à Oty রক্ষিতের আট শত টাকার নোটের তাড়াটি গামছায় ড়াপা তাহার কোমরে বাধা ছিল। জগদীশেরই উপদেশে, কেট কাটা, কোমর কাটার ভয়ে, রক্ষিত তাহা হাতে म्रिा ब्राषेिघ्राछिछ । পাঁচ মিনিট, দশ মিনিট, পািনর মিনিট কাটিয়া গেল। ক্ষত একটু চঞ্চল হইল। বিশ মিনিট-আধা ঘণ্টা,- কানন চঞ্চবিত্তীর আর দেখা নেই। আরো মিনিট দশেক । খন রক্ষিত ছটফট করিতে লাগিল। একবার উঠিতে গিল, একবার বসিতে লাগিল । একবার রাস্তায় সিয়া দেখিয়া যাইল । পোদ্দার বলিল,-“কৈ মশাই, আপনার লোকটি গেলেন মাথা ? গিনী চাপা পড়লেন নাকি ?” “তাই ত, কোথায় গেলেন বলুন দেখি ” “কোথায় গেলেন তা আমি জানবো কেমন করে । নি। আপনার হ’ন কে ?” “আঁ্যা, আমার হ’ন না কেউ, ট্ৰেণেতে আজ [ቑባiዏጹ “ট্ৰেণেতে আজ আলাপ! তবেই হয়েছে,-জোচ্চরের তে পড়েন নি ’ত ?” । রাইচরণ রক্ষিতের মুখ শুকাইয়া জিভে আঠা ধরিয়া সিতেছিল, গহনার বাক্সটি দৃঢ় করিয়া ধরিয়া বলিল,- ম্যা, জোচ্চর-কিন্তু ওর যে এই গহনার বাক্স “দেখি কি গয়নার বাক্স” বলিয়া, ৰাক্সটি লইয়া খুলিয়া খিয়াই পোদ্দার বলিয়া উঠিল,-“ডাহা জোচ্চরের হাত ড়েছেন । এ ত সব কেমিক্যাল । কত টাকার নোট ছিল †ሣሣ†ጻ ?” রক্ষিত শুধু একটা “অপ” বলিয়া সেইখানে বসিয়া Rov 1 সন্ধ্যার পর জগদীশ নেশায় বুদ হইয়া টালিতে টলিতে হে ফিরিল। তাহার দুই বগলে দুইটি হুইস্কির বোতল, D LD BDD D DBD DDBB BBD D S BB BDDBDBSDEBBDBD DDBD BB DDBDS 16> [ cचौब ‘ক’নেবোঁ, ‘বিট দি ফোর্ট উইলিয়ম । বুঝতে পেরেছ ?-- একেবারে ‘বিট দি ফোর্ট উইলিয়ম ! ফোর লাখ। আজ বড় আনন্দের দিন, এর্কেবারে ফোর লাখ সা- এই পতিতুণ্ডি, কাম হিয়ার। আজ আফিং ফাফিং সব দূর ক’রে ফেলে দোবো,-আজি খালি হুইস্কি চলবে। ” হরিমতি বলিল,-“আজি বুঝি খুব খেয়ে এসেছ ?” “এক পেটু খেয়েছি, ক’নেবৌ,-আরো খাবো। বুঝতে পাচ্ছিন - একেবারে চার লাখ। বাবা । বিশ্বেশ্বরকে অত করে ডেকে এলুম, এ কি বিফলে যায় ? একেবারে ফোর লাখস! আবার তার সঙ্গে নেজুড় এল, রাইচরণ রক্ষিত মহাশয়ের আট শ’, যেন জাহাজের সঙ্গে জালিবোট, বরের সঙ্গে নিতবর ” হরিমতি কোন কথা বলিবার আর সুবিধাই পাইল না। খানিক চুপ করিয়া থাকিয়া বলিল,-“চল, ওপরে bመ| |” টলিতে টলিতে জগদীশ বলিল,-“সব, এস আজ । আজ খালি হুইস্কি চলবে ! পতিতুণ্ডি খাবে, চিনে বেটা খাবে, আমি খাবো, ক’নেবোঁ খাবে,-আজি হুইস্কিতে বাড়ীঘর সব একেবারে ভাসিয়ে দোবো৷ ” হুইস্কির বোতল দুইটি জগদীশের হাত হইতে লইয়া ক’নে- বে। তাহার হাত ধরিয়া বলিল,-“বোকো না বেশি-চল VSP ” } •द्भिष् -e- বারাণসীর ‘পাড়ে-হাউলী’র প্রান্তভাগে একটি সুবৃহৎ অন্নসত্ৰ খোলা হইয়াছে। কোথাকার কোন রাজা ইহা প্রতিষ্ঠা করিয়াছেন, তাহা এ পৰ্য্যন্ত লোকে জানিতে পারে নাই বা জানিবার জন্য বিশেষ কাহারো কোন আগ্রহও হয় নাই। ইহা সুধু কানা, খোড়া, দীনদরিত্র পথের কাঙ্গালীদের জন্য, যাহারা পেট পুরিয়া কোনদিন দু’টি খাইতে পায় না। বেলা প্ৰায় বিপ্রহর। সত্রের বিস্তুত উন্মুক্ত চত্বরে অসংখ্য কাঙালী সারি সারি খাইতে বসিয়াছে। আহারের সঙ্গে সঙ্গে কোলাহলটা তাহারা বড় বেশী করিতেছিল। পেট
