নেয়র ১৮৬০ খৃষ্টাৰ হইতে এখানে কাফির চাষ আরম্ভ হয় । উক্ত [ 8२* ] কাফি চাষের দিন দিন বিশেষ উন্নতি দেখা যাইতেছে। এই পৰ্ব্বতের বঃপ্রদেশে কোয় নামে একটা অসভ্য জাতির বাস আছে। ইহাদের আচার ব্যবহার কতকাংশে বৈনা জেলাস্থ কুরুত্ব জাতির সদৃশ। ইহার ফলমূল ও বস্ত জtত ফসলাদির উপর জীৰিক নিৰ্ব্বাহ করে। এতদ্ব্যতীত हेमूब्रामि क्रूण क्रूण अरु७ थाहेब्र शांरक । नकन गभग्न हेशद्रा একস্থানে বাস করে না । ইহাদের জাতিগত কোন একটা ব্যবসা নাই। বনবাসীদিগের মধ্যে কেহ কেহ কাৰ্য্যোপযোগী ঝুঞ্জী প্রস্তুত করে। নেলু, সিংহলীপজাত বৃক্ষবিশেষ। আট বৎসর অস্তরে পুম্পিত इम । ॐ गगtग्र शून्य आधां१ टैिक कैफ़ मधून मऊ । हेशद्र कूण হইতে প্রচুর মধু পাওয়া যায় ; এই জষ্ঠ সিংহলবাসীরা এই বৃক্ষকে মধু-গাছ বলিয় থাকে। মেল্লর, মাগ্রাজ প্রেসিডেন্সির মধ্যে ইংরাজাধিকৃত একটা জেলা। দক্ষিণ-ভারতের পূৰ্ব্বদিকৃস্থ করমণ্ডলকুলে অবস্থিত। ইহার পূৰ্ব্বসীমা বঙ্গোপসাগরের অবিচ্ছিন্ন তরঙ্গমালায় বিধৌত, পশ্চিমে বেলীগে গু পৰ্ব্বতমাল উন্নত মস্তকে দ গুtয়মান থাকিয়৷ ইহাকে কড়প ও কর্ণল জেল হইতে পৃথক করিতেছে, উত্তরে কৃষ্ণা জেলা এবং দক্ষিণে উত্তর-আর্কট ও চিঙ্গলপট জেলাদ্বয় ইহায় সীমা নির্দেশ করিতেছে। অক্ষ ১৩" ২৫% হইতে ১৫° ৫৫ উঃ এবং দ্রাঘি’ ৭৯ ৯ হইতে ৮০° ১৪ পুং । ভূমির পরিমাণ ৮৭৩৯ বর্গমাইল । জেলার সদর নেলুর নগরের নামানুসারে এই জেলার নামকরণ ইয়াছে। স্থানীয় ভাষায় এই নগরে নাম নেলুর ৰ নেগ্নি-উর । উরু শৰো গ্রাম এবং নেল্লি শস্ত্রে আমলকী বৃক্ষ । জনশ্রুতি এইরূপ যে নেলুর নগর রামায়ণোক্ত অতি প্রাচীন দগুকারণ্যের একাংশে স্থাপিত। এই আমলকী বন হয়ত কোন প্রাচীন সময়ে উক্ত দণ্ডকবলের অন্তর্বত্তী ছিল । এই জেল নানাজাতীয় বৃক্ষাদি পরিশোভিত হইলেও এখানকার স্বাভাবিক সৌন্দৰ্য্য ততদূর তৃপ্তিকর নহে। জলবায়ুর কক্ষতাবশতঃ এবং স্বাভাবিক দৃপ্তাদির কোনরূপ বিশেষ পরিবর্তন লক্ষিত না হওয়ায় বিদেশীয়ের পক্ষে এইস্থান সাধারণতঃ আনন্দোদ্দীপক নছে। পশ্চিমে বেলী-গোণ্ডার গিয়িশ্রেণী স্থাবরजश्रमांश्वक शनैौर्ष अदब्रव विखांद्रभूरुि दिउँौशिकांमबी छौरुजड़সষ্ণু ৰীৰিক্ষে ধারণ করিয়া দণ্ডায়মান রছিয়াছে। পূৰ্ব্বদিকে খঙ্গোপসাগরের লবণাক জলরাশিয় উচ্ছসিত উৰ্শ্বির জাম্বাতে डीब्रवर्डौं यज्ब्रफूमि ठूर्ण रहेब cगई cवणाङ्गभिरू बांनूकमब्र কস্থির ফেলিয়াছে। এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সমুদার ভূভাগ নাৰাল -āহওয়ার, কতকাংশে