ইতিমধ্যে প্লাসে করে একবার জল দিতে দত্ত মহাশয়ের মেয়ে আসিল । তাঙ্গার দিকে একবার ভাল করিয়া চাহিয়া দেখিয়া বিপিনের মন শ্ৰদ্ধাধ ও স্নেহে পূর্ণ হইযা গেল। মেযেটি দেখিতে ভালই, মুখশ্ৰীও বেশ। এই নিঃসঙ্গ প্ৰবাস-জীবনে এমন একটি মোহ পরাষণা নারীর সান্নিধ্য পাওষা সত্যই ভাগ্যেব কথা । বৈকালে সে নদীর ধার হইতে বেড়াইয়া আসিয। চণ্ডীমণ্ডপে বসিয়াছে, মেয়েটি আসিযা বলিল, চা খাবেন ? বারবার তাহাকে খাটাইতে বিপিনের কুণ্ঠ হইল। সে বলিল, না থাক। একটা গান ববং পান তো আনিবই, চা-ও আনি । আপনি লজ্জা কবেন কেন, চা BD DBB DYYDDBBDD DBB BDDBDS মিনিট কুডি পরে বিপিন চা খাইতে খাইতে মেয়েটির সঙ্গে কথাবাৰ্ত্ত। বলিতেছিল । অত্যন্ত ইচ্ছা হইতে লাগিল, ইতার কাছে মানীর কথা BDBBB TYSS BDBD D DBDBDuBDuBD SDDDS SSi BDDDB BBDBS SDgg বুঝিবে । বলিষাও সুখ ! ইচ্ছা রইল বলে-শোন শান্তি, তোমার মত একটি মেযের সঙ্গে আমাৰ খুব আলাপ । সে আমাকে খুব ভালবাসে, তোমার মতঃ কৰুণামী, মমতামধী সে । আজ তোমার সেবাষত্ব দেখে তাব কথা কত মনে হচ্ছে জান শান্তি ? শান্তি বলিবে, বলুন না তার কথা বড় শুনতে ইচ্ছে হচ্ছেনবপর চোখে আগ্ৰতিভাবা দৃষ্টি লইয়া শান্তি তাহার সামনে বসিয! পণ্ডিবে, আব্ব সে মানীৰ সহিত তাঙ্গার বালোব পরিচয্যের কাহিনী হইতে আরম্ভ কবিয তাহাব সহিত শেষ সাক্ষাতেব দিন পর্যন্ত সব কথা বলিয়া যাইবে । বৈকালে উত্তীর্ণ চহযা সন্ধ্যা নামিবে, সন্ধ্যা উত্তীর্ণ হইযা নামিৰে জ্যোৎ মারাত্রি, বাশবনেব। মাথায় জ্যোৎস্নালোকিত আকাশে দু’দশটা নক্ষত্ৰ উঠিবে, গাছপালা হইতে টপ টপ কবিয শিশির ঝড়িষ্যা পড়িবে, R O
