জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর। ৬১৩ । বাল্মীকি বেদব্যাস, ভবভূতি কালিদাস, পৃথুরাজ আদি বীরগণ । কবিকুল ভারতভূষণ। ভারতের ছিল সেতু, যবনের ধূমকেতু, হাকু ভারতের জয়, জয় ভারতের জয়, আৰ্ত্তবন্ধু দুষ্টের দমন ॥ গাও ভারতের জয়, কি ভয় কি ভয়, হোকু ভারতের জয়, জয় ভারতের জয়, গাও ভারতের জয় | গাও ভারতের জয়, কি ভয় কি ভয়, বীর-যোনি এই ভূমি বীরের জননী ; গাও ভারতের জয় ॥ অধীনতা আনিল রজনী, কেন ডর ভীরু, কর সাহস আশ্রয়, সুগভীর সে তিমির, ব্যাপিয়া কি রবে চির, যতো ধৰ্ম্মস্ততে জয় । দেখা দিবে দীপ্ত দিনমণি ॥ ছিন্ন ভিন্ন হীনবল, ঐক্যেতে পাইবে বল, হোকৃ ভারতের জয়, জয় ভারতের জয়, মায়ের মুখ উজ্জ্বল করিতে কি ভয়। গাও ভারতের জয়, কি ভয় কি ভয়, হোকৃ ভারতের জয়, জয় ভারতের জয়, গ{ও ভারতের জয় ॥ গও ভারতের জয়, কি ভয় কি ভয়, ভীষ্ম দ্রোণ ভীমাৰ্জুন নাহি কি স্মরণ, গাও ভারতের জয় ॥ জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর। مسلسلہ�حـ تیس س۔ } ১২৫৫ সালের ২২ বৈশাখ ঐযুক্ত জ্যোতিরিক্স নাথ ঠাকুরের জন্ম হয়। ইনি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের চতুর্থ পুত্র। নাটক রচনার ইহার যথেষ্ট প্রতিষ্ঠা। ইহার রচিত “পুরুবিক্ৰম” ও “সরোজিনী প্রভৃতি নাটকের অভিনয়ে এক সময়ে বঙ্গদেশকে মাতাইয়া তুলিয়া ছিল। ইদানীং ইনি কতকগুলি সংস্কৃত নাটকের বঙ্গানুবাদ প্রকাশ করিয়া বঙ্গ সাহিত্যের অঙ্গসৌষ্ঠব বৃদ্ধি করিতেছেন, “অভিজ্ঞান শকুন্তল, রত্নাবলী প্রভৃতি ১৮ খানি নাটকের অনুবাদ ইতিমধ্যেই প্রকাশিত হইয়াছে সঙ্গীতরচনার हेमि মুণিপুৰ। ইহঁর রচিত প্রণয়সঙ্গীত, জাতীয়সঙ্গীত ও ব্রহ্মসঙ্গীতের প্রশংসা সৰ্ব্বত্রই। یکی است که مستحتی-تبتی ঝিঝিট-একতাল।। অহং—একতাল । জ্বল জ্বল চিতা দ্বিগুণ দ্বিগুণ, ধন্ত ধন্য ধন্ত আজি দীন আনন্দকারী। পরাণ সঁপিবে বিবালা। মিলে তব সত্য ধৰ্ম্ম ভারতে প্রচারি ' রাণ সাপে সবে রি '. জলুকৃ জুলুকৃ চিতার আগুন, স্কুদয়ে হৃদয়ে তোমার ধাম, জুড়াবে এখনি প্রাণের জ্বালা। দিশি দিশি তব পুণ্য নাম, لیس% : கி: 嘔過 শোনূ রে যবন শোন *োঁতার, ভক্তজন-সমাজ আজি স্তুতি করে তোমার। | { "" : যে জ্বল হৃদয়ে জ্বালালি সবে, নাহি চাহি ধন জন মান, নাহি প্ৰভু “ཡཱ་ཡཱ་་་་་ সাক্ষী রলেন দেবত্তা তার ল নরনারা । 3. ཝ་རྒྱུ། | : క్గా *६ এর প্রতিফল ভুগিতে হবে। কি ভয় ఫీ भर्तन ওই যে সবাই পশিল চিতায়, J } একে একে একে অনল-শিখায়, অমৃতের খনি পাইমু যখন, জয় জয় তোমারি। আমারাও আয়ু আছি যে কজন, — . পৃথিবীর কাছে বি লই 83
