যাহাই কোন ঘটুক না কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্ম কবিবে। ግ ፭ነ সেদিন খুলনা হইতে একখানি ট্রেন দ্রুতবেগে সেই ভগ্নস্থান অভিমুখে আসিতেছিল। একজন ধীবাব সেখানে মাছ ধবিতেছিল । সে শত শত লোকেঁব আসন্ন মৃত্যু দেখিযা গাডী থামাইবােব জন্য আপনাব পবিচিত বস্ত্ৰখানা উৰ্দ্ধে, উত্তোলন কবিয়া ইতস্তত: সঞ্চালন কবিতে লাগিল। ড্রাইভাব সঙ্কেত বুঝিতে পাবিল না। গাডী দ্রুতবেগে আসিতে লাগিল। আব্ব দুই তিন মিনিট মধ্যেই সমস্ত যাত্রীসহ গাড়ী নদীগর্ভে পতিত হইবে। ধীবাব নিজেব প্ৰাণেব মান্য ভুলিয়া গেল, সে গাভীব সম্মুখে দণ্ডাষ্যমান হইল, এবং বস্ত্ৰ সঞ্চালন কবিয সঙ্কেত কবিতে লাগিল। ড্রাইভাব সম্মুখে একজন মানুষ দণ্ডাযমান দেখিযা, গাভী থামাইল। ধীববেব ধৰ্ম্মবুদ্ধিতে শত শত লোকোব প্রাণবক্ষ হইল।। ৩০৷৪০ হাজাব টাকা মুল্যেব। বেলগাড়ী বক্ষা পাইল। এই ধীববোব। সহৃদয়ত ও প্রত্যুৎপন্ন মাতিব তুলনা পৃথিবিব ইতিহাসে বিবােল৷ ” * পাঠানদিগের্ব কাবাগাবে আবদ্ধ বাজসিংহকে যখন কতলুখাব সেনা পতি ওসমান, কাৰ্য্যসিদ্ধিব জন্য কাবা মুক্তিব লোভ দেখাইয়া, অনুবোধ কবিয়াছিলেন যে, “যদি মহাশয় স্বযং সন্ধিব প্ৰস্তাববৰ্ত্তা হযেন, তবে তিনি ( মহাবাজ মানসিংহ ) সন্মত হইতে পাবেন, ” তাহাতে জগৎসিংহ বলিলেন ‘আমি পিতৃ সন্নিধানে যাইতে অস্বীকৃত নাহি ।” ওসমান বলিলেন “শুনি যা সুখী হইলাম, কিন্তু অ্যাবও নিবেদন আছে , আপনি যদি এরূপ সন্ধি সম্পাদন কবিতে না পাবেন, তবে অবাব দুর্গমধ্যে প্ৰত্যাগমন কবিতে অঙ্গীকাব কবিয যান।” জগৎসিংহ কহিলেন “আমি অঙ্গীকাব কবিলেই যে প্ৰত্যাগমন কবিব তাহাব নিশ্চয় कि ? * ওসমান হাসিয়া কহিলেন “তাহা নিশ্চয় বটে। বাজপুতেব যে বাব্য লজখন হয় না, তাহা সকলেই জানে।” বাজপুত্ৰ সন্তুষ্ট হইয়া কছিলেন
- नकाशेवना श्रेष्ठ 'ष्'ब्रिॉं.१' উদ্ধত ।
