পাতা:বৃহৎ বঙ্গ - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৌদ্ধ-বিহার లీes রাজধকালে কোন জৈন সন্ন্যাসী একটি আশ্রম স্থাপন করেন-নালন্দা-বিহার তাহারই বিকাশ । লামা তারানাথের মতে অশোকই এই বিশ্ব রেপ প্ৰতিষ্ঠাতা । কথিত আছে বুদ্ধের প্রিয় শিষ্য সারিপুত্ৰ নালপায় জন্ম: "ইণ করা হেত এইস্থান বৌদ্ধতীৰ্থস্বরূপ গণ্য হইয়াছিল। খৃঃ দ্বিতীয় এবং তৃতীয় শতাব্দীতে নাগণ মুন এবং আর্য্যদেব এই পল্লীতে স্থাপিত বিহারের অনুরাগী ঠাইঃ [আিছলেন । শ্ৰীবিষ্ণুনামক এক ধনাঢ্য ব্ৰাহ্মণ মহাযান-প্ৰবৰ্ত্তিত ২০াঙি ধৰ্ম্মেব সম্যক শ্ৰীবৃদ্ধির জন্য এপানে ১০৮টি মন্দির নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন । ৪০ ০ পূ "শব্দের সন্নিহিত কোন সময়ে বিখ্যাত চীন পৰ্য্যটক ফা-হায়েন এই বিহার ৭:সুদৰ্শন কপিন -- তান পল্লীটিকে “নালো” নামে অভিহিত করিয়াছেন। বুদ্ধের প্রধান শিষ্য সারিপুত্রের সমাধিমুঠ তিনি এইখানে দেখিয়া গিয়াছিলেন। বঙ্গের উজ্জ্বলরত্ব খড়গবংশীয় রাজকুমার শীলভদ্র যখন নালন্দার অধ্যক্ষ ছিলেন, সেই সময়ে সপ্তম শতাব্দীর প্রারম্ভে হিউনসাঙ্গ এই বিহারে ১৫ মাস অবস্থান করিয়৷ সেই বিশাবস্ত্ৰত প্রাণ্ডতবরের নিকট সংস্কৃত শিক্ষার সৌভাগ্য লাভ করিয়াছিলেন । বুদ্ধ নির্বাণের পর পাঁচজন নরপতি এইস্থানে পাঁচটি বিহাের নিৰ্ম্মাণ কাবস্থা ছিলেন । এই পাঁচজন রাজা ছিলেন-শক্রিাদিত্য, বুদ্ধগুপ্ত, তথাগতগুপ্ত, ৰালাদিত্য এবং বঞ্জ । উত্তরকালে ক্ৰমান্বয়ে বহু রাজম্ভের মুক্তহস্ত দানশীলতা, আন্তরিক অনুরাগ ও শ্রদ্ধাষ, এবং স্থপতি ও চারুশিল্পবিদগণের প্রচেষ্টায় নালন্দা-বিহার এরূপ একটা কীষ্টি হইয়া দাড়াইল যে, ৬৬৭ খৃঃ অব্দে হিউনসাঙ্গ যখন ইহা প্ৰথম দৰ্শন করেন তখন ইহার সমৃদ্ধি দেখিয়া তাহার বিস্ময়ের অবধি ছিল না। এই বিহারে বহু সহস্ৰ সর্বশাস্ত্রবিৎ পণ্ডিত বাস করিতেন, তাহদের প্রত্যেকের নাম বৌদ্ধজগতে সুপরিচিত ছিল। তাহারা শুধু পাণ্ডিত্যের জন্য বিখ্যাত ছিলেন না, তাহারা বিনয়ের সূত্রগুলি স্বজীবনে অতি কঠোরভাবে পালন করিয়া নরসিমাজে আদর্শস্থানীয় হইয়াছিলেন। हिब्र শাস্ত্রালোচনা কয়িতে করিতে এরূপ তন্ময় হইয়া যাইতেন যে, কিরূপে রাতদিন চলিয়া স্বাইত অনেক সময়ে তাহাদের তাহা খেয়াল থাকিত না। নালন্দা-বিহারের নাম এরূপ সন্মানের ছিল যে, কোনস্থানে প্রতিষ্ঠা পাইবার আশায় পণ্ডিতগণ নালন্দা-বিহারে পাঠ করিয়াছেন, মাঝে মাঝে স্বার্থের জন্য এরূপ মিথ্যা পরিচয়ও দিতেন। ধাহারা এই বিহারে পাঠ করিতে আসিতেন তাহারা অধিকাংশই দ্বারপণ্ডিতের প্রশ্নের উত্তর ভাল করিয়া না। দিতে পারিয়া প্ৰবেশ লাভ করিতে পারিতেন না। ধাহারা আধুনিক ও প্রাচীন শাস্ত্ৰে উত্তমরূপে বুৎপন্ন না থাকতেন, নালন্দা-বিহার তাহাদিগকে ছাত্ররূপে গ্ৰহণ করিতেন না। প্ৰত্যেক हिलेबनाएजअ मभट्टकान्न ১ ১ জন অ্য নিকারীর মধ্যে দুই তিনজন মাত্র গৃহীত ইন্তের্জন, নলিন্দায় অধ্যাপকগণ । বাকী প্রার্থীরা ফিরিয়া যাইতেন। जिमनाच यथन बाणचाव टिगन

  • , তখন যে সকল পণ্ডিতচূড়ামণি সেই বিহার অলঙ্কত করিয়াছিলেন, গুছাদের মধ্যে এই কয়েকটি নাম বিশেষরূপ উল্লেখযোগ্য-নীলভদ্ৰ, জ্ঞানচজ, জিনমিত্ৰ, বিৱনতি, গুণানতি, চক্সপাল এবং ধৰ্ম্মপাল।

fན(ཤད་fན་མ་། ༡༡ ། शैविङ्कूरु’ • '