Nà R o যে আকাশটুকু আছে, সেই আকাশেই এই টানাটানি ব্যাপার ঘটাইতেছে । গালা রেশমে ঘষিয়া তাহাতে বিদ্যুৎসঞ্চার করা মানে গালার চতুষ্পার্শস্থ আকাশে টান (strain ) পড়ানো । গালা ও কাগজের মধ্যস্থিত আকাশে টান পড়ার ফলে কাগজ লাফাইয়া গালাতে আসিয়া লাগে। এই টানাটানি কেন হয় তাহা ফ্যারাডে বলিবার চেষ্টা করেন নাই। আজ পৰ্যন্ত টানাটানির তথ্য নির্ণীতি DBDB DDD DDSDDD BDBDBJuG BBDSDBD DBBB BB DDDBDB টান পড়ে এই কথা মানিয়া লইলে অনেক বৈদ্যুতিক ব্যাপার বুঝিবার খুব সুবিধা হয়। ফ্যারাডে ছিলেন দপ্তরীর ছেলে। নিজের বুদ্ধি ও অপ্যবসায়ের গুণে ইনি বৈজ্ঞানিক সমাজে সেকালে শীর্ষস্থান অধিকার করিয়াছিলেন । ফ্যারাডে ইথারে এই টানাটানির পরিকল্পনা করিয়া গেলেন বটে, কিন্তু ঠাহার কথা বৈজ্ঞানিক-সমাজ সহজে মানিতে প্ৰস্তুত হন নাই। ফ্যারাডে গণিতবিদ ছিলেন। মার্কনি না, আর বৈজ্ঞানিকের কাছে গণিতের কষ্টিপাথরে যে কথার পরীক্ষণ হয় নাই, তাহ কেহই সহজে বিশ্বাস করিতে চান না। গণিতসিদ্ধ প্ৰমাণ প্ৰথম দেন কেন্থিজের <69> [ जाषा অধ্যাপক ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল। ইনি দেখাইলেন যে ফ্যারাডের পরিকল্পনা মোটেই আজগুবি ব্যাপার নয়। গণিতের হিসাবে দেখা যায় যে বিদ্যুৎ-সঞ্চারিত দুইটী जि-७ि-श्चब्रछे. বস্তুর মণ্যস্থিত আকাশে টান বা মোচড় পড়া খুবই সম্ভব। শুধু তাহাঁই নহে; ম্যাক্সওয়েল আরও দেখাইলেন যে কোনও স্থিতি-স্থাপক পদার্থ ধরিয়া টানাটানি করিলে যেমন ঢেউ উঠে, তেমনি ইথারে এই বৈদ্যুতিক টানাটানির ফলে ঢেউ উঠবে। আর সর্বাপেক্ষা আশ্চৰ্য্যের BDBD sB BDSBDBB SsBi DDBDS BDLDDD DDD ঠিক আলোকের ন্যায়। সেকেণ্ডে ১৮০,০০০ মাইল বেগে ছুটিয়া চলিবো। ম্যাক্সওয়েলের এই কথায় সে সময়ে বৈজ্ঞানিক-সমাজে তুমুল গবেষণা উঠিয়াছিল। ম্যাক্সওয়েল অল্পবয়সে মারা যান। তাহার পরিকল্পনার পরীক্ষা সিদ্ধ প্ৰমাণ তিনি করিয়া যাইতে পারেন নাই। সে প্ৰমাণ প্ৰথম করেন এক জাৰ্ম্মাণ বৈজ্ঞানিক হাৎজে ( Heinrich Hertz) । বিদ্যুৎ-তরঙ্গ কিরূপে সহজেই তোলা যায় তাহা তিনিই প্ৰথম হাতে-কলমে দেখাইয়া দেন । বিদ্যুৎ-তরঙ্গের যে আলোক-তরঙ্গের মত পরাগাবৰ্ত্তন
