মোটকথা Sð বিদেশীসু পর্যাটকেরা ও অতি সহজে রাস্তা খুজিয়া বাহির করিতে পারে । পথ ভুলিয়া যাইবার সম্ভাবনা নাই । অবশ্য কতকগুলি রাস্তার নাম প্রসিদ্ধ লোকের নাম অনুসারে দেওয়া হইয়াছে । এরূপ পথ-সন্নিবেশ একটা নূতন মহাদেশেই সম্ভব। যেখানে অনন্ত খোলা মাঠ পড়িয়া পুঠিয়াছে সেখানে নূতন ধরণে কোন কল্পিত আদর্শ অনুসারে নগর বসান যাইতে পারে । ইস্কোরোপে ও এশিয়ায় এ ভাবে কোন নগর গড়িয়া উঠিতে পারে নাই । ঐ সকল জনসমাজ যুগে যুগে নানা সুবিধা-অসুবিধার ভিতর জীবন ধারণ করিয়াছে । কোন এক ছাঁচ মনে রাখিয়া তাহারা তাহদের বসতি নিৰ্ম্মাণ করিবার সুযোগ পায় নাই ! কাজেই নানাপ্রকার জটিল অলিগ’লি প্রাচীন জগতের সর্বত্র দেখিতে পাই । কিন্তু আমেরিকা মাত্র ৪০০ বৎসরের আবিষ্কৃত দেশ। এই মহা ভূখণ্ডের অধিকাংশই অব্যবহৃত রূপে এখনও পড়িয়া কুঠিয়াছে। নিউইয়র্কে ৪০০ বৎসর চাইতেই বসতি নিৰ্ম্মিত হইয়াছে। কিন্তু প্ৰথম ৩০০ বৎসর ইহা অতি নগণ্য নগরমাত্র ছিল। আজ যাতা কিছু দেখিতেছি সবই বিগত ১০০ বৎসরের স্বষ্টি-এমন কি মাত্র ৫০/৬০ বৎসত্বের বস্তু। পূর্বে যেখানে খোলা জমি বন জঙ্গল ছিল “আজ সেখানে প্রশস্ত রাজপথ এবং অত্যুচ্চ হৰ্ম্ম্যশ্রেণী বিরাজিত। নিউইয়র্কের অধিবাসীরা প্ৰাচীন ইয়োরোপের অভিজ্ঞতা লাভ করিয়া কাজে নামিয়াছিল। কাজেই ইয়োরোপীয় নগরসমূহের অসুবিধাগুলি তাহারা দূর করিতে পারিয়াছে। নিউইয়র্কের সরল সমান্তরাল পথ-সমাবেশ এই অভিজ্ঞতার সাক্ষ্য দিতেছে । লণ্ডনে ৭৮ তলার বেশী উচ্চ গৃহ দেখি নাই । নিউইয়র্কে ৮১০ তলার গৃহই সাধারণ। ২৫৩৫ তলা অট্টালিকা যে कड् त्रांप्छ उांशीव्र न९९] नाझे । ब्रांखाघ्र गॅझ्शे
