Y&& বিভূতি-রচনাবলী সম্ভ বলে—ভয় করবে না তো তোদের ? পাশেই শ্বশান, ভাকসাইটে ভূতের জায়গা তেঁতুলতলার দোয়া । টুক্ল ও হাৰু হেসে উঠলো। ভয় করলে ওরা এ কাজে আসতো না। টুরু বলে—ভূতটুত রাখ এখন, গদাই জেলে কোথায় মাছটা বেঁধে রেখেচে জানিস তো ? সৰু ওদের মধ্যে মাছ ধরা সম্বন্ধে বিশেষজ্ঞ । সে বক্সে, জেলেরা ভাঙায় কোন 'बछ *jॉ८छ्ब গুড়িতে কাছি বেঁধে জলে নামিয়ে দেয়, সেই কাছির সঙ্গে মাছ বেঁধে রাখে। ঐ দূরে তেঁতুলতলার দোয়া দেখা যাচ্ছে। মন আনন্দে নেচে উঠলো ওদের। এবার অত বড় মাছটা ওদের হাতের মুঠোয় । সম্ভ বঙ্গে—আমাদের টেনে আনলি তো, মাছ আদি না থাকে ? টুকু খোজ না নিয়ে এখানে আসে নি। সে জানে গাই জেলে আজ সকালে মন্ত একটা দশ বারে দেবের ক্লইমাছ ধ’রে তেঁতুলতলার দোয়ার গভীর জলে জিইয়ে রেখে এসেছে, কারণ আজ হাট-বার নয়, অত বড় মাছটা বিক্রি করার ক্ষবিধে হবে না। দিলে নেবে না কি, সবাই নেৰে এখন। গায়ের বামূনপাড়ায় সবাই নেবে এখন ধারে, তারপর তাগাদ দিতে দিতে পয়সা আদায় যে কোনকালে হবে, ভার কোন ঠিক নেই। না দিলে রাগ । জেলেপাড়ার সবাই বামুনদের ভিটের প্রজা। উঠে যাও, চাই নে তোমার মত প্রজা' ইত্যাদি, তার চেয়ে হাটে মাছটা নিয়ে গিয়ে নগদ দামে কলকাতার ব্যবসায়ীদের বিক্রি করে,—নিঝঞ্জাট । এই সব ভেবেই গদাই মাছটি জিইয়ে রেখে এসেছিল তেঁতুলতলার দোয়াতে । টুরু তা টের পেয়েচে আজ সকালে । সে গুড় কিনতে গিয়েছিল গদাই জেলেরই বাড়ী । গঙ্গাই আখের গুড়ের পাইকিরি ব্যবসা করে এবং বাকি সময় দশ আন সের দরে খুচরো বিক্রি করে প্রতিবেশীদের মধ্যে। টুরু ওদের উঠোনে গিয়ে গুড়ের বাটি হাতে দাড়াতেই শুনলে গদাই ঘর থেকে বলচে, মাছটা কি বড় রে । দশ সেরের কম হবে না। জিইয়ে রেখে এ্যালাম তেঁতুলতার দোয়াতে। গায়ে সবাই ধার নেবে, পয়সার তাগাদ দিতে দিতে পায়ের জুতো ছিঙে যাবে, তৰু আদায় হবে না। কাল হাট আছে, কাল তুলে নিয়ে আসবো।’ সম্ভ বল্পে—এখন খুজে পেলে হয়, জ্যোচ ছন৷ তো উঠলো । তেঁতুলতলার দোয়ার ধারে ওর পৌঁছে গিয়েচে । আলো-আঁধারের জাল বুনেচে নদীর পাড়ের বনে বাদাড়ে । মেঘভাঙা টাদের আলো পড়েচে বড় বড় বনকচু আর ছোট-গোয়ালের পাতার গায়ে । ঘেটকোল ফুলের কটুগন্ধ ৰায় DB BBDDDS DDBB BBB DD BBBB BB BBS BD D BBDS DDD DDD অন্ধকার গহনে ৷ সন্ত ভয়ের স্বরে বলে উঠলো—ফেউ ডাকচে চটকাতুলার ওদিকে—ওই— টুরু বলে—দূর, ও ফেউ নয়, এমনি শেয়াল ডাকচে । —কে জলে নামৰে ? -चांबि निरज नांवरवा । मैंछि cषषेि ¢कांन् गॉरह पछि cर्येष८छ ।
