পাতা:বিক্রমশিলা.djvu/৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( Հե ) একটু ভেবে তিনি আবার বলতে লাগলেন-“কিন্তু সাবধান কাকে ও যেন এ মঠে বলবেন না। আপনার আচাৰ্য্যদেবকে নিয়ে যেতে এসেছেন, তা হলেই মুস্কিলে পড়বেন। তার চেয়ে এক কাজ করুন, আপনারা গিয়ে বলুনগে যে আমরা ছাত্রভাবে পড়তে এসেছি। তাহলে যদি আপনাদের মনস্কামনা পূৰ্ণ হয়।” তিববতী লামা বল্লেন---“সেই ভাল। চলুন। এখন কোন সিংহদ্বার দিয়ে আমরা যাব। আর কোন কোন মহাস্থবির কোন সিংহদ্বারে আছেন, তাত আমি জানি না। চলুন আপনি दa Citदन ।।” পণ্ডিত তথাগত রক্ষিত উত্তর দিলেন-“আসুন আমি সব বলে দিচ্ছি। দক্ষিণ দিকের সিংহদ্বারের অধ্যক্ষ-এখন পণ্ডিত প্ৰজ্ঞাকরমতি, পূর্বদ্বারের অধ্যক্ষ—মহাপণ্ডিত রত্নাকর শান্তি, পশ্চিমদিকার সিংহদ্বারের-বাগীশ্বরকীৰ্ত্তি, উত্তর দ্বারের-পণ্ডিত নরোপা। আর মধ্যে দুটা সিংহদ্বার আছে, একটী পণ্ডিত রত্নবাজের ও অপরটা পণ্ডিত জ্ঞান-শ্ৰীমিত্রের অধীনে। এরা সকলেই জ্ঞানী আর পণ্ডিত বলে পরিচিত, এরা বৌদ্ধ শাস্ত্ৰে খুব পারদর্শী। (৯) যে সব ছাত্ৰ বিক্রমশিলার মঠে পড়তে আসেন, তাদের পরীক্ষা করাই এদের কাজ । সেই পরীক্ষায় উত্তীৰ্ণ হতে না পারলে কেউই এ মঠে পড়বার অনুমতি পান না । ( ১০ । তা — - —= (b) waivtsafarict Indian Logic appendix avy (s) atacarte a fast.f.,Beal-Records of the Western World p 17.