শারীরিক নিয়ম লঙজবের ফল । ১১৯ ৰলিয়া জ্ঞান আছে, তাহাদিগকে সুতরাং ইহাও বিশ্বাস করিতে হয় যে, প্নাহার নিয়ম প্রতিপালন করিলে সমস্ত জীবের নিজ নিজ প্রকৃতি-গুণেই মুখের উৎপত্তি হয়, এবং ইহাও হৃদয়ঙ্গম রাধিতে হয় (ধ, সমস্ত জীব যাহাতে পরমেশ্বরের নিয়ম প্রতিপালনে সমর্থ হইতে পারে, তিনি তাহাদের প্রকৃতির সহিত { বাহ বস্তু সমুদায়ের তড়পযোদী সম্বন্ধ নিরূপিত করিয়া । গিয়াছেন। এই পরম কল্যাণকর বিষয়ের ভূরি ভূরি উদাহরণ স্থলও প্রাপ্ত হওয়া গিয়াছে। অনেকানেক ব্যক্তিকে জন্মাবধি বার্ধক্য পর্যন্ত অঢ়ি৬ বলিষ্ঠ ও সুস্থকায় থাকিতে দেখ। গিয়াছে, এবং তদনুসারে, মনুষ্যের আজন্ম মরণপৰ্য্যন্ত সবল ও সুস্থ থাকিবার যে সম্যক সম্ভাবনা আছেইহা একপ্রকার অবধারিত হইয়াছে। নবজিলণ্ড-দ্বীপ লোকের যেরূপ বর্ণনা আছেডাহা পাঠ করিলে চমৎকৃত হইতে হয়। ভূমণ্ডস-প্রদক্ষিণকারী বৃক সাহেব ও তাহার সমডি ব্যাহারী সমুদায় ব্যক্তি নব-জীলও-দ্বীপে যত ৰার অবতরণ করিয়াছিলেনততবারই আবালবৃদ্ধ-বনিতা যাবতীয় লোক ঢাহাদের দর্শনার্থ সদণত হইয়াছিল, তধ্যে কোন ব্যক্তিকে রোগাক্রান্ত দেখেন নাই । বাহাদের সব শরীর দৃষ্টি গোচর হইয়াছিল, তাছা দের কোন অঙ্গে ক্ষত মাত্র ছিল ন, এবং পূর্বেও ৰে কখন কোন ক্ষত হইয়াছিল তাহারও কোন নিদর্শন দৃষ্ট হয় নাই। তাহাদের কোন অঙ্গ দৈৰাং লাত্ত বইরে ৰিনা এবং এরোখে তাহাৰ হাত, প্ৰতিকাৰ
