১২২ শারীরিক নিয়ম লঙ্গনের ফল । পিতামহ অতি বলবান ছিলেন ; অশীতি বৎসর বয় । সে9 ঘিও ভোজন ও পরিশ্রম করিতে পারিতেন । কেহ কেহ কহেন, অামার পিতামহ কখনও গুৰুতর। রোগে আক্রান্ত হন নাই ; এক্ষণে ঊাহার সন্তান বলিয়া পরিচয় দিতে লজ্জা বোধ হর । বস্তুতঃইহা প্রত্যক্ষ দেখা যাইতেছে, এবং অনেকে পুনঃ পুনঃ এই খেদে ক্তিও করিয়া থাকেন, যে অদ্যাপি ৭৩ বর্ষের বৃদ্ধ ব্যক্তিরা যত অন্ন ভোজন করেন, আমরা যৌবম। দশায়ও তত পারি না। ৪• । ৫০ বৎসরের মধ্যে কি কারণে এ প্রকার বিষম সঙ্গল ঘটিল, তাহার অমু সন্ধান করা। স্বদেশহিতৈষী মহাশয় ব্যক্তি দিগের সকডোভাবে কৰ্ত্তব্য। অল্প কালে স্ত্রীসহযোগ দে । ইহার এক প্রধান কারণ তাহার সংশয় নাই। পশ্চাৎ এ বিষয়ের তত্ত্বানুসন্ধান করা যাইৰেক, এক্ষণে যে । প্রকরণ আরম্ভ করা গিয়াছে, তাহার রিণ করা অবসুক । মনুষ্য যে যাবজ্জীবন সুস্থ থাকিতে পারে তাস্থ এক প্রকার সপ্রমাণ হইয়াছে। প্রাকৃতিক নিয়মের কোন স্থলে অব্যাপ্তি নাই। এরূপ স্বাস্থ্যসুখ যতোগ করা যদি আমাদের স্বভাব-সিন্ধ না হইত, তবে কোন ব্যক্তির ভাগ্যোই তাহ ঘাটত না। যদি এক ব্যক্তিকেও । মীয়োগ ও দীর্ঘজীবী দেখা যায়, তবে ইহা নিশ্চিত জানিতে হইবে, যে পরম কৰণিক পরথেরের নিয়ন্ প্রতিপালন করিলে, সকলেই তাদৃশ পরমমূখ সকো করিতে পারে।
