জায়গাটির নাম ছিল অযোধ্যা, ক্রমে তারই অপভ্ৰং হয়ে এখন যোগ্য নামে এসে ঠেকেছিল। এখানে যে নাচ দেখলুম। সে চারজন মেয়ের নাচ। রাজবংশের মেয়েরাই নাচোন। চারজনের মধ্যে দুজন ছিলেন সুলতানেরই মেয়ে। এখানে এসে যত নাচ দেখোঁচি সব চেয়ে এইটেই সুন্দর লেগেচে । বৰ্ণনা দ্বারা এ বোঝানো অসম্ভব। এমন অনিন্দ্যসম্পূর্ণ রূপসৃষ্টি দেখা যায় না। এইসব নাচের একটা দিক আছে যেটা এর বাইরের সৌন্দৰ্য্য, আর একটা হচ্চে বিশেষ বিশেষ ভঙ্গীর বিশেষ অর্থ আছে। যারা সেগুলি জানে তারাই এর শোভার সঙ্গে এর ভাষাকে মিলিয়ে সম্পূর্ণ আনন্দ পেতে পারে। ALLBD DB BBDDBS DBDDDB DT BDD BBDBt পাওয়া গেছে। সেখানে গেলে এদের নাচের তত্ত্ব আরো কিছু বুঝতে পারব আশা করচি। আজ রাত্রে রামায়ণ থেকে যে অভিনয় হবে তার একটি সুচিপত্র পাঠাই। এটা পড়লে বোঝা যায়। এখানকার রামায়ণ कशों उठांवथना कि । বৌমা ১লা আগষ্টে যে চিঠি পাঠিয়েছিলেন আজ দেড় মাস পরে সেটি আমার হাতে এল। আমার চিঠির কোন গুলো তোমাদের কাছে পৌছল। কোনগুলো পৌছল না। তা কেমন ক’রে জানিব ? ইতি ১৯ সেপ্টেম্বর ১৯২৭ LSLSSLSLSSLSLSSLSLSSSMSSSLCSMSMSLLSLSS नगडी নিৰ্ম্মল কুমারী মহলানবীশকে। লিখিত SR (शां?iाकी 哥代引 কল্যাণীয়াসু রাণী, এখানকার পালা শেষ হ’য়ে এল, শরীরটাও ক্লান্ত । এখানে যে রাজার বাড়ীতে আছি কাল রাত্রে তিনি ছায়াভিনয়ের একটি পালা দেখাবেন তার পরে আমরা যাব বরোবুন্দরে। সেখানে দুদিন কাটিয়ে ফেরবার পথে বাটাভিয়াতে গিয়ে জাহাজে চড়ে বসব। <டு [कांन কাল রাত্রে এক জায়গায় গিয়েছিলুম জটায়ু বধের অভিনয় দেখতে। দেখে এদেশের লোকের মনের একটা পরিচয় পাওয়া যায়। আমরা যাকে অভিনয় বলি তার প্ৰধান অংশ কথা, বাকি অংশ হচ্ছে নানা প্ৰকার হৃদয়ভাবের সঙ্গে জড়িত ঘটনাবলীয় প্রতিরূপ দেখানে । ssLBD SYS DDD S S gBD SsKKD D DDu E গতিছন্দ। কিন্তু সেই ছবি বলতে প্রতিরূপ নয়, মনোহয় রূপ। আমরা সংসারে যে দৃশ্য সর্বদা দেখি তার সঙ্গে খুব বেশী অনৈক্য হলেও এদের বাধে না । পৃথিবীতে মানুষ উঠে দাড়িয়ে চলা ফেরা ক’রে থাকে। এই অভিনয়ে সবাইকে ব’সে ব’সে চলতে ফিরতে হয়। সেও সহজ চলাBBD DDSsLBBDD DDDSDDD DBB DBBuBDSS DBB DBB এরা এমন একটা কল্প-লোক সৃষ্টি করেচে। যেখানে সবাই বসার অবস্থায় নেচে বেড়ায়। এই পঙ্গ, মানুষের দেশ যদি প্রহসনের দেশ হ’ত তা হলেও বুঝতুম। একেবারেই BD DDDS S S DDBBDS E S S B BBDDBD BLB BBD S D S SYDD STDBS SsSL SSKYSz SS এদের বিরূপ করবে, এদের হাস্যকর ক’রে তুলবে তা”ও ঘটল না। স্বভাবের বিকারকেও এরা সুদৃশ্য করবে: এই এদের পণ । ছবিটাই এদের লক্ষ্য, স্বভাবের অনুকরণ এদের লক্ষ্য নয়। এই কথাটা এরা যেন স্পৰ্দ্ধার সঙ্গে বলতে চায়। মনে করন কেন, প্ৰথম দৃশ্যটা ब्रांकनडांब्र प्रशंबूथ ७ ऊँब्रि अभांडावर्ग। अछडूभिप्ठ এরা সবাই গুড়ি মেরে প্রবেশ করল। মনে হয়। এর চেয়ে অদ্ভুত কিছুই হতে পারে না। ব্যাপারটাকে হাস্যকরত থেকে বাচানো কত কঠিন ভেবে দেখো । কিন্তু এতে আমরা বিরূপ কিছুই দেখলুম না। এরা দশরথ কিংবা রাজামাত্য সে কথাটা সম্পূর্ণ গৌণ হয়ে গেল। পরের দৃশ্যে কৈকেয়ী প্রভৃতি রাণী আর সর্থীরা তেমনি ক’রেই বাসা অবস্থায় হেলে দুলে নেচে নেচে প্ৰবেশ করলে। আট নয় বছরের ছেলেরা সব কৌশল্যা প্রভৃতি রাণী সেজেচে । এদিকে কৌশল্যার ছেলে রাম যে সেজেচে তার বয়স অন্তত পচিশ হবে। ” এটা যে কতবড়ো অসঙ্গত সে প্রশ্ন কারো মনেই
