পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৬৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

थश्व1 দক্ষিণপূর্বাংশে গোপীজাতির বার্গ ছিল। স্বৰ্য্যবংশীয় ক্ষত্ৰিয়রাজ পবন পেপার, পীি ও পোহয় নামক স্থানে স্বীয় শাসন বিস্তার করিয়া ছিলেন । প্রবাদ, তাহার একখানি পরেশ পাথর ছিল। প্রজাগণ তাঁহাকে খাজনা না দিয়া লাঙ্গলের লৌহফল দিত,এবং তাঁহারই স্পর্শে ফলগুলি স্বর্ণে পরিণত হইত। অবশেষে সৈয়দ সালর কবীর নামে এক জন মুসলমান বাস্থকর তথায় আসিয়া উপনীত হয়। সেই ব্যক্তি রাজার শিরচ্ছেদ কৌশল অবগত হইয়া পোেনর নগরে প্রবেশের পূৰ্ব্বেই ঐস্ত্র । জালিক বিস্তাপ্রভাবে স্বীয় মস্তক স্থানান্তরে রাখিয়া নগরে । প্রবেশ করিল। রাজা কবীরের প্রভাব লক্ষ্য করিয়া এবং তাহার ভৌতিকবিস্ত স্বীয় মায়ার অতীত জানিয়া লাঞ্ছনার ভয়ে পৌনর দুর্গের সম্মুখে সস্ত্রীক ধামনদীর জলে প্রবেশ করেন। তদবধি সেই জলাবৰ্ত্ত নানা ভৌতিক চিত্রের উংপাৰ । ठ्हेल्लो झ् । কিংবদন্তী আছে, এক সময়ে এক রাখাল এই স্থানে নদীতীরে গোরু চরাইত। তাহার পাল মধ্যে একটী কৃষ্ণবর্ণ গাড়ী বিচরণ করিতে দেখিয়া সে মনে মনে ভাবিল, এ গোরুট কাহার ? বহু দিন হইতে ইহাকে চরাইয়া বেড়াইতেছি, কিন্তু অস্থাপিও তাহার জন্ত পারিশ্রমিক কিছু পাই না, অথবা গোরুট । কোন দিনও আপনার স্বামীর কাছে যায় না। ইহা চিন্তা । করিয়া সেই ব্যক্তি ধীরে ধীরে সেই গাভীটীর কাছে গেল এবং ! জিজ্ঞাসা করিল, তুমি কাহার ? গাভী সেই প্রশ্নের কোনরূপ উত্তর না দিয়া ধীরে ধীরে জল মধ্যে প্রবেশ করিল। তখন | স্বীয় প্রাপ্য মূল্যের আশায় বঞ্চিত ভাবিয়া রাখাল গাভীর পুচ্ছ । ধরিয়া পশ্চাৎ পশ্চাৎ চলিল এবং গাভীর সহিত জল মধ্যে । নিমগ্ন হইল । রাখাল জল মধ্যে আসিয়া দেখে যে, একটা সুন্দর দেবমন্দির তথায় বিদ্যমান রহিয়াছে। সেই মন্দির হইতে এক । জন দিবাকায় পুরুষ বহির্গত হইয় তাহার নিকট আসিল এবং । গোরুটা বন্ধন করিতে লাগিল। তখন সেই রাখাল গাভীর স্বত্বা- ৷ ধিকারীর নিকট গোচারণের মূল্য প্রার্থনা করিলে সেই ব্যক্তি । তাহাকে কতকগুলি ফলমূল অৰ্পণ কৰিল। তাহাতে সে বিরক্ত | ব হইয়া পুনরায় গোপুচ্ছ ধারণপূর্বক উপরে আইসে। পর দিন । সে বিশেষ অনিচ্ছাসত্বে একবার সেই ফলমূলাদির প্রতি दूरे নিক্ষেপ করিয়া বড়ই আশ্চৰ্য্যান্বিত হইল। সেই ফল মূলাদি | যেন কোন ঐক্সঙ্গালিক শক্তিপ্রভাবে স্ববর্ণে পরিণত হইয়াছে। এই পুষ্করিণীতে কেহ তণ্ডুল উৎসর্গ করিলে সে পঙ্ক অন্ন পাইত। ! 