yees || बांभों चैनडोनष्ब चौक হাত দিয়েই ছেলে পেটেন, ডানহাত দিয়েই হাড়ির গলায় বেড়ী পরান। কিন্তু সুক্ষদশীরা হয় ত আপত্তি ধরে বলবেন যে স্ত্রীলোক দুষ্ঠাঙা মানে পুরুষের চেয়ে কৃষ্ঠাঙা। চলবার সময় সব পুরুষই আগে, ডান পা বাড়ান। কিন্তু নারীরা বাড়ান। তার বিপরীত। অবশ্য আমি লক্ষ্য করে দেখেছি। এ সত্যের অনেক স্থলেই ব্যতিক্রম হয়। কিন্তু পুরুষের পক্ষে ও-রকম লাতিক্রম নাকি আৰ্য প্রয়োগ এবং নারীর পক্ষে নিপাতনে সিদ্ধ। কেউ কেউ আবার বলেন, নারী এই অর্থে ভাঙা যে তার ডান বা দুদিককার হাতে পায়েই সমান জোর, যা পুরুষের নয়। পুরুষের দেখাদেখি তঁরা চালান অবত ডান DBB KSDD BBBD BB DBDBDD YLB DDS SDD নাকি নারীকে টেকিতে “পার” দিতে দেখেচোন। তিনিই এ সত্য। জলের মত বুঝতে পার্বেন। এ পা ভারিয়ে গেলে তঁরা এ পা-কে জিরোতে দিয়ে ও পা-কে কাজে জোতেন, কিন্তু “পার” পড়তে থাকে। সেই একই জোরে, একই ঘন ঘন তালে। আমি কিন্তু এ প্ৰমাণকেও চূড়ান্ত বলে নিতে পারলুম না। চুড়ীওয়ালাদের সাক্ষ্য একেবারে উড়িয়ে দোব। কি করে ? তারা হলপ করে বলে যে, নারীর ডান হাতটা বঁ হাতের চেয়ে অনেক মোটা, অনেক শক্ত সুতরাং অনেক জোরালো। যে চুড়ী তারা অনায়াসেই বা হাতে . পরায় তাই ডান হাতে পরাতে গেলে ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। সাবান-জল দিয়ে টিপতে টিপতে কপালে ঘাম ८बब्रिाम बांव, डबू खछे अणमा कठिकब्र दांडों जक्रस ७८कांबणारब्र बांइनैौव्र गैौशांब नांब ना । dी-ब्र विक्रू কোন কোন তার্কিক অবশ্য বলেন যে, হতে পারে নারীর বঁ হাতের চেয়ে ডান হাতের জোর বেশী। কিন্তু সহিষ্ণুতায় ডান হাত বঁ হাতের কাছে পরান্ত-উদাহরণ, নারীরা ভুলেও কখনো ডান কঁকে কলসী নেন না, ছেলেকে বা কোলে নিয়েই পাড়া বেড়াতে যান। আমার মতে এ ব্যাখ্যাও গা-জুরী। মানুষের একটা স্বাভাবিক প্রবণতা আছে দুৰ্ব্বলের ঘাড়েই ভার চাপানোর। তবে আমি নারীর ‘বামা” নামকে এই হিসাবে সার্থক বলতে পারি যে, বা অঙ্গই তাদের প্রধান অঙ্গ। পুরুষের ডান অঙ্গ নাচে ভালোর জন্তে কিন্তু স্ত্রীলোকের বা অঙ্গ নাচলেই পোৱা বায়ো । শকুন্তলা লাভের পূৰ্ব্বে দুষ্মত্তের দক্ষিণ বাহু, ক্ষরিত হয়েছিল। কিন্তু কৃষ্ণমিলনাসল্লী রাধার ক্ষরিত হয়েছিল দক্ষিণেতার চক্ষু - ‘दूिद्ध भूब्रिह বসন খসিছে। পুলক যৌবন ভার বাম অঙ্গ আঁখি সঘনে নাচিছে দুলিছে হিয়ার হার।” এ ছাড়া আধ্যাত্মিক শারীর বিজ্ঞানে নাকি বলে যে নারীর বা দিকের স্নায়ুমণ্ডলী ও অন্ত্রাযন্ত্রই বেশী জোরালো। তারা बै। कicड ७गछे चूमान् डाला, री नाटक निशान न्गरे থাকেন ভালো আর দুচােখের মধ্যে বা চােখে দেখলেই দেখেন ভালো। এইবার বা মানে বা অঙ্গ না ধরে বা দিক ধরেই দেখা बांकू। वांभांब विशॉन orड कान 'वामा' भी अब्र अर्थी আরো পরিষ্কার হবে। নারী পুরুষের লামার্ক ভাগিনী। র্তারা পুরুষের বা দিকে বসেন, বা দিকে শোন, এমন কি বা হাত ধরে চলেন। এটা কি একটা যুক্তিহীন চিরাগত প্ৰথা ? কখনই নয়। নিশ্চয় এর মূলে কোন গভীর বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব নিহিত আছে। আমি সাদাসিদে লোক, বিজ্ঞানের ধার ধারি না-তবু যে উৎকট গবেষণাটি বুদ্ধির দ্বার ঠেলে আমার সজ্জাহীন অন্তর-পুরে অনধিকার প্রবেশ কাবুচে তাকে ঠেকিয়ে রাখতে পারাচি না । বিজ্ঞের দল সেটাকে হয় ত ছেলেমানুষী বলে হেসে উঠবেন। কিন্তু তাদের কাছে আমার বিনীত প্রার্থনা এই যে তারা যেন তাদের স্বভাবসিদ্ধ গম্ভীর ভাবেই কণাটাকে উড়িয়ে দেন-হোসে डेफ़िश cगन्ना । আমার মনে হয় নারী যে সর্বদাই পুরুষের বা দিকে থাকেন-ডান দিকে থাকলেও আপনা হতে বা দিকে এসে দাড়ান, তার মানে আর কিছুই নয়, অৰয়াগত সংস্কার। প্ৰাচীন কাল থেকেই পুরুষের বা দিক দখল করাটা তাদের অস্থিমজাগত হয়ে গেছে। কেন হয়ে গেছে তা সংক্ষেপে বোঝাবার চেষ্টা করবো ।
- আমি তিনটী স্বীকাৰ্য্য থেকে প্ৰতিপান্ত বিষয় কৰে বের করবো। আমার প্রথম স্বীকাৰ্য্য এই যে পুরুষের
