পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অলক্ষিভচ শিল্প-জপ-২ আমরা চোখ চেয়ে চারিদিকে যা যা দেখে চলি সে সব আমাদের মনের পর্দায় ছবি একে রেখে যায়-এই ছবি কখনো বেশ স্পষ্ট হয়। কখনো বা আবছায়া হয়ে থাকে। ঐ ছবিগুলো দেখতে, বা ওগুলো যে ছবি তা” বুঝতে আমাদের বেগ পেতে হয় না, সুধু একটু চেষ্টা করলে ওদের ছাপ সহজেই আমাদের মনে দাগ রেখে যেতে পারে। এই ছাপ থেকেই কবি ও শিল্পীরা আমাদের জন্য শব্দ ও বর্ণচিত্র আঁকবার উপাদান সংগ্রহ করেন। রং ও রেখার সন্ধানে র্যারা ঘোরেন। তঁদের কাছে ঐ সব ছবি থেকে অনেক লুকানো রূপ-রহস্য ধরা পড়ে যায়। প্ৰকৃতির বিশাল ব্যাপারে ত এমন কিছু নেই যার অভাব আমরা বোধ করতে পারি। আকাশ থেকে সুরু করে পাহাড় পৰ্ব্বত, বন-জঙ্গল, মরু-প্ৰান্তর ও জলরাশির মধ্য দিয়ে প্ৰকৃতির একটা রূপের বান বয়ে চলেছে-আর, মানুষের মুখশ্ৰী ও দেহ-ভঙ্গীতে কত কথা ও কত ব্যথা আকুল হয়ে উঠছে। যারা রূপের কারবারী তাদের ত এই প্ৰত্যক্ষ শোভাযাত্রাকে অনুসরণ করে চলতে হয়। শিল্পীরা কল্পনার রং দিয়ে চোখেদেখ রূপকে অপরূপ করে তোলেন বটে, কিন্তু তাদের कझें-कूश्भ७ ठिंक आकां*-कूश्भ नम्र । भद्दन श्, भांश्ब्र চির-চঞ্চল মনের হরিণটি রূপের জালে বাধা পড়ে আছে। মানুষের দেখার ওপর যে শিল্পকে নির্ভর করতে হয় তা দেশে দেশে ও যুগে যুগে তফাৎ হতে বাধা, কারণ মানুষ দেশ ও কাল হিসাবে একই রকমে দেখতে পায় না। छा' श्रण ठेवष्टिखाद्म आखांब भांशष्षद्र अडिविकां*७ ख्रक इन शाक्ड। डा। शनि बोगरे क्ड विष्यि लिंझ-शब्रांत्र -শ্ৰী রমেশ বসু উদ্ভব হয়েছে তার ঠিক নেই। যতদূর মানুষের ইতিহাস DD DBB L0SYD DBDDB DBB DDD OLO DBDB SLLEDS তার শিল্প-পন্থা ক’ত-রকমে একে-বেঁকে ঘুরে ফিরে গিয়েছে দেখতে পাওয়া যায়। যদিও সকলেই রূপ-রচনার ভিতর দিয়ে ভাব ফোটাতে চেয়েছে বলে এক জায়গায় তাদের মিল আছে, কিন্তু তাদের ধরণ ও ধারণার বিভিন্নতার জন্য এক পন্থাকে যে অন্য পন্থার পন্থীরা ঠিক রকমে ধরতে পারেননি তা অস্বীকার করুবার উপায় নেই। শিল্পকে মানুষের সাধারণ সম্পত্তি মনে করা হয় বটে, কিন্তু এক দেশের ও এক যুগের শিল্পভাষা কি অন্য দেশ ও সুদূর যুগের মনে ঠিক একই ভাব জাগিয়ে তুলতে পারে ? শিল্পের একটা বিশিষ্ট অবদান এক দেশ ও এক যুগের পক্ষে যতই গৌরবের হোক না কেন, উহাই আবার অন্যের শিল্পকে বুঝতে গেলে যথেষ্ট বাধা দিয়ে থাকে। জাতীয় শিল্পের বড়াই ক’লে, BDBDD BB DLD DD DSDD SBBDBu DDD বলতে চায় সে কথাও ত কানে তোলা চাই। শিল্পীরা যদি আমাদের চােখে ঠুলি পরিয়ে দিয়ে বিশ্ব-শিল্প-প্ৰদৰ্শনীর একটীি কামরার বেশী আর কোথাও ঘুরতে-ফিরতে দিতে না চান তবে তাদের সেই কাচের ভিতর দিয়ে তাদের নিজের জিনিষ যদিও স্পষ্ট দেখতে পাই ‘তবুও অন্যের জিনিষগুলো ঘোলাটে ও বিদঘুটে ঠেক্‌বার সম্ভাবনা থাকবেই। অনেক ক্ষেত্রে এরূপ হয় যে, মানুষ যে রস পান করতে চায় কাজের বেলায় কিন্তু আমাদের পক্ষে তার পাত্রটির দিকেই বেশী কৱে নজর দেওয়া হয়ে পড়ে । প্রকাশিত রূপ ও তার প্রকাশের অবদান থেকে মানুষ মুক্তি পেতে পারে এ কথা কেউ ভেবেছেন। কিনা বলতে পারিনে। আশা করি এ প্রশ্ন শুনেই কেষ্ট আমাদের এ To C