পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৩৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বংশীবদন ] هويچ [ ংশীবাদক معصبيعيبيو नबिद्धाश् ८थोक्लड कॉनि श्वब्रफक नैजङ । #### রণ স্থলতো? - مه-سرمایه মাধুর্যামিতি পঞ্চমী ফুংঙ্কতেৰু গুণা: স্বভাঃ * , যশোরাশি সদা করে গান । , য়দি ফুৎকার দেওয়া মাত্র বঁাশী মুহমুই শীৎকারযুক্ত হয় অথবা র্তাহার গর্ডেতে আসি, কৃষ্ণের সরলা বাণী, মহা হইতে সমুথিত স্বরের শত্ৰ বন্ধ, বিস্তর, ফুটিত, গৰু ও उउचt१ झलां श्रशिर्डॉन ॥” xমধুর কুনা যায়, তাহা হইলে সেই বড়জোৰাশ্ৰিত বংশী গীতবাসনে প্রয়োগ করা অবৈধ। বংশবিদগণ এরূপ দোষাশ্রিত বংশকে নিনা করিয়া থাকেন। ( সঙ্গীত-দামোদর ) ২ কর্ষচতুষ্টয়=৮ তোলা । ৩ বংশলোচনা। ৪ সংগ্ৰহণী চিকিৎসার জাতীফলাদি চূর্ণ। সংগীদাস, ভেদাভেদবাদ নামে বৈদাস্তিক গ্রন্থপ্রণেতা। বংশধর (পুং) ১ যে বংশী ধারণ করে। বংশীধারী। ২ খ্ৰীকৃষ্ণ । বংশধর, একজন প্রসিদ্ধ বৈস্তক গ্রন্থকার। যিনি বৈষ্মকুতূহল ও বৈদ্যমহোৎসব নামে দুইখানি গ্রন্থ রচনা করেন। ইহার পুত্র বিদ্যাপতি ১৬৮২ খৃষ্টাব্দে বৈদ্যরহস্তপদ্ধতি প্রণয়ন করিয়াছিলেন । বংশধর, একজন প্রসিদ্ধ নৈয়ায়িক । ইনি বাচস্পতি মিশ্র-রচিত তত্ত্বকৌমুদীর টীকা ও শব্দপ্রামাণ্যথগুন রচনা করেন। ২ ছন্দোমঞ্জরী ও পিঙ্গলের পিঙ্গলপ্রকাশ নামক টীকাকার । ৩ একজন বৈদিক, ইনি কুশপঞ্জিকা ও হোমবিধি নামে | দুষ্টগানি বৈদিকগ্ৰন্থ রচনা করেন। h বংশীধরদৈবজ্ঞ, দৈবজ্ঞকালনিধি নামক সংস্কৃত জ্যোতিগ্রন্থ বচয়িতা । বংশীধারিন (পুং) বংশং ধরতীতি ধৃ-ণিনি । ১ শ্ৰীকৃষ্ণ । ২ বংশীবাদক । - বংশীপত্রা (স্ত্রী) যোনিভেদ। “বংশাপত্র তু যা যুক্তবংশাপত্রদ্বয়া- ৷ কুড়িঃ ” ( লোকপ্র” ৫৭ অ: ) বাশয় (ত্রি) বংশে ভকইতি কশ-ক্য। সংশজাত। বাশেৰে। সম্বাস্থ | | বংশীবট (ক্লা) বৃন্দারণ্যস্থ স্থানভেদ । শ্ৰীকৃষ্ণ এখানে লীলা । করেন। [ বৃন্দাবন দেথ । ] বংশীবদন (ত্রি) বংশান্তস্তাধর। যিনি সৰ্ব্বদা বংশী বাজান । বংশীবদন দাস, এক জন বৈষ্ণব পদকর্তা। ছকড়ি চট্টোপাধ্যায়ের পুত্র। ছকড়ি পাটুলীতে