পাতা:বিশ্বকোষ দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- -- দেখিতে পাওয়া যাইতেছে প্রথমে এ সম্প্রদায়ের किकू भाख बाछिन्नात्व cनांव श्णि न। हेईाटनग्न ७कtी थकলিত বচন আছে,—“মেয়ে হিজড় পুরুষ খোজা, তবে হয় কৰ্ত্তাভজা । এই নিয়মানুসারে পুরুষের সমস্ত স্ত্রীলোককে ভগিনীর মত জানিতেন এবং ভগিনী বলিয়া ডাকিতেন । তাছাদের জাতিভেদ নাই, সকলে এক সঙ্গে ভোজন ও এক সঙ্গে শয়ন করিতেন । কিন্তু এই রূপে স্ত্রীপুরুষে এক সঙ্গে বাস করিতে করিতে এখন ব্যভিচার দোষ এই সম্প্রদায়ের সাধনের একটা অঙ্গ হইয় দাড়াইয়াছে। এই সম্প্রদায়ের লোকের মুখে শুনিতে পাওয়া যায় - যে, এক মাত্র ঈশ্বরের উপাসনা করাই ইহাদের সাধনের | বীজমন্ত্র । কিন্তু আউলেচাদ নিজে মাতুয ছিলেন, তজ্জন্ত তাহারা বলেন ষে, মানুষই সত্য এবং মানুষ গুরুই পরম পদার্থ। চৈতন্ত্য সম্প্রদায়ের বৈষ্ণবেরা যেমন ভাবে গদগদ হইয়। অশ্রুপাত করেন এবং তাহাদের শরীর কম্পিত ও পুলকিত হয়, আউলে সম্প্রদায়ের সাধকদের মধ্যেও ঠিক সেই নিয়ম আছে। রাত্রিতে গুরুশিষ্যের মধ্যে প্রেমালাপন ও গুঢ়সাধনের সময়ে ইহঁাদের অশ্রুপাত ও শরীর রোমাঞ্চিত এবং মোহ হইয়া থাকে । [ অন্যান্ত বিবরণ ‘কৰ্ত্তাভজা’ শব্দে দেখ ] । আউলো। পাগল । নিৰ্ব্বোধ । আউশধান । ইহা অাগুধান্ত’ এই শব্দের অপভ্রংশ । কোন কোন স্থানে ইহা বৈশাখ মাসে বোনে। কোথাও | ব। আউশধান আষাঢ় মাসে রোপণ করিতে হয়। ইহা ভাদ্রমাসের শেষে পাকিয়া থাকে । বৈদ্যশাস্ত্রের মতে ইহা মধুর, পাকে গুরু এবং ইহাতে অন্ন ও পিত্তবৃদ্ধি হয়। আওটান। ইহা অাবর্ত শব্দের অপভ্রংশ। দুগ্ধাদি হাত। প্রভৃতি দ্বারা নাড়িয়া সিদ্ধ বা পাক করা । আওড় (গ্রাম্য) যেখানে নদী বক্র হইয়া ফিরিয়া যায় তাহাকে আওড় কহে । আওড়ান ( দেশজ ) আবৃত্তি করণ । তিনি মন্ত্র আওড়াই তেছেন- এই রূপ ক্রিয়াপদেরও প্রয়োগ হয় । আওতা (দেশজ ) ছায় । আবরণ। আবৃত স্থান । যেমন —“আওতায় বৃক্ষাদি জন্মে না” । আওতান (দেশজ ) ফুল বা গাছের পাতা শুকাইবার পূৰ্ব্বে নম্র হইয় পড়া । গাছে পাতা ‘জাউতিয়া বা ‘আওতিয়া পড়িয়াছে’ এই রূপ ক্রিয়। পদেরও