পাতা:বর্ত্তমান জগৎ চতুর্থ ভাগ.pdf/৮৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৰ্ত্তমান-যুগের ধৰ্ম্মজ্ঞান Vetvo শক্তির নূতন পরিচয় দিতে পারে নাই। যতটুকু দিয়াছে তাহা উল্লেখযোগ্য নয় বলিলে বিশেষ দোষ হইবে না । কাজেই আমাদের বিজ্ঞান-মন্দির, শিল্পশালা, লাইব্রেরী, মিউজিয়াম, বিশ্ববিদ্যালয়, অনুসন্ধান-সমিতি ইত্যাদি প্ৰতিষ্ঠানগুলি নিতান্তই অবজ্ঞেয়। দুনিয়ায় ইহাদের কোন প্রভাব নাই। বৰ্ত্তমান জগতে আমাদের কোন স্থান নাই। আমরা উনবিংশ ও বিংশ শতাব্দীর যথার্থ নাস্তিক, মেচ্ছ, শূদ্র ও চণ্ডাল। জগতের লোক আমাদিগকে ধৰ্ম্মহীন ও অস্পৃশ্য বিবেচনা করে। প্ৰাকৃতিক-শক্তিপুঞ্জ যেখানে বিশিষ্ট আকারে দেখা দেয়, বৰ্ত্তমান হয়োরামেরিকানেরা সেখানে কল, যন্ত্র, কারখানা, হোটেল, পার্ক, স্বাস্থ্যনিবাস ইত্যাদি স্থাপন ‘ করে। প্রাচীন ও মধ্যযুগের ভারতবাসী সেখানে দেবতার মাহাত্ম্য কীৰ্ত্তন করিত। বৰ্ত্তমানযুগের ভারতবাসী সেখানে কি করিবে ? তাহা ত এখনও বুঝিতে পারিতেছি না। কেন না। আধুনিক ভারতের কোন লোক স্বাধীনভাবে কোন কাজ করে ना। कब्रिल डान भम बूदा शांदेड । यांशश्टक, প্ৰাচীন ও মধ্যযুগে ভারতবাসীর ধৰ্ম্মজ্ঞান হইতে “চন্দ্রনাথ-মাহাত্ম্য”, “জালামুখী-মাহাত্ম্য", “সীতাকুণ্ড-মাহাত্ম্য” ইত্যাদির উদ্ভব হইয়াছিল। যেখানে দুই প্রবল স্রোতম্বতীর সঙ্গমস্থল, সেখানে হিন্দুৱা তীর্থরাজ ‘প্ৰয়াগ’ স্থাপন করিয়াছিল । যেখানে তরঙ্গায়িত উচ্চভূমির পার্থে গঙ্গা ७चांन दश्gिड८छ, সেখানে হিন্দুরা মহাদেবের ত্ৰিশূলের উপর কাশী স্থাপন করিয়াছিগা , নদী, সমুদ্র, পাহাড়, জলপ্রপাত, উষ্ণপ্রস্রবণ, প্ৰাকৃতিক অগ্নিশিখা, BDBBBD BDSS SDBBB BDD D D0S CDDi D পুরী-দ্বারক, কোথাও বা দেওঘর, অমরকণ্টক, কাঞ্চী, মথুরা স্থাপিত হইয়াছে। এইৰূপে সমগ্ৰ ভারতবর্ক্সেই হিন্দুর জ্ঞানে তীর্থস্থান-হয় বুদ্ধদেবের সমাধিস্থান, ন হয় আম্ভাশক্তির পীঠস্থান। এই গেল পুরাতন ভারতের কথা ।