কৈফিয়ৎ čaba Gaea আৰ্থিনের ‘বিচিত্ৰা”য় শ্ৰীযুক্ত দ্বিজেন্দ্রনারায়ণ বাগচী মহাশয় আমার প্রবন্ধের “উতোরা” দিয়াছেন। দেখিয়া দুঃখিত হইলাম যে লেখক মহাশয় তার বয়সের উপযুক্ত স্থৈৰ্য্য কিম্বা ধীর বিচার-শক্তির পরিচয় দিতে পারেন। নাই। নব্য ভায়ে লেখক মহাশয়ের কি প্রকার অধিকার আছে জানি না, কিন্তু তার আলোচনা দেখিয়া মনে হয়। তিনি নব্য ন্যায়ের চর্চায় কৃতিত্ব অর্জন করিতে পরিবেন। দ্বিজেন্দ্ৰ বাবুর প্রবন্ধের উত্তরে আমার কিছুই বলিবার নাই। কেন না, তিনি আমার কোনও কথাই খণ্ডন করেন। নাই ; আমার যুক্তি বা প্ৰতিপাতের সমগ্ৰ ধারা অনুসরণ করিবার কোনও চেষ্টা না করিয়া তিনি কেবলমাত্ৰ প্ৰবন্ধ হইতে কয়েকটি বিচ্ছিন্ন কথা ধরিয়া তার উপর সুন্ম কারওয়াই করিয়াছেন, এবং সেই প্রক্রিয়ার প্রচুর পরিমাণে शब्रमड-अनश्कूिछा ७ अौब्रडांब्र ब्रिघ्र निग्रांटहन। অপর পক্ষকে গালি দিলে, তাহাতে নিজের মত প্ৰতিষ্ঠা • বা অপর পক্ষের যুক্তির নিরসনের কিছুই হয় না-এই সাদা কথাটা তাকে যদি এ বয়সে শিখাইতে হয় তবে বড়ই পরিতাপের কথা । fosf urritar gregaticus egira undersos vers বায় পাঠ করিতে বলিয়াছেন । আমি তাহাকে আমার প্ৰৰন্ধটি কেবলমাত্র আটবার পাঠ করিতে বলি, কিন্তু দয়া করিয়া তিনি যেন নামত পাঠের মত কেবলমাত্ৰ পড়িয়াই না যান-বোন সঙ্গে সঙ্গে অর্থ পরিগ্রহের কিঞ্চিৎ চেষ্টা করেন। তাহা হইলে তিনি দেখিতে পাইবেন যে তার দীর্ঘ প্ৰবন্ধ একেবারে বাজে কাগজ ছাড়া আর কিছুই হয় নাই। তিনি পড়ুন বা না পড়ুন, তার প্রবন্ধের উত্তয়ে আমি পাঠকবর্গকে কেবলমাত্র আমায় প্ৰবন্ধটিই ফিরিয়া পড়িতে বলিব। তাহতেই দ্বিজেন বাবুর সাৰ কথার উত্তর আছে, তার পুনরাবৃত্তি বা ব্যাখ্যা করিয়া আমি পাঠকের ধীশক্তির অপমান করিব না। দ্বিজেন বাবুর একটা কথার সম্বন্ধে একটু বলা আবশ্যক কেন না সে কথা অন্যেও বলিয়াছেন । তিনি এবং অপর কেহ কেহ বুঝিয়াছেন যে আমার মতে শারীর বৃত্তি YuD DuD DBBB DD LBB DS DBB TD নির্দিষ্ট সীমা-রেখা দিয়া নিৰ্দ্ধারণ করা যায়, এবং আমি কবিকে তার প্রবন্ধের উত্তরে সেই সীমারেখাটা নির্ধারণ করিতে আহবান করিয়াছি। এমন একটা ভ্ৰান্ত ধারণা কেন যে ইহাদের হইল বুঝিতে পারি না। কারণ আমার প্ৰবন্ধে 'স্পষ্ট করিয়াই বলিয়াছি যে আর্টের পক্ষে বস্তু অবস্তুর ভেদ নাই-সকল বিষয় লইয়াই রস রচনা হইতে পারে এবং শারীর ব্যাপার লইয়াও রসোম্বোধন হইতে পারে। যদি রচয়িতার কৃতিত্ব থাকে। যাহা আর্ট বা বাহা আর্ট নয়। তার মধ্যে একমাত্ৰ প্ৰভেদ এই যে একের ভিতর রসবন্ত আছে, অপরের ভিতর তাহা নাই ; একটা আমাদের অন্তনিহিত রস ও রূপ-বোধে সাড়া দেয়, আর একটি রসবোধ বা রূপবোধে কোনও সাড়া দেয় না। যৌন সম্পর্কের শারীর ব্যাপার লইয়া যদি কবি এমন ভাবে আলোচনা করেন যাতে আমাদের রূপবোধে সাড়া জাগায়। তবে তাহা আর্ট, আর যদি তাহা না করিয়া কেবলমাত্র আমাদের निकृछे भोंौद्ध बूखि ७rखजिड कब्रिब्रां दृद्ध कब्र, उष्य उांश जा नब्र। cयौन गन्नटदब्र कक्ठकों जार्टीब्र विश्वव्र जांब्र তার বাহিয়ে যাহা তাহ আটের বিষয় হইতে পারে না কবির প্রবন্ধে এই যে উক্তি আছে তাহা আমি অস্বীকার করিয়াছি। এবং আমার সেই আপত্তি একটি প্রশ্নের স্বারা প্ৰকাশ করিয়াছি। শারীর ব্যাপার মাত্র যখন আটের বহির্ভূত নয়, তখন জিজ্ঞাসা করিয়াছি। শারীর ব্যাপায়ের কোন স্থানে কৰি আটের সীমানা নির্দেশ VOR
