VRR বৰ্ত্তমান জগৎ কাৰ্য্যেই কাজকাল অন্তরায় থাকিতে পারে না । বুদ্ধি বলে বৰ্ত্তমান যুগের কৃষক এই সমুদয় প্রাকৃতিক শক্তির ইচ্ছামত সদ্ব্যবহার করিতেছে। বীজ, অঙ্গুর, ফসল, ফল, মূল, পত্র, লতা ইত্যাদির আকার বাড়ান-কমান BDBD BDBD g DBDDJig S BB BDBDBBD DBDBD DBBD BDBDD করিতে পারে। ছোট আলুকে বড় আলুতে পরিণত করা, সকণ্টক ও বিস্বাদ শাক-শাজীকে নিষ্কণ্টক ও সুস্বাদু জাতিতে পরিণত করা এই সমুদয় কাৰ্য্যে ইহারা সিদ্ধহস্ত। আজকালিকার উদ্ভিদ-জগতে কৃষকেরা ঐন্দ্ৰজালিক ও যাদুকরের মত । তাহার পর বীজ বপন হইতে শস্যকৰ্ত্তন KBD KDD DBD DLDDLDDDB KBBD sDBYY SDDBD BDDBB KBD DDDBBBDSS DDDD DBDDD BB BDB KD DDDDBB0S অধিকন্তু কৃষিকাৰ্য-সম্পর্কিত কোন দ্রব্যই বৃথা নষ্ট হয় না। কোন না কোন উপায়ে নিতান্ত নিম্প্রয়োজনীয় পদার্থসমূহও নানাবিধ অর্থকর প্ৰণালীতে ব্যবহৃত হইয়া থাকে। মাঠের কোন জিনিষই অনাবশ্যক दिgदbन्माभू 6राठा युध्रि न| । DBDBDDB DKS DDDS DD DDB DYS KBOS BDBDDS BDED হইতে থাকিলে সেগুলির আর উন্নতি হয় না। বৎসর বৎসর এই সমুদয়ের ফল ক্রমশঃ ক্ষুদ্র, স্বাদহীন ও অল্পসংখ্যক হইতে থাকে। পাশ্চাত্যদেশে প্ৰত্যেক বৃক্ষের উৎপাদনীশক্তি অশেষ উপায়ে বাড়াইবার ব্যবস্থা আছে। গাছের পাতাগুলি মাঝে মাঝে ধুইয়া পরিষ্কার করিবার জন্যই বহুবিধ কলের ব্যবহার হয় । জলের মধ্যে নানাপ্রকার রাসায়নিক পদার্থ মিশ্ৰিত করিয়া মালীরা গাছের পাতায় সেই জল ছিটাইয়া দেয়। বৃক্ষের ব্যাধি নিরূপণপূর্বক রাসায়নিক পদার্থ BBD D YLB S DBDuD DDBBDS LDDDBBD S YYS S SDDDB কল ব্যবহার করা হয়। “বৃক্ষায়ুৰ্বেদ"-বিদ্যা হিন্দুর অপরিচিত।
