয়া অভিহিত করিতেছে । সাধারণের বিশ্বাস এই যে, এই সরোবরের জল অতলস্পর্শী, এই পুষ্করিণীতে কুম্ভীর থাকায় ভয়ে কেহ ইষ্ঠার জল স্পর্শ করে না । বগুড়ার সহরের উত্তরে সুবিল হইতে অঙ্গুরীক্ষাকারে ভীমের জাঙ্গাল আরম্ভ এবং উক্ত সালদহ গ্রামে সেই জাঙ্গাল শেষ হইয়াছে। সালদহ-বট্টাগ্রামের উত্তর পার্থে গাঙ্গনদী এবং দামুকদহবিলের সঙ্গম, এই সঙ্গম অতি বিস্তৃত, এপার ওপার লক্ষ্য হয় না। বর্ষাকালে এই দামুকদহবিল ও দুই ক্রোশ উত্তরবর্তী কাতলামারীর বিল এক হইয়া সুবিস্তীর্ণ স্রোতস্বতীর আকার ধারণ করে, এই উভয় বিলকেই সাধারণে করতোয়ার প্রাচীন খাদ বলিয়া মনে করেন, পূৰ্ব্বকালে এইস্থান দিয়াই খরস্রোতা করতোয়fপ্রবাহিত হইত। গাঙ্গনদী ও দামুকদহু সঙ্গমের উত্তর পার্শ্ব হইতে রামাইপুর বা রামাপুরার কাঠাল বা স্ববিশাল জঙ্গল আরম্ভ। এখান হইতে উত্তরে গোবিন্দগঞ্জের দক্ষিণ করতোয়াতীরবর্তী সাহেবগঞ্জ পর্য্যন্ত প্রায় ৪ ক্রোশ বাণী ভূভাগ রামপুরার কঁঠাল বলিয়া পরিচিত। দশবর্ষ পূর্বেও এখানে এরূপ ভীষণ জঙ্গল ছিল, যে হস্তিপৃষ্ঠে ইহার মধ্যে প্রবেশ করাও কষ্টসাধ্য হইত, এখনও স্বানে স্থানে ভীষণ দুর্ভেদ্য জঙ্গল বিদ্যমান। অল্প দিন হইতে এই জঙ্গলমধ্যে স্থানে স্থানে সাঁওতালের উপনিবেশ ও চাষাবাদ করিয়া অনেক জঙ্গল পরিষ্কার করিয়াছে। এই বিশাল রামাপুরার কঁঠালমধ্যে এখনও শত শত পুষ্করিণী ও বহুসংখ্যক বিশাল দীধিক এবং তাহদের তীরে প্রাচীন জটালিকাদির ধ্বংসনিদর্শন অপরিমিত ভগ্ন ইষ্টকরাশি ও মধ্যে মধ্যে দুই একখানি প্রস্তরখণ্ড বিরাজ করিতেছে। দেখিলেই মনে হইবে যে, একটী বহুজনাকীর্ণ বিলুপ্ত রাজধানীর বিশাল क्ष्यश्णांवtश्र६ बाक थांब्र१ कब्रिग्रl ७ई छनभांनबशैन अब्रभाङ्गङ* श्ररश्उि ब्रश्ग्रिांप्इ ।। ७हे छूडाcशत्र फूनश्शन अश्मकान शंबा श्चैिौकृङ रहेबारइ cए, ७क गबछ इशब्र भूटर्स ७ উত্তরে করতো, দক্ষিণে গজাননী বা লোকগ্রচলিত গান্ধনই এবং পশ্চিমে স্থলৰ গড়খাই দ্বার স্বরক্ষিত ছিল, বলা বাহুল্য অতীত কীৰ্ত্তির মহাশ্মশান এই রামপুরার কাঠাই এক সময়ে প্রাচ্য ভারতের গৌরবম্পন্ধী রাজধানী রামাবতী বলিয়া পরিচিত ছিল। এই রামপুর কাঠালের ঠিক মধ্যস্থলে ৭৬৮ বিধা পরিমিত স্থান এখনও রামপুর মৌজা