বিশ্বশোভা । ግእ মহাশয় ব্যক্তি আপন আপন বুদ্ধি-প্রভাবে সেই অনন্তকীৰ্ত্তির অনন্ত কীৰ্ত্তি কীৰ্ত্তন করিতেছেন। এবং আমরাও র্তাহাদিগের ভুক্তাব-শিষ্ট গ্রহণ করিয়া গণ্ডুষ জলে সফরীর ন্যায় ফরফর করিতেছি। হা ! কি ভ্রমের বিষয় । আমরা তঁtহাকে কি প্রকারে জ্ঞাত হইব। যাহার আদি অন্ত কিছুই নাই, যাহার প্রভাবেব সীমা নাই,যাহার নিয়ন্ত নাই,বেদান্ত শশব্যস্ত হইয়াও যাহার অনন্ত ভাবের পরিচয় প্রাপ্ত হন নাই, এবং কত শত সুৰ্য্যসম প্রভাবশালী জিতেন্দ্ৰিয ব্যক্তি বায়ু মাত্র ভক্ষণ করিয়াও র্যাহার অন্ত পান নাই; সেখানে আমরা উর্ণনাভ-কৃত-জলে অপেক্ষা লঘুতর বুদ্ধির দ্বারা কি প্রকারে র্তাহাকে জ্ঞাত হইব, আর কি প্রকারেই বা র্ত,হার স্বস্ট বস্তুর গুণ বর্ণনে সমর্থ হইব । র্তাহার সমুদয় স্বফ্ট বস্তুর গুণ বর্ণন করণে সমর্থ হওয়া দূরে থাকুক তাহার রচিত যে এই দেহ-যন্ত্র, যাহার মধ্যে আমি অবস্থিতি করিতেছি তাহার গুণও আমি সম্যকৃ প্রকারে পরিজ্ঞাত নহি, এবং আমি যে কি পদার্থ তাহাও বিদিত নহি, এবং যে পদার্থদ্বাৱ ।