বাস করিতেন, পরে তিনি নদীরার কুলিয়াপাহাড়ে আসিয়া বাস করেন। ১৫১৬ শকে চৈত্র মাসে পূর্ণিমার দিনে এই কুলিয়াপাহাড়ে বংশদ্বাসের জন্ম। এ সম্বন্ধে প্রেমদাসের একটা পদেও আছে যথা “নদীয়ার মাঝ খানে, সকল লোকেতে জানে, কুলিয়াপাহাড় নামে স্থান। তথার আননা ধাম, ঐছকড়ি श्रे নাম, মহাতেজ কুলীন সস্তান । XVII > R বংশীবদন অল্প বয়স হইতেই প্রেমে উন্মত্ত হইয়াছিলেন । তাহার মুললিত পদাৰলিতে গৌরাঙ্গপ্রেমের উৎস ছুটয়াছে। তাহার একটা পদ উদ্ধৃত করিয়া দেখাইতেছি,— “হেন রূপ কন্তু নাহি দেখি । যে অঙ্গে নয়ন ধুই, ८महे च्प्रत्र ऐश्रङ भूहे, ফিরাইয়া আনিতে নারি অঁখি ॥ অঙ্গে নানা আভরণ, কালিনী তরঙ্গ যেন, চাদ ঝলিছে হেন বাসি । মিশামিশি হইল রূপে, ডুবিলাম রূপের কূপে, প্রতি অঙ্গে হেরি কত শশী ॥ বিনি মেঘে ঘন আভা, পীত বসন শোভা, অলপ উড়িবে মন বায় । কিবা যে মোহন চুড়া, দোমুতি মুকুতা বেঢ়া, মত্ত ময়ূরপুচ্ছ তায় । গলায় কদম্বমালা, জিনিয়া মদন কলা, অধরে মধুর মৃদ্ধ হাস । তাহাতে মুরলী ধ্বনি, অবলা পরাণে ঝুনি, বলিহারি যাও বংশীদাস ॥” গৌড়ীয় বৈঞ্চব-সমাজে বংশীদাস শ্ৰীকৃষ্ণের বংশীর অবতার বলিয়া প্রসিদ্ধ। কুলিয়াপাহাড়ে বংশীবদন “প্রাণবল্লভ” বিগ্ৰহ প্রতিষ্ঠা করেন। পরে তিনি বিশ্বগ্রামে আসিয়া বাস করেন। বিল্বগ্রামের ভট্টাচার্য্যেরা বংশীবদনের জ্ঞাতি । মহাপ্রভুব সন্ন্যাসগ্রহণেব পর বংশাবদন কিছুদিন নবদ্বীপে গৌরাঙ্গ-ভবনে অবস্থিতি করিয়াছিলেন। এখানে তিনি “দীপান্বিতা” নামে একখানি ক্ষুদ্র কাব্য প্রণয়ন করেন। তাহার দুই পুত্র চৈতন্য ও নিত্যানন্দ । চৈতন্তের পুত্র রামচন্ত্র ও শচীনন্দন বিখ্যাত পদকর্তা ছিলেন। শচীননান "গৌরাঙ্গ, বিজয়" নামক একথানি কাব্যও রচনা করেন। বংশীবদনশৰ্ম্ম, গোয়ীচন্দ্রের সংক্ষিপ্তসার ব্যাকরণের টীকা এবং নৈষধকাৰ্যের টীকা-রচয়িতা । বাগবাদক (পুং ) শুষিরযন্ত্র-বানভিজ্ঞ, যাহারা উত্তমরূপ বাণী বাঙ্গাইতে জানে। স্বরতালঙ্গ বংশীবাদকের লক্ষণ সীতপান্ত্রে এইরূপ বর্ণিত আছে— “স্থানকানিয়াজিজ্ঞে গমকাচাঃ ট্রাক্ষর । সুগ্রহগু: কলাস্তিজ্ঞে ৰাশিকে রক্ত উচ্যতে ॥