হরণ করিয়া আনিবার সময় থেসিয়ুসকে অ্যামাজনদের সহিত রীতিমত যুক্ত করিতে হইয়াছিল। ঐতিহাসিক যুগের গ্ৰীক ইতিহাসেও অ্যামাজনদের উল্লেখ মধ্যে মধ্যে পাওয়া যায়। প্ৰবাদ আছে, অ্যামাজনদের অন্যতম রাণী খ্যালেট্রিস আলেকজাণ্ডারের সহিত সাক্ষাৎ করিয়া তাহার নিকট আত্মসমৰ্পণ করেন। রোমীয় সেনাপতি পম্পিও নাকি মিখাইডেটসের সহিত যুদ্ধ করিবার সময় বিপক্ষদলে দু’একজন অ্যামাজনকে দেখিতে পাইয়াছিলেন। অ্যামাজনদের জাতি কুল ও চরিত্র সম্বন্ধে সে সময়কার লোকদের কিরূপ ধারণা ছিল হেরোডোটাস পড়িলে তাহা পরিষ্কার বোঝা যায়। হেরোডোটাসে দেখি একবার একদল অ্যামাজন গ্রীকদের হাতে পরাজিত হইয়া বন্দী DD SEHESBBBBD BDB DBBD DBDD DD গ্রীকদের মারিয়া ফেলে। জাহাজ বিস্তর ঝড়ঝাপটা খাইয়া শেষে যেখানে ডাঙ্গায় লাগে, সেটা হইল সীথিয়ানদের রাজত্ব। আগন্তকদের সহিত অধিবাসীদের সংঘর্ষ বাধিল ; ফলে বুঝা গেল তাহারা নারী। তখন সীথিয়ানরা একটু মুজিলে পড়িয়া গেল। বেচারীরা কি করে ? যাহাদের হাতের দাপটে অস্থির তাহারা যদি আবার হৃদয়ে অনধিকার প্রবেশ করে তবে বিপদের ত কথাই। অনেক চিন্তার পর স্থিায় হইল যে নারী হত্যাটা কোন মতেই করা চলিতে পারে না । তার চেয়ে বরং একদল যুবককে অ্যামাজনদের বিরুদ্ধে পাঠান বাকি ; কিন্তু তাহাদের পরিষ্কার বলিয়া দেওয়া হউক যে অবলার যদি আক্রমণ করে তবে বুবকরা যেন পৃষ্ঠপ্ৰদৰ্শনও কিয়াইতে পশ্চাৎপদ না হয়। তাহাই হইল। একদল কৰুণ ও আর একদল তরুণী সশস্ত্র রণসজ্জায় মুখোমুখী খন আস্তান গাড়িয়া বসিয়া রহিল। কাজেই প্ৰজাপতির নির্বন্ধে সন্ধি হইতে আর বিলম্ব হইল না। সীথিয়ান যুবকরা প্ৰস্তাব করিল যে এইবার গৃহে ফিরিয়া সংসার যাত্রা নির্বাহ করা যাক। তরুণীরা উত্তর দিলে-“তোমাদেয় রমণীদের সহিত আমরা ঘর কল্পিৰ কেমন করিয়া ? আমাদের হালচাল সম্পূৰ্ণ আলাদা। আমরা তীয় ছড়ি ; • बनी हड़ि, cवांछांव छानि। जांभद्रा श्रृंश्ांगौब्र किङ्गरे <> [কার্তিক জানি না । তোমাদের মেয়ের শিকারে বাহির হয় না । তাহারা রাখে-বাড়ে আর বাকী সময়টা পড়িয়া পড়িয়া ঘুমায়। না, তাহা হইতে পারে না। তবে তোমরা যদি মানুষ হও আর সত্য সত্যই আমাদের চাও তবে যাও, ফিরিয়া গিয়া তোমাদের সম্পত্তির অংশ আদায় করিয়া আন। তাহার পর অন্যত্র এক জায়গায়, নূতন একটা উপনিবেশ স্থাপনা করা যাইবে।” অ্যামাজিনের উপযুক্ত কথা বটে। হেরোডোটাস বলেন তাহদের মধ্যে নিয়ম BS DBD D BD BDBD SBBB DDDBDBDB BDD করিতে পরিবে ততদিন তাহার বিবাহে অধিকার থাকিবে না। এইজন্য অনেককে সারাজীবন কৌমাৰ্য্যেই কাটাইতে इईट । এ সব তা গেল পুরাবৃত্তের কথা। এখন প্রশ্ন এই অ্যামাজনদের অস্তিত্বের প্রমাণ কি ? তাহারা যে সত্য BDD D BBBD D sBBt D DD KCDDD শেষভাগে এই ধরণের প্রশ্নের কোন অর্থই ছিল না। তখন ট্রয়ের অত বড় যুদ্ধটারই ঐতিহাসিক সত্যতা সম্বন্ধে বিশেষ সন্দেহ ছিল । ১৯০ • শ্ৰীষ্টাব্দে তার আর্থার ইভানা জীটে যে, খননকাৰ্য আরম্ভ করেন তাহার ফলে थाशख्शिनिक यौन न्ठन आगांव ७ष्ण श्रेष्ा डेणि। ক্ৰমে প্ৰাচীন ট্ৰয়নগরীর ধ্বংসাবশেষও পাওয়া গেল। জানা গেল ট্রোজান যুদ্ধ প্ৰবাদ ত নয়ই ; এমন কি তাহার প্ৰচলিত তারিখটা পৰ্য্যন্তও বিশেষ ভুল নয়। ঠিক ১১৮৪ শ্ৰীষ্টপূর্বাব্দে না হইলেও ট্রোজান যুদ্ধ যে গ্ৰীঃ পূঃ দ্বাদশ শতাব্দীতেই হইয়াছিল তাহাতে সন্দেহ নাই। এই সমস্ত আবিষ্কারের ফলে প্ৰাগৈতিহাসিক গ্রীসের কথা কাহিনী ও জনপ্ৰবাদগুলিকে ঐতিহাসিক বলিয়া মানিয়া লওয়ারই একটা হাওয়া উঠে। সঙ্গে সঙ্গে অ্যামাজানরাও ইতিহাসের কোঠায় উন্নীত হয়। সম্প্রতি লণ্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্ৰসিদ্ধ ঐতিহাসিক জেঃ এল, মায়াস প্রমাণ করিতে চান যে অ্যামাজনরা বাস্তবিক নারী নয়; তাহারা শ্মশ্রীহীন পুরুষ। অধ্যাপক মায়াস হিটাইট সভ্যতার নিদর্শন পরীক্ষা করিয়া দেখিয়াছেন যে শ্ৰীঃ পূঃ দ্বাদশ শতাব্দীর পূর্বে কোন
