পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৪১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Փgթ লাইন টানিয়া করা যায় না। প্ৰভেদটা বাহিরের নয়। ভিতরের। নগ্ন নারী-মুৰ্ত্তি মনোহর রসমূৰ্ত্তি হইতে পারে, আবার কদৰ্য্য অশ্লীলতা হইতে পারে। Milio দেখিয়া অশ্লীলতার কথা বলিবে এমন মুঢ় কম আছে। অথচ ইহা অপেক্ষল অধিক আবৃত নারীমূৰ্ত্তিও কদৰ্য বলিয়া হেয় হইতে পারে। দুই-এর মধ্যে কার ভিতর আবরণ কতদূর পর্যন্ত বিস্তৃত তাহা ইহাদের ভেদের কারণ নয়, ইহাদের ভেদ ভাবের ভেদ । যাহা আমাদের রসবোধে সাড়া জাগায় সেটা আবৃত হউক, অনাবৃত হউক, তাহা আর্ট, আর যাহা রসবোধে সাড়া দেয় না, দিতে চায়ও না, কেবল মানুষের পশু-প্ৰবৃত্তিকে উত্তেজিত করে, তাহা আর্ট DD S SDD DS DD BLSSDD DBBDBDBDD BDSBB Bz মন্দের ইহা ছাড়া অন্য কোনও মান নাই। এই যে প্ৰভেদ ইহা একটা গভীর আধ্যাত্মিক প্ৰভেদ, যাহার স্বরূপ প্ৰত্যেক রসজ্ঞ স্বীকার করিবেন, কিন্তু অরসিককে অন্য কোনও বাহু লক্ষণ দিয়া বুঝাইবার কোনও উপায়ই নাই। DD Big DBBDDD DD DDBD BBB LBBDDS এবং আজও যে তিনি ইহা ছাড়া অন্য কিছু বলিতে চান তাহা আমি মনে করি না। কিন্তু ইহাই যদি সত্য হয়, তবে তিনি আব্রু ও বে-আক্রর ভিতর যে বাহ ভেদ স্বীকার করিয়া একের রসের নিত্যতা ও অপরের রসবিচারে BBDD guDG Buu DDDDDBDS BB BuuSLBBDBDBDD অসাৰ্থক । ইংলেণ্ডের সাহিত্য ভিক্টোরীয়-যুগে চারিদিকে সম্রাম DD DBB DB S DBD BBDDBBS BBBDD DDDS ছিল। সে সাহিত্য শ্লীলতার একটা বাহ সীমা স্বীকার করিয়া তার বাহিরের সব বস্তুকে রসরাজ্যের অধিকার হইতে বহিস্কৃত করিয়াছিল। সে সীমা লঙ্ঘন করিয়া ফরাসী ও পরে ইউরোপের অন্যান্য দেশের সাহিত্যিকগণ এই অপাংক্তেয় বিষয়গুলি হইতে অপূর্ব রসস্থষ্টি করিয়া প্রমাণ করিয়াছেন যে, রস-সাহিত্যের এমন কোনও বাহ সীমা বাধিয়া দেওয়া একেবারে অসম্ভব। ইহাদের মধ্যে যারা প্ৰকৃত রসহস্ৰষ্টা তারা যে সত্য সত্যই এই সব বিষয়ে উচ্চ অঙ্গের রসट्रश्न विषार्थ छेनांरांन चांविरुांब ७ गारु निष्प्ष्वांग <69> [ ভাত্র कब्रिन्नाप्छन अठि द% प्रौणङादाशै७ ठाश अत्रीकांब्र করিবেন না। পক্ষান্তরে তাদের বিকৃত পদাঙ্কের Venus of অনুসরণে যে ইউরোপে বৰ্ত্তমান যুগে অনেক স্থলে একটা নিদারুণ উচ্চ খলতা, সাহিত্যের নামে বীভৎস • অশ্লীলতা LD DDDBBS SBBBD uuD uBDDD BD SBDBDDD করিবেন না। এই সব অপসৃষ্টি ও প্ৰকৃত রসসৃষ্টির মধ্যে প্ৰভেদ কোনও বাহ সীমার নয়, প্ৰভেদ অন্তরের রসমূৰ্ত্তির। বঙ্গ-সাহিত্যেও এই নূতন প্রেরণার একটা প্ৰতিঘাত দেখা দিয়াছে এ-কথা সত্য। উনবিংশ শতাব্দীর বঙ্গসাহিত্যে যে-প্ৰদেশ শিষ্ট-সাহিত্যের সীমাবহির্ভূত বলিয়া বর্জিত ছিল, তার ভিতর প্রবেশ করিয়া একাধিক সাহিত্যিক নূতন রসসৃষ্টির আয়োজন করিয়াছেন। তা’র মধ্যে কতকটা যৌন-সম্বন্ধের পূর্ব-নিষিদ্ধ দেশ হইতে সংগৃহীত। যারা এ-সম্বন্ধে আলোচনা করিয়া প্ৰকৃত রসসৃষ্টি করিতে সক্ষম হইয়াছেন তাদের সকল সৃষ্টিকে যদি রবীন্দ্ৰনাথ এই বাহ সীমানির্দেশের দোহাই দিয়া অনিত্য বলিয়া ভাসাইয়া দিতে চান, তবে বিনীতভাবে নিবেদন করিতে হয় যে, তার অশেষ প্ৰতিভা ও অতুলনীয় শক্তি সত্বেও তার এই নিম্পত্তি চরম বলিয়া মানিয়া লইতে আমি অসমর্থ। চলিত যুগের সাহিত্য সম্বন্ধে এমন বিচার কোনও কালেই কেহ ষোল আনা অভ্রান্তভাবে করিতে পারেন নাই, রবীন্দ্রনাথের এ-সিদ্ধান্তও 'অভ্ৰান্ত না হইতে পারে। আজ সাহিত্যে রবীন্দ্ৰনাথের যে স্থান, ইংরাজী সাহিত্যে একদিন জনসন সেই স্থান অধিকার করিয়াছিলেন। সাময়িক সাহিত্য সম্বন্ধে জনসনের মতামত ইতিহাস অভ্রান্ত বলিয়া প্ৰমাণ করে নাই। রবীন্দ্রনাথের এ-মতও তেমনই একটা প্ৰকাণ্ড প্ৰতিভার একটা ব্যর্থ চেষ্টার পরিচয়রূপে ইতিহাসে স্থান পাওয়া অসম্ভব নয়। ब्रनश्डब्र भाषा cकांना निडा cकांनी अनिश्छा डांश उांब्र विश्वव्र गझेब्रा बा अछ cकांन७ ऐश्रांबद्दे बडवांखडांव নির্দেশ করা হয় না। ঈশ্বরগুপ্তের পাটা ও তপসী মাছের কবিতা আজ আর চলে না, বিভাসুন্দরের অশ্লীল স্থানগুলিও অচল হইয়াছৌ-সে যে তাদের বিষয় নির্বাচনের