পাতা:বৃহৎ বঙ্গ - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

न्तभ ख्थJ প্ৰথম পৰিৱচ্ছেদ পালসাম্রাজ্য, মৎস্যন্যায় “যোগীপাল, ভোগীপাল, মহীপাল গীত । ইহা শুনিতে যে লোক আনন্দিত ॥* -85उछ-छiश्नवउ, जस्त्रा | বৃহত্তর বাঙ্গলা ছাড়িয়া এবার আমরা খাস বাজলা মুলুকে আসিয়া পঢ়িব। পাল ও সেনযুগ খাস বাঙ্গলার। মৌৰ্য্য ও গুপ্তযুগের বাহা কিছু নিজস্ব তাহা শেষের দুই যুগে বাজলার নিজস্ব হইল। অষ্টম শতাব্দীর শেষ ভাগে আৰ্য্যাবর্ত কোন প্ৰধান সম্রাট বা একচ্ছত্র মহীপতির রাজদণ্ডের আয়ত্ত হয় নাই। আরঙ্গ জীবের মৃত্যুর পর ৰিপুল মোগল সাম্রাজ্যের জায় আৰ্য্যাবৰ্ত্ত তখন শতধা বিভক্ত, ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রখণ্ডে পরিণত হইয়াছিল। ৰঙ্গদেশের অবস্থা কৰি সন্ধ্যাকর তখন মৎস্তম্ভায়ের সঙ্গে তুলনা করিয়াছেন। বড় মৎস্য ষ্যেরূপ ছোট মৎস্তকে ধরিয়া খায়, বঙ্গদেশে সেইরূপ ছোট ছোট জমিদারগণ ছোট ছোট রাজা গ্ৰাসে যাইয়া পড়িতে লাগিলেন। সর্বত্র অরাজকতা, নিপীড়ি প্ৰজাদিগকে রক্ষা করিতে কোন বলৰাল ভুজ প্রসারিত হয় না। তাহারা চক্ষে “কাঞ্চনম্বাক্ষা” দেখিয়া আতঙ্কিত হইয়া পড়িল। [সংস্কৃত কৰিদেয় কাঞ্চনৰ বজ্যের প্রাদেশিক নাম “সরায্যেকুল” ] ৰৌদ্ধ ঐতিহাসিক তারানাৰ এই সময়ের সবে লিখিয়াছেন, "উড়িষ্যা, বঙ্গ এবং প্রাচ্যদেশের আয় পাঁচটি প্রদেশের বিভিন্ন অংশে প্ৰত্যে ক্ষত্ৰিয়, প্রত্যেক ব্ৰাহ্মণ এবং প্রত্যেক বৈঙ্গ পার্শ্ববর্তী ভূভাগে আপনি আপন প্ৰাধা স্থাপিত করিয়াছিলেন, কিন্তু সমগ্ৰ দেশের কোন রাজা ছিল না।” তারানাথ আরও লিখিয়াছেন "গৌড়দেশে এক নৃপতি ছিলেন, তাহার বিধবা পীপৱৰণ নির্বাচিত রাজাকে গোপনে নিখন করিতেন। এইভাৰে তিনি বহু রাজায় প্ৰাণ সংহ কদিমাছিলেন।” কথাটা উপগল্পের মত শোনায়। তবে ইহা আশ্চৰ্য্য নহে যে, বিধবা রাণীয়, দহিক পরিবর্গের ষড়যন্ত্র ছিল। তাহারা কোন স্বামী রাজাকে সিংহাসনে অভিষিক্ত করিয়া जांश्व उठांद्वनांशं वनं ।