পাতা:বঙ্গের জাতীয় ইতিহাস (কায়স্থ কাণ্ড, প্রথমাংশ, রাজন্য কাণ্ড).djvu/৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

चांनेि कांब्रह-प्राणप६१] . שאס-פיסול - 幫 সময় তিনি প্রাচ্যভারতে গৌড়োভুকলিঙ্গ-কৌশলাধিপ বলিয়া সমর্থ হইয়াছিলেন । পরিচিত হইয়া থাকিবেন। ফুৰ্দ্ধৰ মহাবীর শৈলবংশের চেষ্টায় ঘোরতর সমরে তিনিও পরাজিত ও নিহত হইতে শৈলবংশের তাম্রশাসনে এই হর্ষদেবই সম্ভবতঃ পুণ্ডাধিপ র্তাহারা গৌড়ের সিংহাসনে প্রতিষ্ঠিত করিয়া থাকিবেন। শৈলবংশের সাহায্যে যিনি গৌড়ের সিংহাসন লাভ করিয়াছিলেন, তাহার নাম এখনও জানা যায় নাই। তবে ঐ সময়ে রাঢ়দেশে শাস্তিপুর অঞ্চলে প্রচুগুদেব নামে এক রাজা রাজত্ব করিতেছিলেন। দিনাজপুর, রাজসাঁই, বগুড়া, ও রঙ্গপুরের অধিকাংশ তাহার অধিকারভুক্ত হইয়াছিল, এরূপ প্রবাদ আছে। এরূপ বিপুল রাজ্য ও সহায়সম্পত্তি লাভ করিলেও অল্পদিন মধ্যেই তাহার সংসারবৈরাগ্য উপস্থিত হয় । তিনি আপন প্রিয়পুত্র শক্তিদেবের উপর রাজ্যভার অর্পণ করিয়া সন্ন্যাসব্রত অবলম্বন করেন। ভিক্ষুবেশে নানাতীর্থ ভ্রমণ করিয়া অবশেষে তিনি নেপালে উপস্থিত হন। এখানে বৌদ্ধধৰ্ম্মে দীক্ষিত হইয়া শেষজীবন অতিবাহিত করেন। দীক্ষাগ্রহণের পর তিনি “শাস্তিকর সিদ্ধাচাৰ্য্য” নামে পরিচিত হুইয়াছিলেন। নেপালের প্রসিদ্ধ স্বয়স্কক্ষেত্র তাহারই প্রতিষ্ঠিত । শৈলবংশীয়গণ যে কিছুকাল পৌণ্ডবৰ্দ্ধন রাজ্যে বাস করিয়াছিলেন মহাস্থানগড়ের নিকটবস্তু শিলাবৰ নামক ভূভাগ তাহারই কতকটা স্থতি রক্ষা করিতেছে বলিয়া মনে হইতে পারে।