পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

و لا একদিন পাশ দিয়া ভূপতি সাহস পাইয়া বলিল, “তুমি চল না। আজ থিয়েটারো-খুব ভাল প্লে হ’বে।” পাশ হাতে করিয়া সুরমা স্বামীর দিকে এমন একটা * ভ্ৰকুট করিয়া চাহিল যে ভূপতির সব সাহস লুপ্ত হইল। কোনো কথা না বলিয়া সুরমা নীরবে চলিয়া গেল। তথাপি ভূপতি বুঝিল লোকের কাছে। এ সর্পিণী নাচে বটে, কিন্তু ইহার বিষের তীব্রতা এক ফোটাও কমে নাই। তারপর আর সে সুরমাকে ধাটাইত না । সুরমারও ভূপতিকে ঘাটাইবার কোনও প্রয়োজন ঘটত না । এখন অনেক দিন হইল নীরবে উভর পক্ষের মধ্যে কাৰ্য্যতঃ এই বন্দোবস্ত দাড়াইয়া গিয়াছিল যে জমীদারী হইতে সুরমার কাছে রীতিমত টাকা আসিত। যাহা সে পাইত তাতেই তার সংক্ষিপ্ত প্ৰয়োজন সব চলিয়া যাইত । কাজেই তার ভূপতির সঙ্গে কোনও কারবারের দরকার हझेड ना । সুরমা মাঝে মাঝে জ্যোতিকে পাকে-প্রকারে কিছু BD BBL uu DBDSDD BDDS SBDD BB BDBD BBD uuu uu S DB BBD S BD DDDB DS uD ছিল জ্যোতির ভীষ্মের প্রতিজ্ঞ, তাই সে সুরমাকে আশ্রমের জন্য একটি পয়সাও খরচ করিতে দিত না । জ্যোতির আশ্রম এখন অনেকটা বাড়িয়া উঠিয়াছে। অনেকগুলি বালক বালিকা, পথে কুড়ান অনেকগুলি মেয়ে এখন তার আশ্রমে থাকে। বিমলা আশ্রমের অধিষ্ঠাত্রী দেবী। কমলার মা সেখানে দাসীর যে-সব কাজ তাই করে। কমলা আশ্রমের বিশেষ কিছু করে না, সে এখন পাশ করা নার্স, বাহিরে নাসের কাজ করিয়া রোজগার করে-রোজগারের সামান্য টাকা সে সব জ্যোতিকেই দেয়। আশ্রম বাড়িয়া গিয়াছে তাই জ্যোতির এখন অনেক টাকার দরকার। তাই সুরমা তাকে অনেকবার বুঝাইবার চেষ্টা করিয়াছে যে দাদার হাতে সম্পত্তিটা উচ্ছন্ন যাওয়ার চেয়ে জ্যোতি যদি তার অংশমত টাকাটা লইয়া এ আশ্রমে খরচ করে ত” একটা সৎকাজই হয়। কিন্তু জ্যোতি সে কথা কানে তোলে না। ইহা লইয়া দেওয়া ভাঁজে। অনেক অভিমান, অনেক কথা কাটাকাটি হইয়া গিয়াছে। <ਭੈ> [ coीय জ্যোতির আশ্রমের ভিতরে ইতিমধ্যে আর একটা খণ্ড কাব্যের অভিনয় হইয়া গিয়াছে। বিমলা ও কমলা দুজনেরই ছেলে এখন বেশ বড়-সড় হইয়াছে। তারা দুজনেই, আশ্রমের আর সব ছেলেদের মতই বিমলাকে মা जि ए८ ।। একদিন বিমলা দুটি ছেলেকে লইয়া বসিয়া খেলা করিতেছে-তাদের খেলার মাঝে আনন্দ যেন উথলিয়া উঠিতেছে। জ্যোতি কিছুক্ষণ হইল দূর হইতে এই দৃশ্য দেখিল। তারপর সে অগ্রসর হইয়া বিমলাকে ডাকিয়া বলিল, “দিদি, একটা সত্যি কথা বলবে ?” “তোমার কাছে সত্যি বই মিথ্যা কি বলা যায় দাদা ?” “আচ্ছ বল, চট্‌ ক’রে একটা জবাব দিয়ে ব’লো না, ভাল ক’রে বুঝে ব’লো। তোমার কোনটা বেশী ভাল লাগে, এই খানে ব’সে পথে কুড়ানো ছেলেদের নিয়ে মানুষ করা, না সংসারী হ’য়ে স্বামী পুত্র নিয়ে ঘর করা ?” অবাক হইয়া বিমলা বলিল, “এ সব কি কথা বলছে দাদা ?” 疆 “বলছি অনেক ভেবে চিন্তে, তুই আমাকে সত্যি জবাব দে। কি জানিস, আমার তোকে দেখে শুনে মনে হয় যে তুই জন্মেছিস মা হবার জন্য, গিল্পী হ’বার জন্য। তোকে এনে এই সন্ন্যাসীর আখড়ায় ফেলে। আমি হয় তো তোর জীবনটার অপচয় ক’রছি। ইচ্ছা হয় তোকে বেশ মনের মতো বরের সঙ্গে আবার বিয়ে দিয়ে তোকে সংসারী ক’রে দি। আর তোর মুখ দেখে চোখ জুড়োই।” বিমলা মৃদ্ধ হাতে মুখ উজ্জল করিয়া বলিল, “কেন হঠাৎ তোমার খোজে কোনও যোগ্য বর এসে জুটেছে নাকি ?”

  • এ অনুমান একেবারে মিথ্যে নয়। আমার সন্দেহ হয় যে একজন হয় তো তোকে পেলে স্বৰ্গ হাতে পাবে। কিন্তু সে জন্য নয়-বিশেষ ক’রে কারও কথা ভেবে আমি বলছি নে, আমি বলছি ঠিক তোর বড় ভাইটির মত, তোর BBB BDB 0DS DL DD DDD DD LS BBDB व’णङ गयात्र कब्रिग न ६ांन! आणि 'cऊांब्र खांण बिघा দেব।”