পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/২৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চিতোর cश नत्रज्ञ अंकिर्डिङ कदृग्रम, cष बांननदर्शेङ्ग ब्रांजनूङ दांगएकद्र cलोरर्षी नब्रिनैौक्रशष्यांश्ऊि कूलéब्र श्रांणांठेर्नौदनग्नः अत्रगा गछ जबननघएन भगन करझ cगरे भशरौद्र बांनएणद्र जश्नाडूमि,भशब्रांज खैौमनिश् ७ भश*ब्राझिांड निश्छिन्नैौ कूडब्रांभाद्र ब्रांजषांमैौ সুসমৃদ্ধ ভারতবিখ্যাত চিতোরনগর এবং মৃত্যুকে আলিঙ্গন করিয়াও র্যাহারা সমরে পৃষ্ঠ প্রদর্শন করিতেন না এরূপ শত শত ৰোদ্ধার প্রসবিনী বীরমাতা চিতোরনগরী এক্ষণে কিরূপ দুর্দশ প্রাপ্ত হইয়াছে, ইহা দেখিলে কাহার মনে সস্তাপের } উদয় না হয় ? ৰে দিকে নেত্রপাত করা যায়, সেই দিকেই ভুরি ভূরি ভগ্নাবশেষ ইহার প্রাচীন গৌরব ও সুখসমৃদ্ধির পরিচয় দিতেছে। কোথাও অত্যুচ্চ স্তম্ভ, কোথাও ভগ্নপ্রাসাদ, কোথাও প্রকাও তোরণদ্বার, কোথাও দেৰালয়, এমন কি একথও সামান্ত প্রস্তর পর্য্যন্ত কোন না কোন ঐতিহাসিক ঘটনার বিকাশ করিতেছে। বাস্তবিক হিন্দুকুলগৌরব রাজপুত রাজধানী চিতোরে গমন করিলে বর্তমান অধঃপতিত হিন্দুর হৃদয়ে যে কি এক অপুৰ্ব্ব ভাবের উদয় হয়, তাহ লেখনীদ্বারা ব্যক্ত হইবার নহে। শৈলের পশ্চিম পাদদেশে চিতোর নগর অবস্থিত। নগরের আকার একটা বিশাল আয়তক্ষেত্রের ন্যায়। ইহার চতুৰ্দ্দিক দুর্গসংলগ্ন প্রাচীরবেষ্টিত। পশ্চিমভাগে অদূরে গমেরীনদী বহিতেছে, তাহার উপর পাথরের স্তুে কালের প্রতি উপেক্ষা করিয়াই যেন বর্তমান রহিয়াছে । চিতোরের সমৃদ্ধিকালে শৈলশৃঙ্গস্থ দুর্গের ভিতর রাজপ্রাসাদ, কীৰ্ত্তিস্তম্ভ ও অন্তান্ত মন্দিরাদি নিৰ্ম্মিত হইত, কাজেই নিম্নস্থ নগরে স্বন্দর অট্টালিকাদি নিৰ্ম্মিত হয় নাই । নিম্নস্থনগরকে তলহাটী কহে । প্রাচীন শিলাফলকে উক্ত নগর চিত্রকূট ও পাহাড়ই চিত্ৰকুটাচল নামে বর্ণিত হইয়াছে। নগরের পূর্বে ৩৪ মাইল দীর্ঘ শৈলশিখরে ভুবনবিখ্যাত চিতোরগড় অবস্থিত। এই গড়ের দৈর্ঘ্য প্রায় ৫৭৩৫ গজ ও বিস্তার ৮৩৬ গজ। শিখরদেশ অতিশয় দুর্গম, কিছুদূর নিম্ন হইতে প্রবণভূমি ক্রমনিয় হইয়া সমতলে মিশিয়া আসিয়াছে। দুর্গের অভ্যন্তরে প্রকাও প্রকাগু অনেক জলশয় আছে। সৰ্ব্ব উত্তরভাগে দুর্গ প্রাচীর ১৭৬১ ফিট ও সৰ্ব্ব দক্ষিণভাগে ১৮১৯ ফিট উচ্চ। দুর্গে প্রবেশ জন্য তিন দিকে তিনটী তোরণদ্বার। ঐ সকল দ্বার পর্য্যস্ত উঠিবার তিনটী ক্রমোচ্চ পথ আছে। পশ্চিমদিকের রাজপথই তন্মধ্যে প্রধান । এই পথ প্রায় ১ মাইল দীর্ঘ । নগরের অগ্নিকোণ হইতে দুইটী তোরণ দিয়া প্রথমে উত্তরমুখে ১০৮• গজ পৰ্য্যস্ত গিয়াছে, পরে বাকিয়া গিয়া আরও ৩৪টা তোরণ পার হইতে হইতে ৫•• গজ অতিক্রমণের পর রামপোল নামক