পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“নিশ্চয় ; তা নইলে মোকদ্দমা তার দাড়ায় কোথেকে ? এখন একমাত্র উপায় যদি বৌদি তোমার দিকে টেনে शांकों (ान ।।” “আচ্ছ। আমি যদি কবুল জবাব দি, তবু, বউদিকে अलांलcड थांनgठ श्'हद ?” অবাক হইয়া বিনোদ জ্যোতির দিকে চাহিয়া রহিল। শেষে সে বলিল, “ক্ষেপেছ! কবুল জবাব দেবে কি ? তা’চলে অন্ততঃ দুটি বাচ্ছর জেল হ’বে তোমার। এমন नांशिक कछे कal-आभि दशछि-क्षम किकूडझे नश অধৰ্ম্ম।” “কিন্তু তা’ হ’লে বউদিকে সাক্ষী দিতে হবে না। তো ৷’’ ‘তাও হ’বে । তোমার জবাব পরের কথা । আগে ফরিয়াদার সাক্ষী না নিয়ে হাকিম তোমার কথা শুনবেই না ।” “তবে—“তইতো ! তা”হ’লে কি করা যায়?” “করা যায় যা আমি বলছিলাম। তুমি যদি পাল্ট। নালিশ কর তোমার দাদার নামে, তবে ভূপতি আপোষে মোকদ্দমা তুলে নেবে, তোমার বউদিকে ও সাক্ষী দিতে হবে না । নইলে আর কোনও উপায় নেই। একবার তোমার বউদিকে ধ’রে দেখতে পার তিনি তোমার পক্ষে বলবেন कि भां ।" অনেকক্ষণ চুপ করিয়া বসিয়া জোতি ভাবিল। তার পর সে বলিল, ‘দাদা আমাকে দুই হাজার টাকা ধার দিতে পারেন। এখন ?" 5 “তা পারি, কিন্তু কেন ? কি ক’রবে ?”

  • আমার একটা দেন শোধ ক’রতে হ’বে-আজকেই 5ांझे ।”

বিনোদ বিস্মিত হইল। হঠাৎ এ প্রসঙ্গে একথা কেন উঠিল। কিছু বুঝিতে পারিল না। কিন্তু পাছে। এ সম্বন্ধে বেশী জিজ্ঞাসা করিলে জোতি কিছু মনে করে, সেইজন্য আর কোনও কথা না বলিয়া দুই হাজার টাকার একখানা চেক লিখিয়া দিল । চেকখানা জ্যোতির হাতে দিয়া সে বলিল ৪-কিন্তু একটা কথা রইলো, এ মোকদমা সম্বন্ধে তুমি আমার পরামর্শ ছাড়া কোনও কিছু ক’রতে *ों बूद न ।।” <áB> [ कोङ्गुन। জ্যোতি নতমস্তকে বলিল, “মামলার ভার তো আপনারই রইলো দাদা, আমি আর এর কি ক’রবো । সুধু দাদার নামে আমি নালিশ করবো না। এই পৰ্যন্ত ।”

  1. 烯 挚

এদিকে জ্যোতিকে পঠাইয়া দিয়া বিমলা একখানা গাড়ী ডাকাইয়া কমলাকে লইয়া গেল সুরমার কাছে। সুরমা তাদের কাছে মোকদ্দমার কথা শুনিয়া একেবারে তোলে বেগুনে জ্বলিয়া উঠিল। অনেক দুঃখ সে পাইয়াছে, রাগ ও সে অনেক দিন করিয়াছে কিন্তু এমন রাগ তাকে কেউ কখনও করিতে দেখে নাই। তার মুখ চোখ লাল হইয়া ফুলিয়া উঠিল, সৰ্ব্বাঙ্গ থর থর করিয়া কঁাপিতে লাগিল । বিমলা ও কমলা ভয় পাইয়া গেল । বিমলাকে সুরমা বলিল, “কোন ও ভয় নেই, তোমরা যাও । আমি ব্যবস্থা করবো ।” সেদিন বৈকালে ভূপতি বাড়ী ফিরিল। আগের দিন রা:ত্র তার বাড়া ফিরিবার অবকাশ হয় নাই । সুরমার অন্তর তখনও রাগে গৰ্জন করিতেছিল। স্বামীর শব্দ পাইয়া তার অন্তর সিংহীর মত ফুলিয়া উঠিল । সে বাহিরের ঘরে গিয়া স্বামীর সম্মুখে দাড়াইল। তখন তার মুক্তি স্থির, অস্বাভাবিক গাম্ভীৰ্য্যপূর্ণ, বৰ্ষা ও শ্রাবণের বিজলভরা নিথর মেঘের মত । সুরমা ধারকণ্ঠে বলিল, “তুমি ঠাকুরপোর নামে নালিশ क'tझछ !” ভূপতি তার দিকে চাহিতে পারিল না। সে হঠাৎ আলDBBS DBB BDSDDLD DL DD DDD S SBDYS নিতান্ত অন্যমনস্কভাবে, অগ্রাহের সুরে বলিল, “ই করেছি।” “আমার গয়না। আর কোম্পানীর কাগজ ঠকিয়ে নিয়েছে ব’লে ?” ভূপতি তেমনি ভাবে অন্যদিকে চাহিয়াই বলিল, “হঁ।” “তুমি জান তা আমি তাকে নিজে ইচ্ছা ক’রে দিয়েছি; সে চায়ও নি ?” ভূপতি বই ছাড়িয়া হঠাৎ নিজের সজ্জা লইয়া ব্যস্ত হইয়া পড়িল। বলিল, “জানি।” জুতার ধুলাটা সে কেঁচা দিয়া ঝাড়িতে লাগিল ।