سا - ے لمحےسکے۔-)=Jرےرح R SASM LLLMLMLLLLL MLLLLSSSLLLL MLLAA S S L LSSSSS ভারতবর্ষের মাটির ওপর থেকে শেষবারের মতো পা তুলে নিলুম। আর সন্তোজাত শিশুর মতো মায়ের সঙ্গে আমার যোগসুত্ৰ এক মুহুর্তে ছিন্ন হ’য়ে গেল। একটি পদক্ষেপে যখন সমগ্ৰ ভারতবর্ষের কক্ষচ্যুত হ’য়ে অনন্ত শৃঙ্গে পা বাড়ালুম তখন যেখান থেকে পা তুলে নিলুম সেই পদ-পরিমাণ ভূমি যেন আমাকে গোটা ভারতবর্ষেরই স্পৰ্শ-বিরহ অনুভব করিয়ে দিচ্ছিল ; প্রিয়জনের আঙুলের ডগাটুকুর স্পর্শ যেমন প্রিয়জনের সকল দেহের সম্পূৰ্ণ স্পর্শ অজভৱ করিয়ে দেয়, এও যেন তেমনি । জাহাজে উঠে বম্বে দেখতে যেমন সুন্দর তেমনি করুণ। এত বড় ভারতবর্ষ এসে এতটুকু নগর প্রান্তে ঠেকেছে, আর কয়েক মুহুর্তে ওটুকুও স্বপ্ন হবে, তখন মনে হবে আরব্য উপন্যাসের প্রদীপটা যেমন বিরাটাকার দৈত্য হ’য়ে আলাদিনের দৃষ্টি জুড়েছিল, ভারতবর্ষের মানচিত্ৰখানা তেমনি মাটি জল ফুল পাৰী মানুষ হ’য়ে আজন্ম আমার চৈতনা ছেয়েছিল, এতদিনে আবার যেন মানচিত্রে রূপান্তfNS UGI আর মানচিত্রে বাকে ভারতবর্ষ ও আফ্রিকার মাঝখানে গোস্পদের মতো দেখাত সেই এখন হয়েছে পায়ের তলার আরব সাগর, পূর্ব পশ্চিম উত্তর দক্ষিণ কোনো দিকে চক্ষু তার অবধি পায় না। ঢেউগুলো তার অনুচর হয়ে আমাদের জাহাজখানাকে যেন গলাৰাক দিয়ে দিয়ে তার নিজের -éौकाम्रणांग्लंश्हद्र ब्रांश চৌকাঠ পার ক’রে দিতে চলেছে। ঋতুটাির নাম বৰ্ষাঋতু, মনমনের প্রভজনাহতি পেয়ে সমুদ্র তার শত সহস্ৰ জিহবা লক্লক করছে, জাহাজখানাকে একবার এদিকে কাৎ ক’রে একবার ওদিকে কাৎ ক’রো-যেন ফুটন্ত তেলে পাপরের মতো উল্টে পাণ্টে ভাজছে। জাহাজ টলাতে টলতে চলল, আর জাহাজের অধিকাংশ যাক্রিা-যান্ত্ৰিণী ডেকা ছেড়ে শয্যা আশ্ৰয় করলেন । অসহ সমুদ্র-পীড়ায় প্রথম তিন দিন আচ্ছল্পের মতো কাটুলি, কারুর সঙ্গে কারুর দেখা হবার জো ছিল না, প্ৰত্যেকেই নিজের ক্যাবিনে শয্যাশায়ী। মাঝে মাঝে দু’একজন সৌভাগ্যবান দেখা দিয়ে আশ্বাসন করেন, ডেকের খবর দিয়ে যান। আর ক্যাবিন ষ্টুয়াড খাবার দিয়ে যায়। বলা বাহুল্য জিহবা তা গ্ৰহণ করতে আপত্তি না করলেও উদর তা রক্ষণ করতে অস্বীকার ps ক্যাবিনে পড়ে পড়ে বমনে ও উপবাসে দিনের পর রাত রাতের পর দিন এমন দুঃখে কাটে যে, কেউ-বান্ ভাবে মরণ হলেই বঁচি, কেউ-বা ভাবে মরুতে আর দেৱী নেই। জানিনে হারবালাভের মতো কেউ ভাবে কি না। BS DLD LLLD LBSTDD EBSDD D BB S BDS পীড়া যে কী দুঃসহ তা ভুক্তভোগী হাড় অপর কেউ ধারণা করতে পারবে না । হাতের কাছে রবীন্দ্ৰনাথের “চয়নিক”-মাথার যন্ত্রণায় অমন লোভনীয় বইও পড়তে My
