পাতা:বিপিনের সংসার - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একাদশ পরিচ্ছেদ সেই দিনের ব্যাপারের পাব থেকে বছর খানেক কাটিয়া গিযাছে, পটল আর বীণার সঙ্গে দেখা করিবার চেষ্টা করে নাই। ইহাতে প্ৰথম প্রথম বীণা খুব স্বস্তি অনুভব কবিল। কিন্তু সপ্তাহ যখন পক্ষে এবং পক্ষ যখন মাসে এমন কি বৎসরে পরিবৰ্ত্তিত তইতে চলিল-পটলের টিকি কোনদিকে দেখা গেল না, তখন বীণাব মনে হইল তাহাব মনের এই যে নিরঙ্কুশ স্বস্তি, ইহা সম্পূর্ণ স্বাভাবিক ও সহজলভ্য জিনিষ-বিধবা হইয পৰ্য্যন্ত এই বৈচিত্র্যহীন স্বপ্তি সে বরাবর ইস্তকনাগাৎ পাইয়া আসিয়াছে -ইহার মধ্যে কিছু নূতনত্ব নাই। নূতনত্ব ও বৈচিত্ৰ্য যাহার মধ্যে ছিল, তাহা তাহাব নিকট হঠাতে দুরে সরিষা গিয়াছে। খুব অল্পদিনের জন্য-কতদিন ? বছব দুই ?-হঁ, প্ৰাধ দুই বছবোৰ জন্য তাহার জীবনে এই অনাস্বাদিতপূৰ্ব্ব বৈচিত্ৰ্য দেখা দিয ছিল। পটলদা তাতাদের বাডিতে আসে-অসিত, মাযেব সঙ্গে কি বলাইয়ের সঙ্গে গল্প করিয়া হয়তো বা একটা পান কিংবা এক গ্লাস জল, কখনো বা पृश्, कांश्iि १श्i bलिब। बांशैठ । মায়েব ডাকে বীণাই পান জল আনিষা দিত-কেন না মনোরম! ঘরের বউ, স্বামীর বন্ধুস্থানীয় লোকোব সম্মুখে বাহির হইবার নিযম उक्षtद्ध ग९जन नये । হয়তো পান দিতে আসিয়া পটল দুই একটা কথা বলিত, বীণা জবাব দিত। হয়তো পটল এক আধটা ছোটখাটো গল্প করিত, বীণা R r