দুর্গারে মিশিয়াছে। সমস্ত পথ সমভাবে ১৫ ইঞ্চিতে ১ ইঞ্চ [ ২৯৫ } fştzt: ক্রমোচ্চ ও স্থানে স্থানে প্রস্তয়-নিশ্বিপ্ত । ২য় দ্বার উত্তরভাগে जबहिड, हेशांटङ केळेिदांग्न *थ चद्धि कूर्मम, ऋङब्रां९ <यां★ अदाবহাৰ্য্য ! সূৰ্য্যপোল নামে ৩র দ্বার পূর্বভাগে অবস্থিত। এই इब्रि छैरिँदांग्न *र्ष अंग्र १८० अंछ, रेंशंद्र ॐtब्रग्न भईांश्नं প্রস্তরনিৰ্ম্মিত । দুর্গে প্রায় ৩২ট সরোবর থাকায় প্রচুর জল পাওয়া ৰায় । পৰ্ব্বতমিয়ে মগরের উপরিভাগে একটী নিঝরিণী জাছে, তথায় সকল সময়েই সুস্বাস্থ ও স্বাস্থ্যকর জল পাওয়া যায়। মধ্যভাগে অত্যর স্থানে গোধুম চাস হয়, কিন্তু চারণযোগ্য তৃণাদি পাওয়া যায় না । , रिङाब्रेरफ्द्र अवशन अडि उँ९ङ्कडे ७ रन्छ । हेश চতুর্দিকের সমতল হইতে ৪৫ ফিট উচ্চ। পৰ্ব্বতগাত্র গভীর, দুর্গম ও নিবিড় ধাও জঙ্গলে পরিপূর্ণ। বর্তমান সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট কামানস্বারাও ইহার উপর গোলাবর্ষণ করিতে পারা যায় না । বাস্তবিক চিতোরের সৌভাগ্যের সময় সমগ্র ভারতবর্ষে এরূপ গড় একটীও ছিল কি না সন্দেহ। রাজপুতের বলিয়া থাকে স্বৰ্য্যবংশাবতংস নৃপকুল-ধুরন্ধর মহাপতি রামচন্দ্রের কনিষ্ঠ তনয় লবের পবিত্র বংশে বপ্লরাও জন্মগ্রহণ করেন । ইনিই ৭২৮ খৃষ্টাব্দে চিতোরগড় নিৰ্ম্মাণ করিয়া তথায় রাজধানী স্থাপন করেন। ১৫৬৮ খৃষ্টান্ধ পৰ্য্যন্ত তাহার বংশীয়ের তথায় রাজত্ব করিতেন, পরে ঐ অব্দে সম্রাট অকৃবর চিতোরগড় অধিকার করিলে তখনকার রাণা উদয়সিংহ উদয়পুরে রাজধানী স্থাপন করেন। চিতোরের প্রাচীন মন্দির ও কীৰ্ত্তিস্তম্ভাদির মধ্যে কুম্ভরাণার কীৰ্ত্তিস্তম্ভ, খোবাসিনস্তম্ভ, মোকলজির মন্দির, শিঙ্গারচৌরী প্রভৃতিই প্রধান। এতদ্ভিন্ন হর্গের সর্বত্রই বহুল ভগ্নাবশেষ পড়িয়া আছে। স্থানে স্থানে জৈনদিগের খোদিত অনেক শিলালিপিও পাওয়া যায়। তন্মধ্যে সৰ্ব্বাপেক্ষা প্রাচীন লিপিখানি ৭৫৫ বিক্রমাঙ্গে উৎকীর্ণ। - মালব ও গুর্জরের সুলতানকে পরাজয় করিয়া সেই জয়ঘোষণার্থ কুম্ভরাণ-প্রতিষ্ঠিত প্রস্তরের কীৰ্ত্তিস্তম্ভই চিতোরের হিন্দুগৌরবের প্রধান পরিচায়ক। ইহার উচ্চতা ১২২ ফিট এবং প্রস্থ নিম্নদেশে ৩৫ ফিট ও উর্দ্ধভাগে ১৭৫ ফিট মাত্র। ইহা ৯টা তলে বিভক্ত। প্রত্যেক তল সুস্পষ্ট ও চতুর্দিকে বাতায়নসমন্বিত। স্তম্ভের পাদদেশ হইতে চুড়া পৰ্য্যস্ত সুন্দর রাজভাস্কর কার্য্য-সমম্বিত। উহাতে হিন্দু দেবদেবীর মূৰ্ত্তি, পৌরাণিক জনগণের মূৰ্ত্তি প্রভৃতি খোদিত এবং কুম্ভরাণার কীৰ্ত্তি ও র্তাহার পূর্বপুরুষগণের কীৰ্ত্তিকলাপ-বিঘোষক শিলালিপি আছে। রাজপুত ঐতিহাসিক টভূ সাহেব উক্ত কীৰ্বিস্তম্ভে উৎকীর্ণ শিলালিপি সাহায্যে লিখিয়াছেন, ১৫১৫