ব্যবহার হয়। - 'ss & আওলাত (মেছ) বৃক্ষাদি সম্পত্তি। আংটা আগুন রাখিবার নিমিত্ত লোহার পাত্র বিশেষ। বড়শীর মত বাকী দ্রব্য বিশেষ । আঁকড়া । -. আংটী। আঙ্গুটী। ইহা অঙ্গুরীয়ক শব্দের অপভ্রংশ। আঁক। ইহা অঙ্ক শব্দের অপভ্রংশ। দাগ। যেমন-“তিনি यच्चाङ्गि ह्नेिश्नं च दि *itख्रिंड८छ्न* । १ifनष्टएठद्म बिश्श्च । যেমন—“তিনি আঁক কসিতেছেন । অর্থাৎ হিসাব করিতেছেন । অীক। চিত্র কর। যথা—‘অণক সেই বাক ঠাম উজ্জল কজ্জলে’ । কোন দ্রব্য পাক করিবার সময়ে আগুনের তাপে তাহা কিঞ্চিৎ পুড়িয়া গেলে এক প্রকার পোড়াদুৰ্গন্ধ হয়, তাহাকে “অর্ণকা’ বা “অ কাগন্ধ’ কহে । অশকড় । লৌহ প্রভৃতি নিৰ্ম্মিত বড়শীর ভায় পদার্থ। ইহাতে কোন দ্রব্য লাগাইয়া রাখ1'বtয়। জাংট । আঁকড়ান ( দেশ ) বোধ হয় ইহা আকুঞ্চন শব্দের অপ२* । हेशव्र अर्थ-शखानिब बाबा छज्जाहेब्रा शब्रा । তিনি তাহাকে অণকড়াইয়া বা অর্ণকুড়িয়া ধরিয়াছেন, अर्थ९ छज्जाहेग्रा थब्रिग्राह्छ्न । श्रीकरफ़ वा चाकूटङ्ग ‘ক্ষ’—এই ক্ষ যুক্ত বর্ণের এরূপ নাম হইবার কারণ এই যে, ঐ বর্ণ যেন কুণ্ডলী-আকারে কাহাকে জড়াইয়া ধরির অাছে। অর্ণকুড় । ইহা অঙ্কুর শব্দের অপভ্রংশ। যেমন—“ঘায়ে আঁকুড় পাতিয়াছে, অর্থাৎ ঘা শুষ্ক হইবার পূৰ্ব্বে তাহাতে নুতন মাংস গজাইয়াছে। তালের আঁকুড় অর্থাৎ তাল-আঁটীর শাস । অর্ণকুষি । ইহা আকর্ষণী শব্দের অপভ্রংশ। কঞ্চির ব৷ বাকারির ডগায় ছোট এক খণ্ড কাঠ বাধিয়া অঙ্কুশ আকার করিলে তাহাকে অঁাক্ষী বা আঁকুযি কহে । আঁকুষি দ্বারা উচ্চ স্থান হইতে ফল, ফুল প্রভৃতি দ্রব্য টানিয়া পাড়িতে পারা যায়। আঁকুষি বড় আকারের হইলে তাহাকে হস্ক বা নগা অথবা লগা কহে । , অীকৃনী । পোলাও প্রভৃতি পাক করিবার পূৰ্ব্বে নানাবিধ মসলা সিদ্ধ করিয়৷ যে জল প্রস্তুত করা হয় তাহাকে অীকৃনী বা আঁক্‌নীর জল কহে। জাকৃনী প্রস্তুত করিতে হইলে সচরাচর এই সকল দ্রব্য ব্যবহার করা হয়,-আদা ২ তোলা, পিয়াজ অাধপোয়া, রক্ষন আধ তোলা, এই সকল দ্রব্য অল্প ছেচিয়া লইষে । ধনে ২ তোল, গোলমরীচ ১ ভোলা, কাবাবচিনি আধ তোলা, হরিদ্র ছেচ ১ তোলা, কুঙ্কুম অৰ্দ্ধ তোলা, এই সকল [ ૨ ]