পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

N988 আলোর উকি মেরে দেখছে, টোপরা-পরা পাইনগাছের দল স্থগিতযাত্ৰা পদাতিকের মতো খাড়া রয়েছে। i LBDD DDS DBBDBBDSS BDBD tBDD LDSDBD DBDBDBB निक्षाल श्रदक्षि भि४िश्नन नश्व९ वांछ &lाभ-कूकूद्भि अनवनम्र क;ई, डाव्र नंत्र श्रव्र भिव्गांव्र एक्झंङषाशै आश्रज्ञ গলার ঘণ্টা, তার সঙ্গে তাল দেয় গিরিগহিতাগিনী অভিসারিণী ঝরণার “চল চল চল চল । দিনের কাজের সঙ্গে রাতের স্বপ্নের সঙ্গে চেতনার আড়ালে ধ্বনি মিশিয়ে রয়, যারা কাজ করে স্বপ্ন দেখে তারা হয়ত শুনতে পায় না জানতে পারেনা কিসে তাদের অমৃত দেয়। কাজ ? সেখানকার কাজের নাম খেলা। ডাকঘরের ছোকরা চিঠি বিলি করতে যাচ্ছে, তার গাড়ীখানার না। BDDDB BBDBD D DBDYS LDDSSSSDD DDSS0 BBDDBBSGBD দিয়ে দুইপায়ে দিলে গাড়ার মধ্যে লাফ, গাড়ী চলল বরফঢাকা ঢালু রাস্তায় পিছলে, এক রাস্তার থেকে আরেক রাস্তায় বেঁকে, এক দরজার থেকে আরেক দরজায় থেমে । SKBDBD DDDD S BBDS BDBDBD DDD DDDS DD LDL D বসেছে সেটার নাম লুজ, উঁচু একখানা পিাড়ির মতো DBB S DBDBS DDD KD LEEL DBSDD DBB K S চড়ে বসে পা তুলে নিয়ে হাত ছেড়ে দিলে বরফের রাস্তার ওপর ঘাসতে ঘস্তে চলে। যারা খেলাই করতে চায় তারা দুই পায়ে দুটো নৌকাকৃতি কাঠ বেঁধে হাতের লগি তুলে নিচে, আর দুই নৌকায়-পা রেখে জমাট জলের ওপর দিয়ে রসাতলে নেমে যাচ্ছে। এরি নাম স্কি-খেলা (Skiing), শুধু খেলা করতে কত দেশ থেকে কত পুরুষ কত নারী প্ৰতি শীতকালে সুইজারল্যাণ্ডে আসে, বরফের ওপর দিয়ে পাহাড়ে ওঠে, স্কি করে, স্কেটু করে, লুজে চড়ে, শ্লেজে চড়ে। কী অমিতোদ্যম স্বাস্থ চৰ্চা বলচৰ্চা যৌবন চর্চা ! फूऽऽन् भङन थlहे.उ श्राप्द्र अि७व्र भाऊन ८श्व्ड्ङ् श्रांप्ब्र, যুবক যুবতীর তো কথাই নেই, বৃদ্ধ বুদ্ধাদেরও উৎসাহ দেখলে মনে হয় বাণপ্ৰস্থে গেলে এরা বনকে জালাতে । খাটো আর খেলো আর খাও-এই হচ্ছে এদের ত্ৰি-নীতি । ইউরোপে এতদিন আছি, কঁাদিতে কাউকে দেখিনি, কান্নাটা এদের ধাতবিরুদ্ধ। যার মুখে সহজ হাসি নেই তার অন্ততঃ <6> [ काम्लन शनिब्र डा। अांछ, क्खि गश्च शनि 6नई qभन भांश्सड দেখিনে। সমগ্ৰ সমাজটায় যৌবনের জোয়ার এসেছে। দুঃখ দ্বন্দ্ব দুশ্চিন্তার বঁাধ তাকে বেঁধে রাখতে পারছে না। আরেক দিক থেকে দেখতে গেলে খুব একটু গভীরতার দাগও কারো মুখে দেখিনে; তরঙ্গহীন শান্তি অন্তঃসলিলা অনুভূতি আতলাস্পৰ্শী তৃপ্তি কারো চােখে মুখে চলনে বলনে দেহের গড়নে লক্ষা করিনে। সাত্ত্বিকতার চর্চা ইউরোপে নেই, কোনোকালে ছিলনা। ইউরোপের খ্ৰীষ্টধৰ্ম্ম যীশুর ধৰ্ম্ম নয়, সেণ্ট পলের ধৰ্ম্ম-রামের ধৰ্ম্ম নয়, হনুমানের ধৰ্ম্ম । তার মধ্যে বীৰ্য্য আছে, লাবণ্য নেই। किलु कांदा नाझें था, क्रूीदङ् cन्झें । @ष्७ औङ BLES LYSDK DYSDDD DDSD DYSELDBY EK K বলে কার সাধ্য ? দেহরক্ষার জন্য সে দেশে এত রকমের এত কিছু তোড়জোড় চাই যে, তার আহরণে সামান্য অনবহিত হলে “দেহরক্ষা” অবশ্যম্ভাবী । সেইজন্যে দেহ থেকে দেহোত্তরে উঠতে, হয় উপনিষৎ লিখতে নয় মোহমুদগর লিখতে, ইউরোপের লোক কোন দিনই পারলে না। দেহের সঙ্গে সঙ্গে মনকে নিয়ত উত্তপ্ত রাখতে যারা ব্যাপৃত, শীতল শান্তির সুযোগ-অবকাশ তাদের দেহ মনের আবহাওয়ায় কই ? এদের ভিতরে বাইরে কেবলি দ্বন্দ্ব কেবাল বান্ততা, এদের মনীষীরা সত্যকে পান দ্বৈরথসমরে, তঁদের মনন একটা যুদ্ধক্রিয়া। এদের দেহীরা নিজের অভাব মেটায় প্ৰকৃতির স্তনে দাত বসিয়ে, তাদের জীবনধারণ প্ৰকৃতির ওপর দন্ত্ৰাতায় । ইউরোপের মাটী বিনাযুদ্ধে সুচাগ্র পরিমাণ স্বাচ্ছন্দ্য দেয়না, বিনা যত্নে তাতে নীবার ধান্য গজায় না, তার ঝরণার জল এত হিমেল যে ষ্টোভে গরম না করলে ব্যবহারে লাগে না । বাল্মীকি যদি এদেশে জন্মাতেন। তবে ধান করতে বসে বল্মীকে নয় বরফে ঢেকে যেতেন ; বুদ্ধদেব যদি এদেশে জন্মাতেন। তবে তপস্যায় বসে কোনো সুজাতার কল্যাণে ক্ষুধাশান্তি করতে পেতেন হয়তো, কিন্তু বেশিক্ষণ খালিগায়ে থাকলে তাকে যক্ষ্মাচিকিৎসালয়ের সুজাতাদের শুশ্ৰষা গ্ৰহণ করতে হতো। ইউরোপের সেই নিষ্ঠুরা প্ৰকৃতিকে মানুষ দেবী বলে পূজা করেনি, কালী বলে তার পায়ের তলায় নিজের শব