পাতা:বাহ্যবস্তুর সহিত মানব প্রকৃতির সম্বন্ধ বিচার (প্রথম খণ্ড).pdf/২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপক্রমণিকা । শারীরিক নিয়মানুযারী চিকিংসাৰ্থে চিকিৎসক বিশে যকে আহবান করে । অতএব, যখন এতদৃশ নিয়ম পরিপালনের কৰ্ত্তব্যতা বিষয়ে উপদিষ্ট না হুইয়াও লোক তদবলম্বনপূর্বক তাহার ফলাফল প্রত্যক্ষ দেখিতে পায়, তখন মানব প্রকৃতির সহিত বাহ বিষয়ের কিরূপ সম্বন্ধ অর্থাৎ পরমেশ্বর কি প্রকার নিয়মে সং সার প্রতিপালন করিতেছেন, তাহার সবিশেষ অনুস । ন্ধান কর' ও তদনুযায়ী ব্যবহার করা কি পৰ্য্যন্ত। শুভজনক তাহা বলিতে পারা যায় ন৷ । বস্তুতঃ বিজ্ঞান-শাস্ত্ৰদারা ইহা সম্পূর্ণরূপে সপ্রমাণ হইতেছে, যে, এই প্রকার নিয়ম প্রতিপালন ব্যতিরেকে অমা দিগের বনের উন্নতি, জ্ঞানের উন্নতি, ধর্মের উন্নতি, বীর্য্যের উন্নতি, ক্ষমতার উন্নতি হুইবার-বলিতে কি, সম্যকরূপে ব্যত্ব রক্ষ হইবার উপায়ান্তর নাই । জগদীশ্বর বিশ্ব-রাজ্য পালনার্থ যে সমস্ত সুচাৰু সুখ বহ নিয়ম সংস্থাপন করিয়াছেন, তাহা লঙন করি বার অব্যবহিত কাল পরেই দুঃখের সঞ্চার হয়। এক ৰার কোন নিয়ম সঙ্ঘন করিলে পুনর্বার তদ্রুপ নিষিদ্ধ কাৰ্য্য না করি, এই অভিপ্ৰায়েই তিনি তাহ। তে দুঃখ নিয়োজন করিয়া দিয়াছেন। তিনি নিয়ম সংস্থাপনের সময়েই তাহার ফলাফল এককালে নির্দিষ্ট করিয়া রাখিয়াছেন, তাহার অন্যখ করা কাহারও সাধ্য নহে। দেখ, ব্যায়ামাদি শারীরিক নিয়ম প্রতিপালনে রূটি, জম্প বয়সে, অর্থাৎ শরীরের পূর্ণারস্থ না হতেই শ্রীহযোগী, জগতের ভৌতিক