চাষবাসের উপযোগী হইয়াছে ; কিন্তু ইহায় অন্যান্ত অধিকাংশস্থানই উর্বরতাবিহীন। সমুদ্রতীর অস্তিক্রম করিয়া জমি ক্রমশঃই উচ্চ হইতে উচ্চতর হইতে আয়ত্ত করিস্থাছে। অধিকাংশস্থানই পর্বতময় ও বলরাশিতে পরিপূর্ণ এবং অনুৰ্ব্বরবোধে পরিত্যক্ত। কেবলমাত্র একএকটী গ্রামের নিকটে চাষবাস ও একটী সুন্দর বৃক্ষের চিহ্ন দেখিতে পাওয়া যায়। পশ্চিমদিকের সমগ্রভূমিই পৰ্ব্বতময় ও অনুৰ্ব্বর। এই পৰ্ব্বতের সৰ্ব্বোচ্চ শিখরের নাম পেঞ্চল কোগু (উচ্চে ৩৯০৯ ফিট্র ) । এই শিখর-সংলগ্ন অপর একটী পৃঙ্গের নাম উদয়গিরিদুর্গ। ইহার উচ্চতা ৩-৭৯ ফিস্ট্র। জেলার সকল স্থান হইতেই এই শিখরের উচ্চ চুড়া দেখিতে পাওয়া যায়। এই জেলার মধ্যে একটী আশ্চৰ্য্য স্থান জাছে । উহা সাধারণের দেখিবার জিনিস। ঐ স্থানের নাম শ্ৰীহরিকোটাৰীগ । ঐ দ্বীপের একদিকে অতলস্পর্শী লবণ-সমুদ্র ও অপরদিকে ক্ষীণকলেবর পালিকট হ্রদ। এই দুই জলরাশিয় ব্যবধানে বাধজপে দণ্ডায়মান বালুকাভূমি যাহ! এখন দ্বীপ নামে অভিহিত, অবশুই বলিতে হইবে, উহা জগদীশ্বরের গৌরব ও স্বভাবের সৌন্দৰ্য্য বৃদ্ধি করিতেছে। এখানে পেয়ার (পিনাকিনী), সুবর্ণমুখী ও গুগুলীকন্ম নামে তিনট প্রধান নদী আছে, পূর্বঘাট পৰ্ব্বতের অধিত্যকভূমি হইতে তিনটাই উদ্ভূত। এতদ্ভিন্ন পৰ্ব্বতগাত্র হইতে অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলস্রোত নানাদিকে প্রবাহিত হইয়াছে । এতগুলি নদীতে জলসঞ্চার হইলেও এথানকার উর্বরতা বা বাণিজ্যের বিশেষ কোন উন্নতি হয় নাই। একমাত্র পেয়ার নদীই কেবল বন্যার সময় জলপূর্ণ হয়। এই নদীতে জলসঞ্চয়ের জন্য নেহ্র নগরের নিকটে একটা “অনিকাট" নিৰ্ম্মিত আছে। যমমধ্যে আজ কাল আর বম্ব ও হিংস্ৰজন্তু দেখা যায় না । ব্যান্ত্রের সংথ্য অতি বিয়ল, নাই বলিলেই চলে। সমর সময় কড়পা জেল হইতে একটা ছটুকাইয়া এখানে আসিয়া থাকে। চিতাবাঘ, ভলুক, শাস্তুর-হরিৎ, কৃষ্ণসার ও গুলদার - হরিণ, বাইসন জাতীয় মহিষ এবং বন্যবরাহ এখানে প্রচুর দেখা যায়। পক্ষীজাতির মধ্যে কাণখোচী, কলহংস, জঙ্গলী-কপোত ও ভিত্তির-পক্ষীই প্রধান। নানাজাতীয় প্রস্তর সত্ত্বেও এখানে মুক্তিকা মধ্যে একপ্রকার লৌহমিশ্রিত কর্দম পাওয়া যায়, ঐ মূৰ্ত্তিকা গৃহাদি ও রান্তানিৰ্ম্মাণের বিশেষ উপযোগী। এই খণিজ পদার্থে মালমসলা অত্যন্ত দৃঢ় করে। ১৮০১ খৃষ্টাকে এখানে তাম্রখনি পাওয়া नििब्राह्ह। धुद्धिको श्हेउ कूर्म-८गोश्७ श्रृंख्द्र शंख्न । मथनकोब्र লোকে উহ্য একত্র গলাইয়া জপাগুক্ষিত করে এবং জাঙ্কক
