SOU8 সাহিত্যাধৰ্ম্মের সীমানা 巴brö শ্ৰীনরেশচন্দ্ৰ সেন-গুপ্ত দোষে এ-কথা বলিলে অভ্যায় হইবে। Lambi-এর Roast Pig সাহিত্যের একটা স্থায়ী সম্পদ, কালিদাসের মেঘদূত বা ঋতুসংহারে কিম্বা বিদ্যাপতি বা চণ্ডীদাসে যদি কোনও রূচিবাগীশ । আমীল স্থান ছাটিয়া ফেলিতে চান, ত’তে রস-জগতের একটা স্থায়ী ক্ষতি হইবে। একটা জিনিষ যে চলে নাই মরিয়া গিয়াছে তাহাতেই তার বিষয়-বস্তুর অসার্থকতা নিঃসন্দেহরূপে প্ৰমাণিত হয় না। রবীন্দ্রনাথের যৌবনের অনেক কবিতাই এখন চলতির বাহিরে চলিয়া গিয়াছে, যদিও আমাদের যৌবনকালে সেইগুলির চলতি সব চেয়ে বেশী ছিল। তাহা হইতে এ সিদ্ধান্ত করা যায় না যে, তার বিষয়বস্তু রস-হিসাবে অচল-ইহাও বলা যায় না যে, সে-কবিতা বা গানগুলিও সত্য সত্যই সার্থক রসরচনা নয়। আর দুইটা কথা বলিয়া আমার বক্তব্যের উপসংহার করিব। নূতন সাহিত্যকে “বিদেশের আমদানী” বলিয়া BDDBB DBDB DBDD DDBB DBBDS sSED লইয়া কটাক্ষপাতের প্রত্যাশা করি নাই। আলো যদি আমার অন্তরে আসিয়া থাকে, তাহা কোন জানাল দিয়া আসিয়াছে তাহাতে কিছু আসিয়া যায় না, যদি সে আলো সত্য সত্যই আমার অন্তরের ভিতরকার মণিরত্ন উদ্ভাসিত করিয়া থাকে। আকাশের আলো আরাসী হইতে শুধু প্ৰতিফলিত হয়-এখানে আলোর যে প্ৰকাশ তার ভিতর আরসীর কোনও কৃতিত্ব নাই। কিন্তু সেই আলোয় যখন সরোবরে পদ্ম ফুটিয়া ওঠে তখন কেহ পদ্মকে এ-কথা বলিয়া নিগ্ৰহ করে না যে, তোমার ফোটাটা ধার করা। রবীন্দ্রনাথের অপূৰ্ব সাহিত্যসৃষ্টির মধ্যে অনেকটারই উদ্দীপনা আসিয়াছে পশ্চিমের সাহিত্য ও সমাজ হইতে। টমসন সাহেব এই সত্য কথাটা বলিতে গিয়া একটা বাজে ও অসত্য বলিয়া ফেলিয়াছেন যে, “রাজা ও রাণী” Doll's House-এর ছায়ায় রচিত। ইহাতে শ্ৰীযুক্ত বাণীবিনোদ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রভৃতি অনেকে তঁাকে বিরূপ করিয়াছেন। fT 'Navics Ibsen Tí Maeterling ever যে তাঁর লেখায় আসিয়াছে সেবিষয়ে শ্ৰীযুত ৰাণীবিনোদ কি বলিবেন জানি না, অন্ততঃ কবি স্বয়ং। তাহা অস্বীকার করিবেন না । তেমনি আরও অনেক লেখকের লেখাই তার অন্তরের পদ্মকোরকে আঘাত করিয়াছে ; তবে তিনি র্তার গৃহীত আলোক শুধু ফিরাইয়া দেন নাই, আলো গিয়া তার অন্তরে রূপের সৃষ্টি করিয়াছে। তাই বিলাতী। वां अच 6य अडॉबई डैन डिडन थांकू उा'cड ॐांश cशोब्रदर्शनि झन्न नाच्ने । যে সাহিত্যকে লাঞ্ছিত করিবার জন্য রবীন্দ্রনাথের এই সমারাভিযান, তাহাকে তিনি কেবল এক কথায় বিলাতের আমদানী বলিয়া কটাক্ষ করিয়াছেন। বিলাতী আধুনিক সাহিত্যের প্রভাব তার উপর আছে সন্দেহ নাই, কিন্তু তাহা যে আগাগোড়া শুধু বিলাতীর পুনরুদগীরণ এমন কথা কিছুতেই সত্য বলিয়া মানা যায় না। এই সাহিত্যের মধ্যে এমন অনেক লেখাই আছে যাহা নিঃশেষে দেশের জীবন ও সমাজের সত্য স্বরূপের রসমূৰ্ত্তি—যা”কে বিলাতের আমদানী বলা একটা নিষ্ঠুর পরিহাস। যদি রবীন্দ্রনাথ নাম গোত্ৰ দিয়া তার লক্ষিত বিষয়ের পরিচয় দিবার চেষ্টা BBBD SLDDDD D MSTDEK DBDDY BB S BD DBB তাহা দেখান যাইতে পারিত। DHS SMEHDDKS S DDDDS D sB YK বলিয়াছেন যাহা হইতে অনুমান হয় যে, এ-সাহিত্য কতকim BTY BDDTS DBBSD DSKYS DBSBDL রূপারসের বিচার না করিয়া, বিজ্ঞানের সত্যকে সাহিত্যে চালাইবার চেষ্টা করিয়াছে। এ-কথা আমরা আগে অন্য লোকের মুখে শুনিয়াছি। এবং যাপনই শুনিয়াছি তখনই বক্তাকে জেরা করিয়া জানিয়াছি যে, এ-কথা বলিবার ६कांनe ॐक्षुङ डिख्रि नांद्दे । দৃষ্টান্ত স্বরূপ বলি যে, একটি বক্তা আমার উপন্যাসগুলি Criminology-র উপর প্রতিষ্ঠিত বলিয়া উল্লেখ করিয়াছিলেন। তার কথাটার ভিত্তি শুধু এইটুকু যে, আমার একখানি উপন্যাসে Criminology-র নামটা উল্লেখ আছে, এবং সেই উপন্যাসে একটি নারীর চরিত্র সম্বন্ধে Criminology-ঘটিত একটু আলোচনা আছে। বলা বাহুল্য যে আমার বইখানায় নায়িকা সে-নারী নয়-সে। কেবল নায়কের চরিত্র-বিকাশের একটা উপায় মাত্র-অন্যথা
