নতুন দেশে এলে মানুষের সব ক’টা ইন্দ্ৰিয় এক সঙ্গে এমন সচেতন হ’য়ে ওঠে যে, মিষ্টান্নের দোকানে শিশুর মতো DD SBBD BuBDB GSBD DDS BD SDBD BDB দেখি, কোনটা ছেড়ে কোনটা শুনি, কোনটা রেখে কোনটা নিই। একান্ত তুচ্ছ যে, সেও নবীনত্বের রসে ডুব দিয়ে রূপ-- কথার দাসী-কন্যার মতো রাণীর যৌবন নিয়ে সম্মুখে দাড়ায় ; BBSBBS YD DBDDBD BBS DBDB DY DDD DBBDBD DDS সুন্দর নই কুৎসিৎ নই, আমি রূপবান আমি নতুন । তখন মানুষের ভিতরকার রসিকর্টি দেহ-দুর্গের চার দেওয়ালের দশ জানালা খুলে দিয়ে জানালার ধারে বসে। সে নীতিনিপুণ নয়, সে ভালোমন্দ ভাগ ক'রে ওজন ক’রে বিচার করতে পারে না, সে কেবল দেখতে শুনতে চাখতে ছুতে চায়; কিন্তু কত দেখবে কত শুনবে কত চাখিবে কত ছোবে! হায় আমার যদি সহস্রট চোখ সহস্রটা কান থাকত, আর থাকত DBBDuYSDS DS aBuuBuSDDSDBBB BBzLBD DBDDDDS যজ্ঞে আমার নিমন্ত্রণ এমন ব্যর্থ যেত না । তাহলে আমি হাল ছেড়ে দিয়ে ঘরের কোণে বাতির নীচে আগুনের দিকে পিিঠ ক’রে বসে “বিচিত্রার” জন্যে ভ্রমণকাহিনী লিখাতুম না, আমি আরেক বিচিত্রার দু'লোক-ভূলোকব্যাপী অফুরন্ত লীলা উপভোগ করতে পথে বেরিয়ে পড়তুম। কিন্তু জ্বলোক 勸 --শ্ৰী অন্নদাশঙ্কর রায় ব্যাপী ?-হায়, লণ্ডনের কি দু্যালোক আছে! লণ্ডনের লঙ্কাপুরীতে ভুবনের ঐশ্বৰ্য্য আঙ্গত, কিন্তু লণ্ডনের আকাশ নেই, BDB OBBDSLLYS BDDSDBB DDDSS SDBB BB DD DDS সুৰ্য উঠে না, আকাশ মানিনীর মতো মুখ আঁধার ক’রে রাখে, আর আমরা নিরীহ লণ্ডনবাসীরা পিতামাতার দ্বন্দ্বে অবোধ শিশুর মতো অবহেলিত হ’য়ে আলোর ক্ষুধায় অতিষ্ঠ তই । আমাদের জেষ্ঠর। র্যারা লণ্ডনের কোলে দীর্ঘকাল আছেন তঁরা হিন্দু বিধবার মতো উপবাস সইতে অভ্যস্ত, কিন্তু আমরা। কনিষ্ঠর আলোর দেশ থেকে সদ্য আগন্তুক, ডাল ভাতের বদলে মাংস রুট খেয়ে দেহ ধারণ করতে যদিচ পারি, তবু সুৰ্য্যের আলোর অভাবে গ্যাসের আলো’ ছুইয়ে মনের বৃন্তে ফুল ধরাতে পারিনে। শুনেছি। রবীন্দ্রনাথ ইউরোপে এলে, শ্ৰীকৃষ্ণ বিয়োগে অৰ্জ্জুন যেমন গাণ্ডীব তুলতে অক্ষম হয়েছিলেন, রবির বিরহে কবিতা লিখতে তেমনি অক্ষম হন । আলোর দেশের মানুষের দেহ আলোর সঙ্গে ছন্দ রেখে গড়, তার লোমকূপে-কুপে আলোর আকাজক্ষা জঠর জ্বালার মতোই সত্য । সেই দেহের ওপরে যখন সপ্তাহের পর সপ্তাহ অনবচ্ছিন্ন অন্ধকারের চাপ পড়ে তখন মন বেশি দিন অস্বস্তির ছোয়াচ এড়াতে পারে না, সুৰ্য্যান্তের পরে তরুর মতো মাথা যেন নিস্তেজ হয়ে নুয়ে পড়ে । እb”8
