Oos ) বিবিধ সংগ্ৰহ SAO গ্ৰীস-ইতিহাসের পুনর্গঠন একটা কাজাক ও তাহার শিকারী বাজ প্ৰস্তর-মুৰ্ত্তি পাওয়া যায়। ইহা দেখিয়া মনে হয় যেন তাহারা পূর্ব হইতেই গণনা করিয়া ঐ কাৰ্য্যে প্ৰবৃত্ত হইয়াছিলেন। নুতন একটি গৃহ নিৰ্ম্মাণ করিতে হইলে যেমন প্ৰথমে স্থান নির্দেশ করা হয়, তাহার পর ভিত খোড়া হয় ; এই সব স্থানেও ঠিক সেই প্ৰণালী অনুসারেই কাজ-কৰ্ম্ম চালান হয়। কোন একটী স্থান প্ৰথমে মনোনীত করিবার পর সেই স্থান কত গভীর করিয়া খনন করিতে হইবে তাহাও তাহারা প্ৰথম হইতেই নির্ণয় করিয়া ব্লন, তাহার পর “ক্রেন” ইত্যাদির আরী প্ৰথমে মৃত্তিকার কঠিন স্তরগুলিকে সরাইয়া খন্ত, কোদালী ও শাবল প্ৰভৃতির সাহায্যে কাজ আরম্ভ করা হয়। পরে খনন করিতে করিতে ঠিক সেই স্থানেই ২০ বা ২৫ ফিট निश cकॉन ना cकॉन थॉौन शैटिशलब निभानन शूट्रिब्रा पांरित्र करबन। थोडाक शांन थनन कब्रिबांब्र भूर्व হইতেই তাঁহাদের দৃঢ় বিশ্বাস থাকে যে সেই স্থান হইতে তাহারা ‘মাইলোর ভেনিসের মূৰ্ত্তির মত কোন মূৰ্ত্তি বা ইতালীর পশ্চিপ নগরী হইতেও বৃহৎ কোন লুপ্ত নগরের অস্তিত্ব আবিষ্কার করিয়া প্ৰাচীন গ্ৰীক ইতিহাস পুনরায় নূতন করিয়া গড়িতে সমর্থ হইবেন। কোন স্থলে হয়ত তাহাদের শ্রম ব্যর্থতায় পৰ্য্যবসিত হইয়াছে, আবার অনেক স্থলে হয়ত মজুরের অসাবধানতায় কোদালির আঘাতে তাহাদের বহু পরিশ্রম-লব্ধ ফল কোন প্ৰস্তরমূৰ্ত্তি, আবিষ্কৃত হইবার পূর্বেই চুৰ্ণ হইয়া গিয়াছে। তবুর্তাহাদের নিরবচ্ছিন্ন পরিশ্রম ও অধ্যবসায়ের বিরাম নাই, সমভাবেই কাৰ্য্য চালাইয়া যাইতেছেন। সকলেরই মনে আটল প্ৰতিজ্ঞা, এই স্থান হইতেই তাহারা গ্রীসের অলিখিত ইতিহাসের কয়েকটি পরিচ্ছেদ জগতের সম্মুখে ধরিয়া দিবেন। ইহঁদের ধৈৰ্য্যের প্রশংসা না করিয়া থাকা যায় না । গ্রীসের রাজধানী এথেন্স নগরের পরিত্যক্ত বাজারের নিকটবৰ্ত্তী স্থান হইতেই অধিকাংশ স্তম্ভ, প্ৰাসাদ, মন্দির, রাজবক্স ইত্যাদি। আবিষ্কৃত হইয়াছে। এই স্থানের পশ্চিম দিকে “খিসিয়সের” মন্দির দৃষ্টিগোচর হয়। ইহার সন্নিকটেই প্ৰসিদ্ধ৷ ‘ডিপাইলন গেট” অবস্থিত এবং এই দ্বারা দিয়াই ইতিহাস-প্ৰসিদ্ধ পরিব্রাজক “পসেনিয়স খৃঃ পুঃ ২ শতাব্দীতে এই সকল স্থানের বিবরণ সংগ্ৰহ করিবার জন্য আসিয়াছিলেন। তাহার লিখিত বিবরণ বৰ্ত্তমান প্রত্নতাত্বিকদের কাৰ্য্যে বিবিধ প্রকারে সাহায্য করিতেছে। আশ্চৰ্য্যের বিষয় এই যে, দুই হাজার বৎসর পূর্বে তিনি যে জিনিষটীর অবস্থিতি যেখানে নির্দেশ করিয়াছেন, খনন করিতে করিতে প্ৰায় সমস্তই সেই সব স্থানেই খুজিয়া পাওয়া, যাইতেছে। এথেন্সের পুরাতন বাজার এবং বিচারালয় “অ্যাগোরা” এখনও অৰ্দ্ধমৃত্তিকাচ্ছন্ন অবস্থায় পড়িয়া আছে। স্থানে স্থানে বৃহৎ বৃহৎ তোরণ এবং তাহার উপরিভাগে বিখ্যাত রোমান নৃপতি “হাডরিয়নের অনুশাসন দৃষ্টিগোচর হয়। ‘অ্যাগোরাটা এত বৃহৎ যে ইহার মধ্যে ‘পসেনিয়ন্স” কুড়িটিরও বেশী প্ৰকাণ্ড হৰ্ম্ম্য দেখিয়াছিলেন । যে সকল স্তম্ভ এবং প্ৰস্তরপ্রাচীরের অংশ এ পৰ্যন্ত মাটি খুড়িয়া উদ্ধার করা হইয়াছে, তাহা দেখিয়াই অনুমান করা যায় যে সেই স্থানের ভূগর্ভে আরও কত কি লুকায়িত আছে। গত একশত বৎসর যাবৎ এই বাজারের নানাস্থানে, এই সব বৃহৎ স্তম্ভ ও প্রাচীরগুলিকে অবলম্বন করিয়া অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কুটীয় দরিদ্র