পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৪১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ējas. কল্যাণীয় নিপুণ হাত দু’খানি অভাবের মধ্যেও লক্ষ্মীশ্ৰী ফুটিয়ে রাখত। অনিল একদিন ব’লল,-“আমার মত সৌভাগ্য কারুর নেই। আমার পরিষ্কার কাপড়চোপড় আর চেহারায় চাকচিক্য দেখে আপিসের বাবুরা DBBD DBDDLSS DDDDS DDDD LBB DBBBBDBD DDD কাটে। তা’র ওপর আমাদের মত গরীব কেরাণীরাও কত জনে বৌয়ের গয়না গড়াবার ভাবনায় পাগলপারা। बांब्र फूषि ख् धाक्षांना कां•कृ७ फ्रां७ नl ” कशानी ७खन निग,-“अडाव बॉक्टल उ।” অনিল ব’লল,-“না, অভাব আর কিসের? রাজার হালে তোমায় রেখেছি।” कणांगी व'न्ण-*ना ड कि |” অনিল একটু চুপ ক’রে থেকে ব’লল,-“সত্যি যাই ল, পৃথিবীতে তোমার মত কেউ নেই।” কল্যাণী মনে মনে জানত তা’র মত কেন, তার চয়ে শ্ৰেষ্ঠ নারী জগতে শতসহস্ৰ আছে। তবু এই চুখাটী তা’র অন্তর মধুতে ভ’রে দিল। প্রিয়তমের কাছে স। অতুলনীয়া, এর চেয়ে মুখ তার কল্পনারও অতীত। অনিল আবার ব’লল,-“তোমার কোন সাধ নেই কল্যাণী ?” কল্যাণী মাথা নীচু ক’রে ব’লল,-“তোমার পায়ে tাখা রেখে ম’রতে পারলেই আমার সব সাধ মিটবে।” জানি না একথা শুনে অদৃষ্টদেবতা অলক্ষ্যে হেসেছিলেন as V প্ৰথম যখন আপিসে ঢোকে, তখন আনিলের বিশ্বাস ছিল, সে শীঘ্রই এই ধাতাকাল থেকে বেরিয়ে আসতে fC, fC vs arfsfTig AT Tsor vig avfeffe টুল না। শেবে অনিল কেমন ক’রে তা’র চিরঅবজাত কিয়াণী জীবনে বেশ অভ্যন্ত হ’য়ে গেল, আর সঙ্গে দে মধ্যবিত্ত কেরাণীকুলের সর্বনেশে নেশা রেস খেলাও গণকে পেয়ে বসল। কল্যাণী প্ৰথম প্রথম কত বোঝাত, সবে কায়ারূপ অমোঘ অস্ত্ৰ প্ৰয়োগ করল ; অনিল খনও কখনও অনুতপ্ত হ’য়ে ব’লত,-“আচ্ছ এই শেষ।”

[ऊांख কখনও জিতে, কখনও হেরে কতবার ৰে প্ৰতিজ্ঞ ক’রত্ব আর এ-সবে সে যাবে না, কিন্তু প্ৰতিজ্ঞা ভঙ্গ করতেও বিন্দুমাত্র বিলম্ব হ’ত না । এই সময় কল্যাণীর জগতে আবার নূতন রং ধরল। D BBS BD DDB DDDDD DSBLLL LLLLLS ব’লল,-“খরচপত্র বজড বাড়বে, তাইত ”-তখন কল্যাণী অনাগত সন্তানের পক্ষ নিয়ে অনিলের উপর তারি অভিমান ক’রল, ও মনে মনে অজাত শিশুটিকে আদরে ডুবিয়ে ফেলল। এই সময়টা তা’র সখীর সঙ্গ তা’কে যথেষ্ট তৃপ্তি দিত না, অনিলকে কাছে পাবার ও তা’র আগেকার আদর-য পাবার তৃষ্ণায় তা’র মন ভরে উঠত। আবার অনিল শিশুর কথায় তেমন উৎসাহ দেখায় না। ব’লে অভিমানে সে আলোচনা বন্ধ ক’রে ফেলত। অনিল আজকাল ক্রমশঃ যেন অন্যমনস্ক হ’য়ে পড়েছে,-শুধু খাওয়া আর শোওয়া বাড়ীতে হয় ; অধিকাংশ সময় ছুটির দিনটাও বাইরে কাটায়। যে-সময় মনের শান্তি সব চেয়ে প্রয়োজন, সেই সময়টা কল্যাণীর কেবল উদ্বেগের মধ্যেই কাটতে লাগল। আর এতদিন এই শান্তকোমল মেয়েটির স্বভাবে যা” মোটেই ছিল না, সেই খিটখিটে ভাব দেখা দিল। কল্যাণীর প্রাণপণ প্ৰয়াস ছিল স্বৰ্ণ যেন এ-সব জানতে না পারে। কিন্তু তীক্ষবুদ্ধি স্বর্ণর চোখে অনিলের পরিবর্তন ধরা পড়তে কি দেরী হয় ? স্বর্ণর বুকটা বেদনায়ভ’রে উঠত। স্বামীর অনন্তনিষ্ঠ প্রেমের অধিকারিণ স্বৰ্ণ সইর সৌভাগ্যে কতই মুখী ছিল। সে প্ৰথম প্ৰথম অতটা অনিলের আঁচল-ধারা-ভাৰ পছন্দ করত না, কিন্তু তাও যে এ অবহেলার চেয়ে তাল ছিল । কেমন ক’রে অনিল এত বদলাতে পারল তা” সে ভেবেই পেত না। অনিলের মন ভোলাবার জন্য সন্ধ্যা হ’লেই সে DBDB DD DBBDBD BBS BBDBDSLiBBD DDD হু’একদিন আপত্তি ক’রে কল্যাণী আর কিছু ব’লত, না, কিন্তু জুযোগ পেলেই অনিল ফিরবার আগেই সব খুলে ফেলত। অমন ক’রে ফাঁদ পেতে স্বামীর দৃষ্টি আকর্ষণ করতে তায় যেন মাখা কাটা যেত। -