প্রাকৃতিক নিয়ম। পদার্থ দ্বয় মেঘোৎপত্তি রিষয়ক নিয়মের আশ্ৰয় । এই রূপে কোন না কোন বস্তু জগতের এক এক নিয়মের জাভয় । । জগদীশ্বর এই বিশ্ব-রাজ্য পালনার্ধে যে সমস্ত নিয়ম সংস্থাপন করিয়াছেন, মনুষ্যদিগকে তাহার তত্ত্ব জানিয়া তদনুযায়ী কাৰ্য্য করিবার ক্ষমতাও প্রদান করিয়া ছেন । তাহার স্বীয় বুদ্ধি-শক্তিতে জগতের নিয়ম অবগত হইতে পারেন, এবং অবগত হইলে পরে ঐ নিয়ম bাহাদিগের কর্মের নিয়ম হয়। । আমাদিগের। শারীরিক প্রকৃতির সহিত তায়ি ও পূতিগন্ধিক পদ র্থের যে প্রকার সম্বন্ধ নির্দিষ্ট আছে, তদনুসারে। অতুফ জলে স্নান করিলে বল হানি হয়, এবং দুর্গন্ধমর স্থানে বাস করিলে পীড়া জন্মে। অতএব, এরূপ জলে মান এবং এরূপ স্থানে বাস করা বিধেয় নহে। মনু যোর এ নিয়ম রহিত অথবা পরিবর্জিত্ব করিবার সামৰ্থ নাই। কিন্তু যখন তিনি এ নিয়ম জানিড়ে পারেন, এবং তাহা লঙঘন করিলে কিরুপ অনিষ্ট হয়। তাহও ভ্রাত হন, তখন ঊাহার হুঃধোৎপত্তি বা দেহ ভঙ্গের আশঙ্কায় স্বভাবতই এই নিয়ম রক্ষায় যত্ন হয়, এবং তাহা হইলে পরমেশ্বর যে অভিপ্রায়ে কার্যা বিশেষে হঃখ নিয়োজন করিাছেন, তাহ সম্পন্ন হয়। কোন্ কৰ্ম্ম কৰ্ত্তব্য ও কোন্ কৰ্ম্ম অকব্যএই বিষয়ে উপদেশ দিবার নিমিত পরমেশ্বর কার্যা বিশেবে । মুখ বা দুঃখ নিয়োজন করিয়া দিয়াছেন। কোন কর্মের অনুষ্ঠান করিয়া তৃজন্য ইEা নাৎি হইলো তত্ত্ব
