সাংখ্যদর্শন SSS তোমার মৃত্যু হইলে, তোমার সেই দেহ পড়িয়া থাকিবে ; কিন্তু তৎকালে তাহার সুখ দুঃখ ভোগের কোন লক্ষণ দেখা যাইবে না। আবার মনে কর, কেহ তোমাকে অপমান করিয়াছে; তাহাতে দেহের কোন বিকার নাই, তথাপি তুমি দুঃখী । তবে তোমার দেহ দুঃখভোগ করে না। যে দুঃখ ভোগ করে, সে স্বতন্ত্র । সেই তুমি । তোমার দেহ তুমি •ዘC፭ | এইরূপ সকল জীবের । অতএব দেখা যাইতেছে যে, এই জগতের কিয়দংশ অনুমেয় মাত্র, ইন্দ্ৰিয়গোচর নহে, এবং সুখ দুঃখাদির ভোগ পু,"র্ভ। যে সুখ দুঃখাদির ভোগকৰ্ত্তা, সেই আত্মা | সাংখ্যে তাহার নাম পুরুষ । পুরুম ভিন্ন জগতে আর যাহা কিছু আছে, তাহা প্ৰকৃতি । আধুনিক মনস্তত্ত্ববিদেরা কহেন যে, তােমাদিগের সুখ দুঃখ মানসিক বিকারমাত্র । সেই সকল মানসিক বিকার কেপল মস্কিদের ক্রিয়া মাত্র । তুমি আমার অঙ্গে কণ্টক বিদ্ধ BBBBS DDDBBBDuD BDBDD DBDBJBDS LttuBBS JuBuBuYJSBBD BBB DDBDDS KBD DBBDS له ! ہے ؟ DDBJD DDBuBSDDB BB BtBBBD BBDDSDBDDD SBBBBSS BBBBSBDDSDDBBDDDBB DBBB S KBBS “মানি, তাহাইট ব্যথা । কিন্তু ব্যথা ভোগ করিল সেই আত্মা ।” এগণকার অন্য সম্প্রদায়ের মনস্তত্ত্ববিদের ও প্রায় সেইরূপ বলেন। তঁহারা বলেন, মস্তিষ্কের বিকারই সুখ দুঃখ বটে, কিন্তু মস্তিক আত্মা নহে । ইহা আত্মার ইন্দ্ৰিয় মাত্ৰ ! এ দেশীয় দার্শনিকেরা যাহাকে অন্তরিান্দ্রিীয় বলেন, উহার মস্তিদ্ধকে তাহাই বলেন । s শরীরাদি ব্যাতিরিক্ত পুরুষ । কিন্তু দুঃখ ত শারীরাদিক । শরীরাদিতে যে দুঃখের কারণ নাই, এমন দুঃখ নাই। যাহাকে মানসিক দুঃখ বলি, বাহা পদার্থই তাহার মূল। আমার বাক্যে তুমি শাপমানিত হইলে ; আমার বাক্য প্রাকৃতিক পদার্থ। তাহা শ্রবণেন্দ্ৰিয়ের দ্বারা তুনি গ্ৰহণ করিলে, তাহাতে তোমার দুঃখ । অতএব প্রকৃতি ভিন্ন কোন দুঃখ নাই। কিন্তু প্রকৃতিঘটিত দুঃখ পুরুসকে বৰ্ত্তে কেন ? “অসঙ্গে হ্যাম্পগুরুষঃ ” পুরুষ একা, কাহারও সংসর্গবিশিষ্ট নহে! ( ১ অধ্যায়, ১৫ সূত্র ) । অবস্থাদি সকল শরীরের, আত্মার নাহে ( હે, ১৪ সূত্র ) । “নি বাহান্তরয়োরূপরাজ্যোপিরঞ্জকভাবেইপি দেশব্যবধান।াৎ শ্রুগ্নস্থপাটলিপুত্রস্থয়োরিব।” বাহা এবং আন্তরিকের মধ্যে উপর জ্য এবং উপরঞ্জক ভাব নাই ; কেন না, তাহ পরস্পর সংলগ্ন নহে ; দেশব্যবধানবিশিষ্ট । যেমন একজন পাটলীপুত্র নগরে থাকে, আর একজন শ্রুদ্মনগরে থাকে, ইহাদিগের পরস্পরের ব্যবধান তদ্রুপ । পুরুষের দুঃখ কেন ? প্ৰকৃতির সহিত সংযোগই পুরুষের দুঃখের কারণ। বাহো আন্তরিকে দেশব্যবধান আছে বটে, কিন্তু কোন প্রকার সংযোগ নাই, এমন্ত নহে। যেমন স্ফটিক পাত্রের নিকট
