Sb28 छ्त्रंद्रांश २s* শ্ৰীউপেন্দ্ৰনাথ গঙ্গোপাধ্যায় দিচ্চি-হারিয়ো না, যত্ন ক’রে রেখো”। বলিয়া একটু অধীরভাবে কমলা বলিল, “আমার দিক থেকে ঝুলির ভিতর হইতে কয়েকটি রুদ্রাক্ষ বাহির করিয়া তাহা হইতে একটি বাছিয়া কমলার হন্তে দিতে গিয়া বলিল, “এটি yyiDBDDS BDBDigBDDB SYDiB T DDD DBB ङिनि ।।” রুদ্রাক্ষটি গ্ৰহণ করিয়া কমলা যুক্ত-করে। প্ৰণাম করিল। সন্ন্যাসীর নিকট হইতে বিদায় লইয়া উভয়ে পুনরায় পথ চলিতে আরম্ভ করিল। কিছু দূরে আসিয়া কমলা রুদ্রাক্ষটি বিনয়ের দিকে ধরিয়া বলিল, “এটি আপনি রাখুন।” বিনয় স্মিতমুখে বলিল, “ওটি সন্ন্যাসী ত” আপনার হাতেই দিয়েছেন ;-আপনিই রাখুন।” “কিন্তু কেবলমাত্র আমাকেইত” দেননি।” বিনয় হাসিয়া বলিল, “তা না দিলেও, সে যুক্তিটা ত’ আপনার বিরুদ্ধেও একই মাত্রায় খাটানো যেতে পারে। LDBD D DBDBD LLL DBLD DBBDDS LO BB DL थांकgद ।” চকিত হইয়া কমলা জিজ্ঞাসা করিল, “কেন ?” “কারণ, ও-টির গুণ সম্বন্ধে আপনার মনে কিছু বিশ্বাস হ’য়েছে ব’লে মনে হচে ।” “তা, কি ক’রে জানলেন ?” সহাস্যমুখে বিনয় বলিল, “এটা অবশ্য আমার বিশ্বাস।” কমলার মুখের উপর একটা অতি-সূক্ষ্ম মলিনিমা অধিকার করিয়া বসিল। এক মুহুৰ্ত্ত অপেক্ষা করিয়া সে বলিল, “কিন্তু, শুধুই কি বিশ্বাস-অবিশ্বাসের কথা -আর কিছু नम्र ?” “আর কি ?” ५ फून कब्रिग्रा श्रांकिब्रा क्षणा बगिग, “बांधकाश, আমার কাছেই না হয় থাকবে, একবার আপনি এটা ধরুন v5 ° BDDDBDBuuD DD DD BuDuDuDuDu BB DD DBDBBS “কি করতে হবে ?” কমলা দাড়াইয়া পড়িয়া বলিল “খুব জোরে ওটাকে भाईच भाषा हज़ cक्ष्ण विन्ड।” “কিন্তু এ ত” এক আমার জিনিষ নয়।” আমি ত আপনাকে সে অধিকার দিচ্ছি। ;-দিন না। আপনি ফেলে ।” বিনয়ের মুখ আরক্ত হইয়া উঠিল; কমলার দিকে কাতরনেত্ৰে চাহিয়া অনুতপ্ত-স্বরে সে বলিল, “আমাকে ক্ষমা করুন মিস মিত্র। আমি অপরাধী।” তাহাঁয় পর BBD DBDBD DBBDD DDB DD DBBLL S BDD BBB রুদ্রাক্ষটি স্থাপন করিল। কমলা বলিল, “আচ্ছা, এবার আমাকে ওটা দিন।” “থাক, আমার কাছেই থাক।” “श्वाकु ।” পুনরায় দুজনে নীরবে পাশাপাশি চলিল। জুতার শব্দ পুনরায় এক ছন্দে মিলিত হইয়া বাজিতে লাগিল,-মচন মাচু। কেহ তাহাতে ব্যাঘাত ঘটাইতে সাহস করিল না। পাছে ব্যতিক্রমে মিলনের কথাটা ধরা পড়িয়া যায়। “মিস। মিত্ৰ ” অপাঙ্গে বিনয়ের প্রতি দৃষ্টিপাত করিয়া কমলা বলিল, “वलून।” “यकरै द'cन बिब्रिहद्म ८नएवन !-वफु क्लाख श्'प्रश्न পড়েচোন। ঐ দেপুন মাঠে। ঐ গাছটার তলায় ঠিক আমাদের দুজনের মতই বসবার ব্যবস্থা রয়েছে।” কমলা চাহিয়া দেখিল একটা ছায়াশীতল গাছের তলায় কাছাকাছি দুইটা পাথর রহিয়াছে যাহা স্বচ্ছন্দে বসিবার আসনের উদ্দেশ্য সাধন করিতে পারে। একবার লোভ হইল, কিন্তু তখনি সে সঙ্কল্প পরিত্যাগ করিয়া বলিল, “না, চলুন। চ’লেই যাওয়া যাক।” কমলার মনের দ্বিধা-সংক্ষুব্ধ-ভাবটুকু বিনয়ের নিকট অগোচর রহিল না ; সে অনুনয় সহকারে বলিল, “পাচ মিনিট জিরিয়ে নিলেই ক্লান্তি অনেকটা ক’মে যাবে, চলাও যাবে তাড়াতাড়ি। চলুন না, একটু বসবেন। আপনার দরকার না হোক, আমারও ত” বিশ্রামের একটু দরকার হাতে পারে।” ইহার পর কমলা আর কোনো আপত্তি করিল না ; বলিল, “তাহলে তাই চলুন।”
