পাতা:বিপিনের সংসার - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিপিন বিস্ময়ের স্বরে বলিল-অনাদি বাবু মারা গিয়েচোন ? কৰে ? कि श्रङ्मछिर्छौ ? --কি হযেছিল জানিনে । পবণ্ড টেলিগ্ৰাম করেচে। এখানকার নায়েব হরিবাবু। তাই আজ আমার দেওবকে সঙ্গে নিয়ে আসচি, উনি আসতে পারলেন না-কেস আছে তাতে । বোধ হয়। কাজের দিন আসবেন । দেওর গাড়ী ডাকতে গিয়েচে-তাই বসে আছি । বিপিন দুই চক্ষু ভরিষা যেন মানীকে দেখিতেছিল। এখনও যেন তাহার বিশ্বাস হইতেছিল না যে, এই সেই মাৰী । সেই রকমই দেখিতে এখনও । এতটুকু বদলাষ নাই । --বিপিন দা, ভাল আছ ? কোথায় আছে, কি করাচা এখন ? -এখন যে আমি ডাক্তার, নাম-করা পাডাগায্যের ডাক্তার। রুগী নিষে রাণাঘাটের হাসপাতালে এসেচি, রুগীর বাসাতেই আছি । আমাদেব দেশেব ওই দিকে সোনাতনপুর বলে একটা গা, সেখানে থাকি । মনে আছে মানী, ডাক্তারি করার পরামর্শ তুমিই দিয়েছিলে প্ৰথম । তাই আজি দুটো ভাত করে খাচ্চি। -স৩্যি, বিপিন দা । সত্যি বলচো এসব কথা ? --সাক্ষী হাজিব করতে বাজি আছি, মানী । বিশ্বাস করে আমাক

  • 9; }

- ভারি আনন্দ হোল শুনে । কিন্তু বিপিন দা, তোমার সঙ্গে যে এক রািশ কথা রযেচে আমার । একটি রাশ কথা। বিপিন ঠিকমত কথাবাৰ্ত্তা বলিতে পারিতেছিল না। আজ কি সুন্দর দিনটা, কাব মুখ দেখিয়া যে উঠিযাছিল। আজ । এই রাণাঘাট ষ্টেশনে জীবনের এমন একটা অদ্ভুত অভিজ্ঞতা-মানীর সঙ্গে দেখা সে শুধু বলিল-আমারও এক রাশি কথা আছে, মানী। মানী বলিল-আমার একটি কথা রাখবে বিপিন দা, পলাশপুরে R SVW3