钟豪 ཨ་ཝ་ দিন কোন ব্যক্তি অল্পব্যঞ্জনপূর্ণ থাপা প্রত্যপণ না করায় তদবধি আর সেরূপ প্রসাদ পাওয়া যায় না। l ( ఆలిని ) दद | 廳議顯議議 এরূপ অসংখ্য কিংবদন্তী ব্যতীত এখানকার বিশেষ কোন इंठिहांग माहे । बशडांब्रडीौत्र खैौधक ब्रांबीब्र ब्रांजस्करणब्र *ब्र ५हे शन कभभः शांभिभांtडाग्न दिठिद्र जमश्वरश्ब्र ब्रांखश्रम কর্তৃক অধিকৃত হয়। এই স্থানে স্বতন্ত্র রাজপাট স্থাপিত হয় নাই, কিন্তু আৰু প্রভৃতি দাক্ষিণাত্যের প্রসিদ্ধ রাজবংশীয়ের এখানে যে স্ব স্ব শাসন প্রভাব বিস্তার করিয়াছিলেন, তাহাতে সন্দেহ নাই। দাক্ষিণাত্যের বিভিন্ন মুসলমান-রাজবংশের পর, যখন মহারাষ্ট্র শক্তি অভু্যথিত হয়, তখন এই স্থান মহারাষ্ট্র অভিনয়ের রঙ্গস্থল হইয়াছিল। ইংরাজাধিকারে এই স্থান নাগপুর জেলার অন্তভুক্ত হওয়ায় নাগপুরের সহিত এখানকায় বিচার বিভাগীয় সম্বন্ধ স্থাপিত হইয়াছে। পেন্ধারি দমু্যদলের উপদ্রবে এখানকার অধিবাসিবর্গ বিশেষ উত্ত্যক্ত হইয়াছিল। এই সময়ে এখানকার প্রায় প্রত্যেক পল্লিতে মৃত্তিকাদ্বারা গঠিত দুর্গসমূহ স্থাপিত হয় । [ নাগপুর দেখ । ] নাগপুর, চান্দ, হায়দরাবাদ প্রভৃতি স্থানের সহিত এখানকার বাণিজ্য অবাধে চলিতেছে। হিঙ্গনঘাটের কাপাস বাণিজ্যষ্ট প্রশস্ত। বৰ্দ্ধাভেলী ষ্টেটু রেলপথ এবং গ্রেট ইণ্ডিয়ান পেনিনসুলার রেলপথ এই জেলার মধ্য দিয়া যাওয়ায় আভ্যন্তরিক বাণিজ্যের ও পণ্যদ্রব্যের আমদানী রপ্তানীর পক্ষে বিশেষ সুবিধা ঘটিয়াছে। সোণগাও ও হিঙ্গনঘাট নামক স্থানে প্রথমোক্ত রেলপথের দুইটী এবং পালগাও, বদ্ধ, দেগয়ির, পাওনাড় ও সিন্দী নামক স্থানে দ্বিতীয় লাইনের কয়ট ষ্টেসন এই জেলায় অবস্থিত। তুলা ব্যতীত এখানে তিসি, চৰ্ম্ম ও গোধূমের नििष्ट ব্যবসা আছে । ২ উক্ত জেলার মধ্যস্থিত একটা তহসীল। ইহার ভূপরি মাণ ৮•৩ বর্গমাইল। ইহার মধ্যে ৫টা দেওয়ানী ও ১১টা ফৌজদারী আদালত অাছে। ৩ উক্ত জেলার প্রধান নগর ও বিচার সদর । অক্ষা”২ •"৪৫% উঃ এবং দ্রাঘি” ৭৮৪০ পুৰ্ব্ব । ১৮৬৬ খৃষ্টাব্দে প্রাচীন পালকবাড়ী গ্রামের উপর এই সুরমা হৰ্ম্ম্যপূর্ণ নগর স্থাপিত হয়। দ্বা, মধ্যপ্রদেশে প্রবাহিত একটা নদী। নাগপুর ও বেকুলের । মধ্যবর্তী সাতপুরা পৰ্ব্বতশ্রেণী হইতে উদ্ভূত। পরে নাগপুর, বৰ্দ্ধা ও চান্দা জেলার সীমা দিয়া এবং বেরার ও নিজামরাজ্যকে বিচ্ছিন্ন করিয়া এই নদী মন গতিতে দক্ষিণপূৰ্ব্বাভিমুখে ১৯০ মাইল অগ্রসর হইয়া অক্ষা” ২৭°৬' ৩০" উঃ এবং দ্রাঘি• ৭৯১, পূঃ বেণগঙ্গায় মিলিত হইয়াছে। তদনন্তর চান্দার পিছু উত্তবে, প্রায় ২৫৪ মাইল আসিয়া ইহা বেণগঙ্গার সহিত মিলিত হয়। পুপ্তকলেবরে ‘প্রাণস্থিত।’ নাম ধারণ করিয়া