Σ Σ 8 বৃহৎ বঙ্গ সুতরাং দেখা যাইতেছে যে শুধু পুরাণ-কাশ্যপের মত নহে, মন্ধরিপুত্ৰ গোশাল, অজিত কেশকৰল, নিগ্ৰস্থ জ্ঞাতিপুত্র এবং সঞ্জয় বেলটুেঠর মত-ইহাদের কোন মতই ভারতবর্ষে DDDD D DBBS DiBBD DEEELBB E DD g DBBDDuS DBB DBB GD DBYK DLDB sBrDB DBBBSDBDD tiDB BDBDDDSS S DDDD DBBDBBD BBDBB আলোচনা প্রসঙ্গে দেখাইব, বুদ্ধের সময়ের প্রচলিত যে ছয়টি চিন্তাধারা বাণিত হইয়াছে, তাহাদের সকলগুলি বৌদ্ধদিগের সমাজে অনুপ্রবিষ্ট হইয়াছিল । সুতরাং তৎকালের কোন মতই এদেশ হইতে চলিয়া যায় নাই। সমাজের অধস্তনন্তরে সেই সকল মত সহজিয়াদিগের মধ্যে এখনও বিদ্যমান। অধুনাতন বৈষ্ণব ধৰ্ম্মাবলম্বীদের নিম্নস্তরে যেরূপ বৌদ্ধমত প্রচ্ছন্নভাবে পাখিদুষ্ট হয়, বুদ্ধের সময়কার ভিন্ন ভিন্ন দার্শনিক মতও তােদাপ কালক্রমে বৌদ্ধধৰ্ম্মের অন্তৰ্গত হইয়াছিল । সহজিয়াদের বিস্কৃত সাহিত্য পাঠ করিলে এই বিষয়টি স্পষ্টরূপে প্রতীয়মান হইবে। বঙ্গদেশের এই সকল মত এখনও যেৰূপ প্রচুর পরিমাণে রহিয়াছে, ভারতের অন্য কোন প্রদেশে তন্দ্ৰপ উহা আছে কি না তাহা আমরা জানি না । ধুদের নীতিমূলক ধৰ্ম্মের সঙ্গে এই সকল মতের গুরুতর পার্থক্য বিদ্যমান। যুদ্ধ জটিল আধ্যাত্মিক চিন্তার দিকে একেবারেই যান নাই, কিন্তু এই সকল মতে ব্যাপকভাবে স্বাধীন চিন্তার খেলা দৃষ্ট হইয়া থাকে (পরিশিষ্টে সহজিয়া প্ৰসঙ্গ দ্রষ্টব্য )। BKKDEk GD SDtuDB BBDSLBBBDDD D DBDBDuBDB DBDBBDDD S DBDSBK S S S উপাখ্যান বৌদ্ধ জগতে প্রচলিত আছে। কোন কোন পাশ্চাত্ত্য পণ্ডিত, যথা ভিনসেন্ট স্মিথ, -এই সকল প্ৰবাদ বিশ্বাস করেন নাই। আমরা এ সম্বন্ধে কোন মন্তব্য প্ৰকাশ করিব না। কিন্তু সন্ন্যাসধৰ্ম্ম যে গৃহস্থের আশ্রম অপেক্ষা ভাল, তৎসম্বন্ধে বুদ্ধদেবের মত অপ্রত্যয় করিবার কোন কারণ নাই । সেই মতবাদটি বহুকাল হইতে আমাদের দেশে চলিয়া আসিয়াছে। এখনও এদেশের লোকের বিশ্বাস যে মুক্তিকামী কোন লোক সন্ন্যাস গ্ৰহণ করিলে তাহার সাত পুরুষ পৰ্য্যন্ত উদ্ধার পায় । সেদিনও শ্ৰীশ্ৰীরামকৃষ্ণদেবকে একজন জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন- ‘সন্ন্যাসাশ্রম ভাল না গহস্থাশ্ৰম ভাল ?" পরমহংসদেব স্বৰ্গীয় অভ্যস্তভাবে একটা প্ৰবচন দিয়া এই প্রশ্নের উত্তর দিয়াছিলেন —“খোলার মধ্যে খৈ যখন তৈরী হয়, তখন কতকগুলি খৈ আগুনের উত্তাপে বাহিরে আসিয়া পড়ে। কতকগুলি খোলার ভিতরেই থাকিয়া যায়। যেগুলি বাহিরে আসিয়া পড়ে সেগুলি যেরূপ ধবধবে সাদা হয়, কড়ার ভিতরের খৈ তেমনটি থাকে না, সেগুলি একটু লালচে হয় ।” বুদ্ধদেব বোধিবৃক্ষমূলে তপঃসিদ্ধি লাভ করেন। তিনি ধৰ্ম্মার্থ অতিরিক্ত কঠোরতা এবং দৈহিক স্বচ্ছন্দতা-এই উভয় পন্থা পরিহারপূর্বক ‘মধ্যপথ” অবলম্বন করিয়াছিলেন। বোধহয় জগতে নৈতিক জীবনের প্রতি সৰ্বপ্রথম তিনিই এতটা জোর দিয়াছিলেন । এই নৈতিক তরুয়া অমৃতফল অশোক রাজার সময় ফলিয়াছিল, তাহা আমরা পরে দেখাইব । હોય পঞ্চ শিষ্যের পর ৬০ জন নূতন শিষ্যকে বুদ্ধদেব দীক্ষা প্ৰদান করিলেন। বর্ষাকালটি তিনি কয়েক বৎসর "মূৰ্গ-দাষ” নামক স্থানে বাস করিয়া উপদেশ প্ৰদান করিতেন। এই
